
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিবাদ শুধু সাধারণ মানুষেই করে না৷ বিবাদ বিজ্ঞানীদের মধ্যেও দেখা যায়। আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা। এরকমই এক দ্বন্দ্ব ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। আর সেই দ্বন্দ্বটা ছিল ক্যালকুলাস আবিষ্কারের কৃতিত্ব নিয়ে।বিবাদ শুধু সাধারণ মানুষেই করে না৷ বিবাদ বিজ্ঞানীদের মধ্যেও দেখা যায়। আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা। এরকমই এক দ্বন্দ্ব ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। আর সেই দ্বন্দ্বটা ছিল ক্যালকুলাস আবিষ্কারের কৃতিত্ব নিয়ে।
বিরোধটা ছিল মহাবিজ্ঞানী নিউটন আর বিখ্যাত গণিতবিদ লিবনিজের মধ্যে।
নিউটন ছোটবেলা থেকেই ভীতু টাইপের ছিলেন।
কাউকে বিশ্বাস করতেন না। ভাবতেন তাঁর আবিষ্কারগুলো চুরি করার জন্য ওঁৎপতে আছে বন্ধুরা। তাই কোনও আবিষ্কারের কথা তিনি কাউকে বলতেন না। এ কারণে মহাকর্ষ সূত্র আবিষ্কারের পরও ত্রিশ বছর পর্যন্ত কেউ জানত না ব্যাপারটা।
ক্যালকুালস আবিষ্কার করেও তিনি কাউকে কিছু বলেননি। কিন্তু কতদিন আর চেপে রাখবেন।
ততদিনে বিখ্যাত জার্মান গণিতবিদ লিবনিজ ক্যালকুলাস আবিষ্কার করে ফেলেছেন। নিউটনের কানে পৌঁছে গেল কথাটা।
নিউটন ভাবলেন, তাঁর কোনও বন্ধুর মাধ্যমে লিবনিজ তার ফর্মুলা চুরি করেছেন। বেশ কয়েকজন বন্ধুকেও বললেন তাঁর সন্দেহের কথা। ধীরে ধীরে সে কথা ছড়িয়ে পড়ল বিজ্ঞানী মহলে। লিবনিজের কানেও পৌঁছালো। তখন লিবনিজ উল্টো নিউটনের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ করলেন।
শুরু হলো কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি। শেষ পর্যন্ত মধ্যস্থতা করলেন নিউটন ও লিবনিজের বিজ্ঞানী বন্ধুরা। তাঁরা দুজনকেই বললেন ক্যালকুলাসের সূত্রগুলো সম্পূর্ণ নতুনভাবে প্রমাণ করতে হবে। যিনি পারবেন ধরে নেওয়া হবে তিনিই ক্যালকুলাসের আবিষ্কারক। সে পরীক্ষায় নিউটন-লিবনিজ দুজনই সফল। দুজনেই সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতিতে ক্যালকুলাসের সূত্রগুলো প্রমাণ করলেন। সেইসাথে প্রমাণ হলো কেউ কারও আবিষ্কার চুরি করেননি। দুজনকেই দেওয়া হলো ক্যাকুলাসের আবিষ্কারকের মর্যাদা।

বিবাদ শুধু সাধারণ মানুষেই করে না৷ বিবাদ বিজ্ঞানীদের মধ্যেও দেখা যায়। আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা। এরকমই এক দ্বন্দ্ব ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। আর সেই দ্বন্দ্বটা ছিল ক্যালকুলাস আবিষ্কারের কৃতিত্ব নিয়ে।বিবাদ শুধু সাধারণ মানুষেই করে না৷ বিবাদ বিজ্ঞানীদের মধ্যেও দেখা যায়। আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা। এরকমই এক দ্বন্দ্ব ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। আর সেই দ্বন্দ্বটা ছিল ক্যালকুলাস আবিষ্কারের কৃতিত্ব নিয়ে।
বিরোধটা ছিল মহাবিজ্ঞানী নিউটন আর বিখ্যাত গণিতবিদ লিবনিজের মধ্যে।
নিউটন ছোটবেলা থেকেই ভীতু টাইপের ছিলেন।
কাউকে বিশ্বাস করতেন না। ভাবতেন তাঁর আবিষ্কারগুলো চুরি করার জন্য ওঁৎপতে আছে বন্ধুরা। তাই কোনও আবিষ্কারের কথা তিনি কাউকে বলতেন না। এ কারণে মহাকর্ষ সূত্র আবিষ্কারের পরও ত্রিশ বছর পর্যন্ত কেউ জানত না ব্যাপারটা।
ক্যালকুালস আবিষ্কার করেও তিনি কাউকে কিছু বলেননি। কিন্তু কতদিন আর চেপে রাখবেন।
ততদিনে বিখ্যাত জার্মান গণিতবিদ লিবনিজ ক্যালকুলাস আবিষ্কার করে ফেলেছেন। নিউটনের কানে পৌঁছে গেল কথাটা।
নিউটন ভাবলেন, তাঁর কোনও বন্ধুর মাধ্যমে লিবনিজ তার ফর্মুলা চুরি করেছেন। বেশ কয়েকজন বন্ধুকেও বললেন তাঁর সন্দেহের কথা। ধীরে ধীরে সে কথা ছড়িয়ে পড়ল বিজ্ঞানী মহলে। লিবনিজের কানেও পৌঁছালো। তখন লিবনিজ উল্টো নিউটনের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ করলেন।
শুরু হলো কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি। শেষ পর্যন্ত মধ্যস্থতা করলেন নিউটন ও লিবনিজের বিজ্ঞানী বন্ধুরা। তাঁরা দুজনকেই বললেন ক্যালকুলাসের সূত্রগুলো সম্পূর্ণ নতুনভাবে প্রমাণ করতে হবে। যিনি পারবেন ধরে নেওয়া হবে তিনিই ক্যালকুলাসের আবিষ্কারক। সে পরীক্ষায় নিউটন-লিবনিজ দুজনই সফল। দুজনেই সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতিতে ক্যালকুলাসের সূত্রগুলো প্রমাণ করলেন। সেইসাথে প্রমাণ হলো কেউ কারও আবিষ্কার চুরি করেননি। দুজনকেই দেওয়া হলো ক্যাকুলাসের আবিষ্কারকের মর্যাদা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, তাদের বেশির ভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের অনেকে লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য ৪০ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনা হচ্ছে না। যেসব কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ, কেবল সেখানে (বডি ওর্ন ক্যামেরা) দেওয়া হবে। স্বচ্ছতার সঙ্গে কেনা হবে। ইসি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আলোচনা করে ঠিক করবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার এ রায়ের কপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইজিপির কাছে পাঠানোর কথা ছিল। এ সত্যায়িত কপিতে চেয়ারম্যানসহ তিন বিচারকের সই প্রয়োজন। ট্রাইব্যুনাল প্রশাসন বলছে, চেয়ারম্যান অসুস্থ থাকার কারণেই সেটি পাঠানো সম্ভব হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘এনজিও-গ্রাম’ অভিহিত করে যারা সমালোচনা করে থাকেন, তাদের জবাব দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ১৪টি বিষয়ে সরকারের ‘অর্জন’ তুলে ধরে বলেছেন, সরকারের সমালোচনাকারীর সমালোচনা অন্যায্য।
২ ঘণ্টা আগে