বাংলাদেশ নিয়ে কেউ মিথ্যাচার করলে মানুষ তার উচিত জবাব দেবে বলে জানিয়েছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ (বীর বিক্রম)। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর মগবাজারের এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় ঐক্য সৃষ্টিতে রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন সংগঠনের ১৫টি দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এতে অংশ নিতে গিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকায় নাম না থাকায় ফিরে যান লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। বুধবার বিকালে ফরে
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ বলেছেন, তরুণদের আগে যেভাবে হ্যান্ডেল করা যেত, এখন আর সেভাবে করা যাবে না। কারণ নতুন এই জেনারেশন অনেক সচেতন, মোর ডেমোক্রেটিক।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের কমিউনিটি সেন্টারে নাগরিক ঐক্য চাঁদপুর জেলার আয়োজনে মানবিক, গণতান্ত্রিক, কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার লক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, আমাদের ছাত্র-শ্রমিকরা রক্ত দিয়ে একটা অভ্যুত্থান তৈরি করেছে আর সেই অভ্যুত্থানে দাঁড়িয়ে আছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই দেশকে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিয়ে যাবার দায়িত্ব তাদের। এই অভ্যুত্থানকে ধ্বংস করার জন্য ফ্যাসিস্টের দেশি -বিদেশি দোসররা পায়তারা করছে। বিদেশি দোসরদের পা ধরে ভারতে
তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আবু সাঈদের আত্মদানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার যে ঐক্যবদ্ধতা গড়ে উঠেছে, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে আজ সময় এসেছে সেই আকাঙ্ক্ষাকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করা।
নুরুল হক নর বলেন, দেশের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে অসহিষ্ণুতা ও অবিশ্বাস প্রকট হয়ে উঠেছে। আমরা একটি নিরপেক্ষ প্রশাসন চাই, যেখানে রাজনৈতিক পক্ষপাতের ঊর্ধ্বে থেকে সাধারণ মানুষের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে।
তিনি আরো বলেন, গলাচিপা দশমিনার সকল হিন্দু মুসলিমদের মেলবন্ধন করে সম্প্রীতি রাজনীতি করেছেন শাহজাহান খান। আমি অনুরোধ করবো তার পরিবারের যারা আছেন গলাচিপা-দশমিনার সকল মানুষের সাথে সম্পর্ক রেখে অসম্প্রদায়ীক রাজনীতির ধারা অব্যাহত রাখবেন।
এসময় ইফতেখারুজ্জামানের সাথে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিনিধিদলের সংক্ষিপ্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বাংলাদেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূলের জন্য দুদক সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
মওলানা ভাসানীর স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমাদের মওলানা ভাসানীর আদর্শে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলে রাজনীতিবিদদের মধ্যে কখনো প্রতিহিংসার রাজনীতি, ক্ষমতার লোভ, দুর্নীতি, এমপি-মন্ত্রী হওয়ার খায়েশ জাগবে না। আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে মওলানা ভাসানী, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মেজর এম এ জলিল, শফিউল আ
ক্ষমতা ভাগাভাগির রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকে স্থান দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে, যারা গণঅভ্যুত্থানের সময় নৃশংস গণহত্যা করেছে।’
যুক্তরাজ্য সফর শেষ করে দেশে ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে ফুলের তোড়া দিয়ে তাকে অভ্যর্থনা জানান দলটির সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
গতকাল সোমবার নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সভায় দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরে গণতন্ত্র মঞ্চ।
নুরুল হক নুর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ভেতর দলীয় কর্মীদের নিয়ে প্রবেশ করতে না পেরে ট্রাইব্যুনালের গেটের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে চিফ প্রসিকিউটরের নামে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সঙ্গে গোপন বৈঠকের অভিযোগ তোলেন। নুরের ‘এমন’ আচরণকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ হিসেবে দেখছে চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়।
মান্না আরও বলেন, আমরা দিন দিন বেশ বড় রকম সংকটের মধ্যে পড়ে যাচ্ছি। কত রকম আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে মানুষ ডক্টর ইউনূসের নাম প্রস্তাব করে, বিদেশ থেকে ডেকে এনে সংবর্ধনা দিয়ে দায়িত্ব দিল। উনি আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারলেন না। ক্ষমতা নেওয়ার পরে এই ১০০ দিনের মধ্যে আমাদের মধ্যে বা মানুষের মধ্যে তেমন
সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস জাতির জীবনে একটি মহান ও মর্যাদাময় বিজয়ের দিন। এই দিনে আধিপত্যবাদী শক্তির পরাজয় ঘটে। ক্যান্টনমেন্টের নিজ বাসায় গৃহবন্দী সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানকে সিপাহী জনতা স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থান ঘটিয়ে মুক্ত করে আনেন। ৭ নভেম্বরের অবিনাশী চেতনায় উজ্জীবিত
নুর বলেন, আমরা দেখেছি, যে সরকার ক্ষমতায় থাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের হয়ে কাজ করে। সাধারণ মানুষের ভোটের অধিকার, ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার হরণ করা হয়। কাজেই আমরা চাই জনবান্ধব প্রশাসন এবং যারা ক্ষমতায় থাকবে তারা যেন ক্ষমতাকে ভোগের বস্তু মনে না করে। এজন্য আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার তারপর নির্বাচন।