বিবৃতিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ মহামারি থেকে শুরু করে প্রতিটি দুর্যোগ, দুর্ঘটনা ও আন্দোলনে দেশের চিকিৎসকরা জীবন বাজি রেখে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেসব ওষুধের দাম কমানো হয়েছে, তার মধ্যে ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, ওরস্যালাইন, ইনজেকশনসহ মোট ৩৩ ধরনের অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ রয়েছে।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৬৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৫ জন ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন এবং ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে ৩ জন করে রোগী ভর্তি হয়েছে।
নড়াইল সদর হাসপাতালের কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা শুরু থেকেই অকার্যকর। কোভিড-১৯ মহামারির সময় ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে এই ব্যবস্থা চালু করা হলেও তা রোগীদের কাজে আসেনি। এখনও সিলিন্ডারনির্ভর হয়ে কাজ চালাতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।