এখন চলছে সেনাপ্রধান আর প্রধান উপদেষ্টার মতবিরোধ, ধমক দিয়ে দুজন ছাত্র উপদেষ্টাকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের বসিয়ে দেয়া, প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাপ্রধানের মতবিরোধ, যমুনা ঘেরাও, পদ যায় যায়, আমেরিকা পর্যন্ত ফোন করে সহায়তা চাওয়া এমন অনেক কথা! সাত দিন ধরে একই লেখা দেখছি ফেসবুকে, হ্যাশট্যাগে স্টেপডাউন ইউনূস।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভবিষ্যতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখছেন দেশটির শরণার্থী ক্যাম্পে থাকা রোহিঙ্গারা। বহু বছরের ক্লান্তি, সহিংসতা ও অনির্দিষ্ট জীবন কাটানোর পর, গত মাসে বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতন রোহিঙ্গা শরণার্থী সনজিদাকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে।
এখন তো আপনি দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ধারণ করে আছেন। এখন কি আর আগের মতো বলবেন না, ''কী এত বাইরে বাইরে থাকছেন, দেশের মেয়ে দেশে চলে আসুন''? আগের মতো কি বলবেন না ''ও দেশ তো আপনার দেশ, আপনার দেশে আপনার যাওয়ার, থাকার অধিকার আপনার জন্মগত, আপনাকে বাধা দেওয়ার রাইট কোনও সরকারের নেই''? বলুন আবার আগের মতো। দেশে ফি
বাংলাদেশে এখনও নানা জায়গায় অশান্ত পরিস্থিতি রয়েছে। একদিকে মব জাস্টিসের নামে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা, অন্যদিকে নারী, সংখ্যালঘু, মাজার, আদিবাসীদের ওপরও হামলার ঘটনা ঘটেছে। পাহাড় অশান্ত হয়ে উঠেছে, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে নিহত হয়েছেন চারজন।
ছাত্র-জনতার সরকার পতনের আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। ভিসি, অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক থেকে শুরু করে সাধারণ শিক্ষকদের অপসারণ দাবি তুলে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। ভিসিসহ প্রশাসনিক ব্যক্তিদের পদত্যাগ এবং পদগুলোতে নিয়োগ দিতে দেরি হওয়ার মতো কারণে উচ্চশ
ঘটনার ঘনঘটায় পরিপূর্ণ দেশ। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনারগণ পদত্যাগ করেছেন সেও বেশ কিছুদিন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার তার বিদায়ী ভাষণে বলে গেছেন, সর্বশেষ নির্বাচনটি হয়েছিল একদলীয়। দলের মধ্যে নয়, ব্যক্তির মধ্যে নির্বাচন হয়েছিল। আজ এতদিন পর পাশাই যখন উল্টে গেছে তখন তিনি এ কথা বললেন!
সময়ের পরিক্রমায় শহরের নানান সুযোগসুবিধার বাইরে দেশের ৬৮ হাজার গ্রাম-বাংলার প্রত্যন্তের কজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান স্বাধীনতার ৫২ বছরে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পেয়েছেন? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে দিনভর মুক্তিযুদ্ধ কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে
যখনই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান-স্বজনদের জন্য নামেমাত্র কোটা বরাদ্দ হয় তখন আপনারা যারা ফাল দিয়ে উঠেন? তাদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত পরিচয় জানতে বড্ড ইচ্ছা হয়-আপনারা কারা কাদের উত্তরসূরি? আন্দোলনকারীদের পরিচয় শনাক্ত করে তাদের মোটিভ উন্মোচন আজ জরুরি।
পরিতাপের বিষয় হলো, আজকের এই পরিস্থিতির জন্য শিক্ষকদের দলবাজি ও দাসত্বই বহুলাংশে দায়ী, কেননা তারা সরকারকে নানাভাবে এসব করার বৈধতা দিয়ে এর পটভূমি রচনা করেছেন।
২০১৯ সাল থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ উপেক্ষা করে, অংশীজনদের মতামতকে আমলে না নিয়ে একের পর এক অপ্রয়োজনীয় অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ করছে।
ধানমন্ডি ৩২ এর এই বাড়িটি সবাই যেন দেখতে পারে, সে জন্যই বঙ্গবন্ধুর বাড়িটিকে জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে। বাড়িটিকে জাদুঘরে রূপান্তরের জন্য "বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট" এর কাছে হস্তান্তর করেছে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
সাদি ভাই আপনার এমন মৃত্যু ভীষণ বেদনার! আপনার হঠাৎ এমন মৃত্যু ভীষণ পীড়া দিচ্ছে। আফসোস আপনাদের সংগ্রাম আর ত্যাগের কথা দেশের বেশিরভাগ মানুষ জানে না। জানে না তরুণ প্রজন্ম। এই রাষ্ট্র বা আমরা সেগুলো জানাতে পারিনি। আপনাদের যোগ্য সম্মান দিতে পারিনি! চলুন এই শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সেই ইতিহাস জানাতে চলুন আপ
প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে বিটিভিতে ‘মহাব্যবস্থাপক’ নামে কোনো পদ সৃষ্টি করা হয়নি। যেটি ছিলো এবং এখনো আছে সেটি হলো ‘জেনারেল ম্যানেজার’ বা ‘মহাধ্যক্ষ’ নামে একটি পদ। হঠাৎ করে এই সৃজনশীল পদটিকে নিছক ‘মহাব্যবস্থাপক’ পদে রূপান্তরিত কিভাবে করা হলো? এজন্য কি অরগানোগ্রাম সংশোধন করা হয়েছে?
ভাসানীর মতো তার অনুসারীরা আজও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করেন। এটা করে তারা ভাসানীর দল ও আদর্শের রাজনীতির কবর রচনা করেছেন।
আমি মনে করি নিয়ম না মানলে নাগরিকের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নিতে হবে তেমনি দায়িত্বে অবহেলাকারী বা ঘুষখোরদের বিরুদ্ধেও শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা দ্বিপাক্ষিক বিষয়। নাগরিককে যেমন নিয়ম মানতে হবে, যারা নীতি নির্ধারক যারা দায়িত্বে আছেন তাদের সততাও জরুরি। সুশাসন গড়ে না উঠলে এমন অপমৃত্যু কখনোই বন্ধ হবে ন
এই দেশে আপনি খেতে গিয়ে মরবেন, হাসপাতালে সুন্নতের খতনা করতে গিয়ে মরবে আপনার শিশু, এন্ডোসকপি করতে গিয়ে মরবে ভাই, বাস দুর্ঘটনা, ট্রেনে আগুন কিংবা ভবনের আগুনে মারা যাবে সাধারণ মানুষ, গার্মেন্ট বা কারখানায় মরবে শ্রমিক। এই দেশে প্রতিদিন কেউ না কেউ কোথাও নানা অবহেলায় মরবেই।
একুশে বই মেলার জাতীয় চরিত্র ক্ষুণ্ন করা যাবে না। বাংলাদেশে প্রকাশিত বই ছাড়া অন্য দেশে প্রকাশিত বই এ মেলায় বিক্রি ও প্রদর্শন করা যাবে না। এই বই মেলায় দেশের ছোট-বড় সকল প্রকাশনীকে স্থান দিতে হবে। লিটল ম্যাগাজিনগুলোকে ভালো জায়গা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশিত বই বিক্রি ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে