জম্মু এবং কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিদের হত্যালীলার পর গোটা দেশে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। প্রত্যাঘাতের দাবি উঠছে দেশের সর্বত্র। বুধবার সকাল থেকে দফায় দফায় বৈঠক চলেছে নয়াদিল্লিতে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কাশ্মীর উপত্যকার বাস্তব চিত্র দেখে এসেছেন। শেষে সন্ধ্যায় নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্
এই পাঁচটি সিদ্ধান্তের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য সিন্ধু জলচুক্তিটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এর আগে কখনো যুদ্ধের সময়ও এই চুক্তি রদ করা হয়নি। এবার চুক্তিটি স্থগিত করায় সিন্ধুসহ পাঞ্জাবের নদীগুলোর পানি পাকিস্তানে যাওয়া নিয়ে যে চুক্তি হয়েছি্ল, তা কার্যকর হবে না। এই নদীর পানি না পেলে পাকিস্তান বিপাকে পড়
পাকিস্তান-সমর্থিত উপজাতীয় বাহিনীর আক্রমণের মুখে, মহারাজা ভারতের সঙ্গে অন্তর্ভুক্তির চুক্তি (Instrument of Accession) স্বাক্ষর করেন।
ভারতশাসিত কাশ্মীরের পহেলগামে বন্দুকধারীরা হামলা চালানোর সময় নারী-পুরুষদের আলাদা করে বেছে বেছে পুরুষদের লক্ষ্য করে গুলি করছিল। পর্যটক বাস থেকে নামার পর বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা ভয়াবহ মুহূর্তগুলোর বর্ণনা দিচ্ছিলেন। কোনো গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর ভয়াবহ হামলার পর সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করে আজ সকালেই ভারতে নামলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি বিমানবন্দরে নেমেই কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন তিনি। সেই বৈঠকে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা।
প্রায় এক বছরের মধ্যে কাশ্মির অঞ্চলে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা। এর আগে গত বছরের জুনে জঙ্গি হামলায় হিন্দু পূণ্যার্থীদের একটি বাস খাদে পড়ে যায়। সেই হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত ও ৩৩ জন আহত হন।
বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি শান্ত আছে জানিয়ে জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার এসপি আনন্দ রায় বলেন, ওয়াকফ নিয়ে বিক্ষোভের নামে যে হিংসা ও তাণ্ডবলীলা চলেছিল, তাতে ১৫৩টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৯২ জন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাংলাদেশে রেলওয়ে সংযোগ সংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পে প্রায় ৫ হাজার কোটি রুপির অর্থায়ন এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কাজ স্থগিত করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণ দেখিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সরকারি সূত্রে জা
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিয়ে ভারত বার বার প্রতিবাদ জানিয়েছে। সম্প্রতি ব্যাঙ্ককে ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি সতর্ক করে বলেছিলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের যেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
রণধীর আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকেও জানিয়েছেন ভারত চায় বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক এবং গঠনমূলক সম্পর্ক। আমরা গণতান্ত্রিক সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলা বাংলাদেশ গঠনের পাশে আছি।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, এ মন্তব্য বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর চলমান নির্যাতনের বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের সঙ্গে সমান্তরাল করে দেখানোর একটি ছদ্মবেশী ও ছলনাপূর্ণ প্রয়াস, যেখানে এ ধরনের অপরাধীরা অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক এবং গঠনমূলক সম্পর্ক চায়। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ কথা বলেন।
জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে চিঠি লিখেছেন ইয়াকুব হবিবুদ্দিন তুসি নামে এক ব্যক্তি। নিজেকে তিনি শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের বংশধর বলে দাবি করেছেন।
বাংলাদেশের ভালো ভারতের থেকে বেশি কোনও দেশ ভাবে না এবং এটা ভারতের ডিএনএ-তেও আছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর। তার দাবি, ভারতের চেয়ে বেশি কোনও দেশ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না। এছাড়া বাংলাদেশে শিগগিরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সংশোধিত এ সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। তবে আগের সার্কুলারের প্রক্রিয়া অনুযায়ী এরই মধ্যে ভারতে প্রবেশ করা বাংলাদেশি কার্গোকে ভারতীয় অঞ্চল ত্যাগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।