ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আকাশে উড়তে থাকা বিমানকে আমরা ভাবি খুব নিরাপদ। কিন্তু কখনও কখনও এই বিশাল যন্ত্রটি হঠাৎ করে ভেঙে পড়ে। অনেক মানুষ মারা যায়। প্রশ্ন জাগে—কেন এমন হয়? বিজ্ঞান কী বলে?
বিমান আসলে একটি উড়ন্ত যন্ত্র। একে চালাতে হয় সঠিক নিয়মে। এর মধ্যে চারটি শক্তি কাজ করে—লিফট (উঠিয়ে রাখে), থ্রাস্ট (সামনে ঠেলে দেয়), ড্র্যাগ (বাতাসের প্রতিরোধ), আর ওয়েইট (ওজন)। এই চারটিকে ঠিকভাবে সামলাতে না পারলে দুর্ঘটনা ঘটে।
বিমান ক্র্যাশ হওয়ার বড় কারণ হলো মানুষের ভুল। অনেক সময় পাইলট ভুল সিদ্ধান্ত নেন। কখন নামতে হবে, কখন ঘুরতে হবে, তা বুঝতে ভুল করেন। কখনও ভুল তথ্য পান কন্ট্রোল রুম থেকে। তখন দুর্ঘটনা ঘটে।
২০০৯ সালে এয়ার ফ্রান্স ফ্লাইট ৪৪৭ আটলান্টিক মহাসাগরে পড়ে যায়। তার আগে বিমানের সেন্সর অকেজো হয়ে যায় ফেল। পাইলটরা ঠিক বুঝতে পারেননি কী করতে হবে। তারা ভুলভাবে বিমান চালান। তখনি বিমান ক্র্যাশ করে সাগরে পড়ে।
ফরাসি গবেষক জঁ-পিয়ের ল্যাঁগ্রো বলেন, “মানুষ যদি ভুল করে, প্রযুক্তি দিয়েও তা ঠিক করা যায় না।”
আরেকটি কারণ হলো ইঞ্জিন বা যন্ত্রপাতির সমস্যা। কখনো সফটওয়্যার ঠিকভাবে কাজ করে না। কখনো ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। কখনো কোডিং ভুল হয়।
মার্কিন গবেষক ড. মেরি শিল্ডস বলেন, “যন্ত্র শতভাগ নির্ভরযোগ্য নয়। ত্রুটি হতেই পারে। বিজ্ঞান শুধু ঝুঁকি কমাতে পারে।”
আবহাওয়াও একটি বড় কারণ। ঝড়, বজ্রপাত, ঘন কুয়াশা, বা তুষারপাতে দুর্ঘটনা ঘটে। ২০১৪ সালে মালয়েশিয়ান বিমান এমএইচ ৩৭০ হারিয়ে যায়। অনেকের মতে, খারাপ আবহাওয়া এর পেছনে ছিল।
একটি বিশেষ বিপদ হলো বার্ড স্ট্রাইক। আকাশে উড়ন্ত পাখি যদি ইঞ্জিননে ঢুকে যায়, তখন ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ কারণে এয়ারপোর্ট এলাকায় পাখি তাড়ানোর ব্যবস্থা থাকে।
বিমানে মানুষ চালায়। তাই মানুষের মানসিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ। কেউ যদি ভয় পায় বা চাপে ভেঙে পড়ে, তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
ড. টমাস হফম্যান বলেন, “শান্ত মন আর মাথা ঠান্ডা না থাকলে পাইলট ভুল করে ফেলতে পারেন। তখন জীবন-মৃত্যুর প্রশ্ন তৈরি হয়।”
তবে আশার কথা আছে। আজকের দিনে বিমান অনেক নিরাপদ। আধুনিক টেকনোলজি আছে, তিনগুণ ব্যাকআপ ব্যবস্থা থাকে। প্রতি ফ্লাইটের আগে চেকিং করা হয়।
তবুও বিজ্ঞানীরা আরও উন্নত ব্যবস্থা বানাতে কাজ করছেন। কারণ একটিমাত্র ভুলে যেন বহু জীবন না হারায়।
আকাশে উড়তে থাকা বিমানকে আমরা ভাবি খুব নিরাপদ। কিন্তু কখনও কখনও এই বিশাল যন্ত্রটি হঠাৎ করে ভেঙে পড়ে। অনেক মানুষ মারা যায়। প্রশ্ন জাগে—কেন এমন হয়? বিজ্ঞান কী বলে?
