আমি মনে করি নিয়ম না মানলে নাগরিকের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নিতে হবে তেমনি দায়িত্বে অবহেলাকারী বা ঘুষখোরদের বিরুদ্ধেও শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা দ্বিপাক্ষিক বিষয়। নাগরিককে যেমন নিয়ম মানতে হবে, যারা নীতি নির্ধারক যারা দায়িত্বে আছেন তাদের সততাও জরুরি। সুশাসন গড়ে না উঠলে এমন অপমৃত্যু কখনোই বন্ধ হবে ন
এই দেশে আপনি খেতে গিয়ে মরবেন, হাসপাতালে সুন্নতের খতনা করতে গিয়ে মরবে আপনার শিশু, এন্ডোসকপি করতে গিয়ে মরবে ভাই, বাস দুর্ঘটনা, ট্রেনে আগুন কিংবা ভবনের আগুনে মারা যাবে সাধারণ মানুষ, গার্মেন্ট বা কারখানায় মরবে শ্রমিক। এই দেশে প্রতিদিন কেউ না কেউ কোথাও নানা অবহেলায় মরবেই।
একুশে বই মেলার জাতীয় চরিত্র ক্ষুণ্ন করা যাবে না। বাংলাদেশে প্রকাশিত বই ছাড়া অন্য দেশে প্রকাশিত বই এ মেলায় বিক্রি ও প্রদর্শন করা যাবে না। এই বই মেলায় দেশের ছোট-বড় সকল প্রকাশনীকে স্থান দিতে হবে। লিটল ম্যাগাজিনগুলোকে ভালো জায়গা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশিত বই বিক্রি ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে
অন্যদিকে, এই ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনে নিয়োজিত শিক্ষার্থীদেরই আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করার দাবিতে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে সক্রিয় থাকতে দেখেছি। পূর্ণাঙ্গ চিত্রটি বিশ্লেষণ করলে মনে হয় যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাকে ঢাকতে, যুক্তিসঙ্গত
ভেবেছিলাম কিছু লিখব না। কিন্তু পারলাম না । তিশার বাবার অসহায় মুখ আর কান্না আমাকে উদ্বেল করে তুলল! তারা বিয়ে করে যদি চুপ থাকত এক রকম ছিল । কিন্তু তারা মহৎ কাজ করেছে এমন একটা ধারণা সমাজকে দেবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। যেন হিরো হিরোইন বনে গেছে
শরীফা গল্পে এই চিরন্তন মানবিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। পুরুষ অথবা নারী না হয়ে অপূর্ণাঙ্গ হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ হয়ে জন্ম নেয়াটাই অনেক কষ্টের অনেক বিড়ম্বনার অনেক যন্ত্রণার। যে মানুষটির এমন জন্ম হয়েছে শুধু সেই জানে তাঁর যন্ত্রণা কতটুকু। আর
আসিফ মাহতাব অভিযোগ করেন, “সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিকবিজ্ঞান পাঠ্যবই ‘শরীফ’ থেকে ‘শরীফা’ হওয়ার গল্প আছে
যেসব ছাত্রছাত্রী বর্তমানে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করার পর্যায়ে রয়েছে, কোভিড-১৯ এর কারণে তাদের পড়াশোনা এমনিতেই পিছিয়ে গেছে। এর মধ্যে আবার রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে একাডেমিক পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে
এখানে কিছু ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ আছে। প্রথমত মুখস্থ করা বলতে আমরা কী বুঝি? এই বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। মুখস্থ করা হলো, কোনো কন্টেন্ট বারবার আওড়িয়ে স্মৃতিতে ধারণ করে রাখার চেষ্টা এবং পরীক্ষার খাতায় হুবহু তা লেখার প্রয়াস। যেমন রচনা মুখস্থ করা, সারাংশ-সারমর্ম মুখস্থ করা, কোনো প্রশ্নের উত্তর হ
প্রতিরাতেই জেলার বিভিন্ন এলাকায় চোখ বেঁধে নিয়ে ব্রাশফায়ারে হত্যা করা হতো নিরীহ লোকদের। তারপর লাশ পুঁতে রাখত মাটির নিচে। সেসব স্থানে মাটি খুঁড়লে আজও বেরিয়ে আসে মানুষের হাড়গোড়-খুলি। কুমিল্লায় বিভিন্ন...