কখেনো কখনো এটি হয়ে উঠতে পারে ভয়ানক অসুখের সংকেত। বিশেষ করে যদি কেউ বারবার নাক রক্তপাতের শিকার হন, যদি রক্ত থামতে চায় না বা যদি রক্ত পড়ার সঙ্গে মাথা ঘোরা, দুর্বল লাগা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়, তখন তা হতে পারে উচ্চ রক্তচাপ, রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা, রক্তকণিকার ঘাটতি কিংবা এমনকি ক্যানসা
গিরিয়ার যুদ্ধ মূলত বাংলার ক্ষমতা কাঠামো ও প্রশাসনিক নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন এনে দেয়। শাসন, রাজনীতি, সামরিক কৌশল ও কূটনীতির ইতিহাসে এই যুদ্ধ এক নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করে।
নড়াইল সদর উপজেলার চন্ডিবরপুর ইউনিয়নের গোয়ালবাথান গ্রামে অবস্থিত মুন্সিবাড়ির মসজিদ স্থানীয়দের কাছে এক রহস্যময় ইতিহাসের সাক্ষী। জনশ্রুতি অনুযায়ী, মোগল আমলে এক রাতেই জ্বীনদের সহায়তায় এই মসজিদ ও সামনের পুকুরটি নির্মিত হয়।
পাখির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ওজন যেমন কম, তেমনি মানানসই ডানার গঠন। ডানা কতটা ভার বইতে পারে, বাতাসে দেহটাকে কতটা সাপোর্ট দেয়, সেটার ওপর নির্ভর করে ওড়ার ধরন। পাখির ওজন আর ডানার গঠন এমন, সহজেই পায়ে ভর দিয়ে আকাশে উড়তে পারে। এক্ষেত্রে নিউটনের তৃতীয় সূত্র কাজে লাগাতে হয় পাখিকে।
প্রথমেই আসি বিবর্তনের কথায়। আজকের গৃহপালিত বিড়ালদের পূর্বপুরুষ ছিল মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমিতে বসবাসকারী 'আফ্রিকান ওয়াইল্ড ক্যাট' (African Wildcat)। এই বন্য বিড়ালদের প্রাকৃতিক আবাস ছিল শুষ্ক, রুক্ষ, বালুময় পরিবেশে, যেখানে পানির প্রবাহ ছিল খুবই কম। ফলে তাদের দেহ ও মন গঠিত হয়েছিল এমনভাবে, যাতে তারা কম পান
কাঁচা মরিচের প্রধান সক্রিয় উপাদান হলো ক্যাপসাইসিন। এই রাসায়নিকটি মরিচে ঝাঁজ এনে দেয় এবং এটি শরীরের স্নায়ুতন্ত্র, হজম প্রক্রিয়া, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
খানুয়ার যুদ্ধ হয়েছিল আগ্রার কাছে খানুয়া নামের এক সমতল অঞ্চলে। এই অঞ্চল ছিল বাবরের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দিল্লি ও আগ্রার মাঝামাঝি এবং রানা সাঙার আগমন পথের কাছাকাছি।খানুয়ার যুদ্ধ হয়েছিল আগ্রার কাছে খানুয়া নামের এক সমতল অঞ্চলে। এই অঞ্চল ছিল বাবরের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি
ব্রেন টিউমার হতে পারে দুটি প্রধান উৎস থেকে। এক, মস্তিষ্কের ভেতরে নিজে থেকেই জন্ম নিতে পারে—যাকে বলা হয় 'প্রাইমারি ব্রেন টিউমার'; দুই, শরীরের অন্য কোনো অঙ্গে ক্যানসার হওয়ার পর সেটি রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে—যাকে বলা হয় 'মেটাস্ট্যাটিক ব্রেন টিউমার'।
ডাউনডিটেক্টর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩টার দিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ব্যবহারকারীরা স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। এ সময় প্রায় ৬১ হাজার ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানটির ইন্টারনেট সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।