বিমান আসলে একটি উড়ন্ত যন্ত্র। একে চালাতে হয় সঠিক নিয়মে। এর মধ্যে চারটি শক্তি কাজ করে—লিফট (উঠিয়ে রাখে), থ্রাস্ট (সামনে ঠেলে দেয়), ড্র্যাগ (বাতাসের প্রতিরোধ), আর ওয়েইট (ওজন)। এই চারটিকে ঠিকভাবে সামলাতে না পারলে দুর্ঘটনা ঘটে।
বিমান ক্র্যাশ হওয়ার বড় কারণ হলো মানুষের ভুল। অনেক সময় পাইলট ভুল সিদ্ধান্ত নেন। কখন নামতে হবে, কখন ঘুরতে হবে, তা বুঝতে ভুল করেন। কখনও ভুল তথ্য পান কন্ট্রোল রুম থেকে। তখন দুর্ঘটনা ঘটে।
২০০৯ সালে এয়ার ফ্রান্স ফ্লাইট ৪৪৭ আটলান্টিক মহাসাগরে পড়ে যায়। তার আগে বিমানের সেন্সর অকেজো হয়ে যায় ফেল। পাইলটরা ঠিক বুঝতে পারেননি কী করতে হবে। তারা ভুলভাবে বিমান চালান। তখনি বিমান ক্র্যাশ করে সাগরে পড়ে।
ফরাসি গবেষক জঁ-পিয়ের ল্যাঁগ্রো বলেন, “মানুষ যদি ভুল করে, প্রযুক্তি দিয়েও তা ঠিক করা যায় না।”
আরেকটি কারণ হলো ইঞ্জিন বা যন্ত্রপাতির সমস্যা। কখনো সফটওয়্যার ঠিকভাবে কাজ করে না। কখনো ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। কখনো কোডিং ভুল হয়।
মার্কিন গবেষক ড. মেরি শিল্ডস বলেন, “যন্ত্র শতভাগ নির্ভরযোগ্য নয়। ত্রুটি হতেই পারে। বিজ্ঞান শুধু ঝুঁকি কমাতে পারে।”
আবহাওয়াও একটি বড় কারণ। ঝড়, বজ্রপাত, ঘন কুয়াশা, বা তুষারপাতে দুর্ঘটনা ঘটে। ২০১৪ সালে মালয়েশিয়ান বিমান এমএইচ ৩৭০ হারিয়ে যায়। অনেকের মতে, খারাপ আবহাওয়া এর পেছনে ছিল।
একটি বিশেষ বিপদ হলো বার্ড স্ট্রাইক। আকাশে উড়ন্ত পাখি যদি ইঞ্জিননে ঢুকে যায়, তখন ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ কারণে এয়ারপোর্ট এলাকায় পাখি তাড়ানোর ব্যবস্থা থাকে।
বিমানে মানুষ চালায়। তাই মানুষের মানসিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ। কেউ যদি ভয় পায় বা চাপে ভেঙে পড়ে, তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
ড. টমাস হফম্যান বলেন, “শান্ত মন আর মাথা ঠান্ডা না থাকলে পাইলট ভুল করে ফেলতে পারেন। তখন জীবন-মৃত্যুর প্রশ্ন তৈরি হয়।”
তবে আশার কথা আছে। আজকের দিনে বিমান অনেক নিরাপদ। আধুনিক টেকনোলজি আছে, তিনগুণ ব্যাকআপ ব্যবস্থা থাকে। প্রতি ফ্লাইটের আগে চেকিং করা হয়।
তবুও বিজ্ঞানীরা আরও উন্নত ব্যবস্থা বানাতে কাজ করছেন। কারণ একটিমাত্র ভুলে যেন বহু জীবন না হারায়।
ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ফরিদা সোমবার (২১ জুলাই) রাতে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন।
১ দিন আগেহামিদুজ্জামান খান শুধু একজন শিল্পী ছিলেন না; তিনি ছিলেন এক নিবেদিত শিক্ষকও। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে শিক্ষকতা করেছেন বহু বছর। তাঁর হাত ধরে অনেক নতুন ভাস্কর ও শিল্পীর জন্ম হয়েছে। তিনি শিল্পশিক্ষাকে শুধু কারিগরি দক্ষতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি, বরং চিন্তা, অনুভব ও ইতিহাসের গভীর পাঠের মধ
২ দিন আগেবাবর দিল্লি ও আগ্রা জয়ের পরও হুমকির মুখে পড়েছিলেন আফগানদের প্রতিরোধের কারণে। মাহমুদ লোদি, ইব্রাহিম লোদির ভাই, আফগানদের মধ্যে নিজেকে প্রকৃত সুলতান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছিলেন এবং বাংলার সুলতানের সহযোগিতা নিয়ে পূর্ব ভারতে ঘাঁটি গেড়েছিলেন। এদিকে বাবর তাঁর আত্মজীবনী ‘তুজুক-ই-বাবরি’তে উল্লেখ করেছেন য
২ দিন আগেবিশ্বের অনেক প্রাচীনতম কচ্ছপের বয়স ১৫০ থেকে ২০০ বছরের মধ্যে। “জনাথন” নামে একটি জায়ান্ট কচ্ছপের বয়স ১৯০ বছরেরও বেশি বলে মনে করা হয়। এটি বর্তমানে সেন্ট হেলেনা দ্বীপে রয়েছে এবং বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী জীব হিসেবে পরিচিত। প্রশ্ন হচ্ছে, এই অমিতায়ু জীবটির শরীরে এমন কী আছে যা আমাদের শরীরে নেই?
২ দিন আগে