প্রতিটি আধুনিক জেট বিমানে থাকে ইজেকশন সিট বা বহিষ্কারযোগ্য আসন। ইংরেজিতে যাকে বলে Ejection Seat, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইলট আসনসহ বিমানের বাইরে বের হয়ে আসতে পারেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে। এই ব্যবস্থা মূলত বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাইলটকে বিমান থেকে আলাদা করে দেয় এবং একটি প্যারাশুটের মাধ্যমে তাকে মাটিতে অ
১৯৯৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা শহরে পোস্টাগোলা এলাকায় এয়ার পেরাব্যাট এয়ারলাইন্সের একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয় যান্ত্রিক সমস্যার কারণে। বিমানে ছিলেন প্রশিক্ষণকারী পাইলট ফারিয়া লারা ও কো‑পাইলট রফিকুল। উভয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিধ্বস্ত হয় এবং ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। ফারিয়া লারা ছিলেন ঢাকায় বাসিন্দা, ঢ
বিমানটি যখন আন্দিজ পর্বতমালা অতিক্রম করছিল, তখন আবহাওয়া দ্রুত খারাপ হয়ে যায়। মেঘে ঢেকে যায় চারপাশ, কমে আসে দৃশ্যমানতা। ভুল নির্দেশনা ও খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটি আন্দিজ পর্বতমালার এক উঁচু অঞ্চলে ধাক্কা খায় এবং মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে বরফে ঢাকা পাহাড়ে। সে এক ভয়াবহ ধ্বংস।
আগুনে পোড়া রোগিদের বাঁচাতে হলে প্রথমেই দরকার দ্রুত সাড়া দেওয়া। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের চোখে যেটিকে বলে ‘টাইম টু ট্রিটমেন্ট’, অর্থাৎ যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হবে, তত বেশি বাঁচার সম্ভাবনা। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল বার্ন ফাউন্ডেশন’ (National Burn Foundation) বলছে, প্রথম এক ঘণ্টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যাকে
২০১৪ সালে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্স ফ্লাইট এমএইচ৩৭০ (MH370) এক বিস্ময়কর উপায়ে নিখোঁজ হয়ে যায়। কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাওয়ার পথে যাত্রীবাহী বোয়িং ৭৭৭ বিমানটি উড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে এবং আজও তা কোথাও পাওয়া যায়নি। ২৩৯ জন যাত্রী ও ক্রুর কারও কোনো হদিস মেলেনি। এটি আজও সবচেয়ে রহস্যময়
এই বিমানের ইতিহাসে রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত যুগান্তরের ছাপ। ১৯৬০-এর দশকে চীন যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে মিগ-২১ যুদ্ধবিমান কেনে। তখন থেকেই তারা এর নিজস্ব সংস্করণ তৈরির উদ্যোগ নেয়। কারণ, সোভিয়েতরা পরবর্তীতে রাজনৈতিক কারণে বিমান সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
সরেজমিন নদীটির রতডাঙ্গা, সাবেক শেখ রাসেল সেতু, আউড়িয়া এস এম সুলতান সেতু, গোবরা বাজার, শিঙ্গাশোলপুর বাজার, চুনখোলা সেতুর অংশ ঘুরে দেখা গেছে নদীতে ঘন কচুরিপানা। সেখানে পানি আছে কি না, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না। কোনো নৌযান চোখে পড়েনি। অনেক বস্তু নদীর কিছু এলাকায় কচুরিপানায় আটকা পড়ে পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। পাড়ে
বিমানে মানুষ চালায়। তাই মানুষের মানসিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ। কেউ যদি ভয় পায় বা চাপে ভেঙে পড়ে, তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ড. টমাস হফম্যান বলেন, “শান্ত মন আর মাথা ঠান্ডা না থাকলে পাইলট ভুল করে ফেলতে পারেন। তখন জীবন-মৃত্যুর প্রশ্ন তৈরি হয়।”