পৃথিবীতে শুক্রবার দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর ঝড় আঘাত হেনেছে। এতে অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়া থেকে ব্রিটেনের আকাশে দর্শনীয় বর্ণিল আলোর ঝলকানি দেখা যায়
হাউই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতেই সেলাই মেশিন বানাতে বসলেন। অনেক সময় দেখা যায়, বাস্তবে না পারলেও, স্বপ্নে ঠিকই কাজটা করা যায়। কিন্তু হাউই পারলেন না।
এরকম বৈদ্যুতিক শক্তি আরো কোনো কোনো মাছের ও অন্য জলজন্তুর মধ্যেও দেখা যায়। আফ্রিকায় মাগুর জাতীয় একরকম মাছ আছে, তারও তেজ বড়ো কম নয়।
ওয়েরস্টেড সে সময় কোনো চুম্বক বা চৌম্বক পদার্থ নিয়ে কাজ করেননি। তবু কাঁটা নড়ল কেন? এই বিষয়টাই ওয়েরস্টেডকে ভাবিয়ে তুলেছিল।
বিখ্যাত জ্যোতিঃপদার্থবিদ নিল ডি গ্রাস টাইসনকে নিয়ে যে কাণ্ড করেছিলেন তাঁর প্রতিবেশীরা, তা ইতিহাসে বিরল।
এক সময় নিশ্চিত হলেন, ব্যাঙের শরীরে আসলে প্রাণ ফিরে আসেনি। ততোদিনে যা রটার রটে গেছে। ব্যাপারটা নিয়ে একটা আর্টিকেল লিখে ছাপিয়েছিলেন গ্যালভনি।
ডার্ক এনার্জির উত্স কী, সেটা আমরা জানি না। কেনই বা ডার্ক এনার্জি বিকর্ষণী চরিত্রের, তাও আমরা জানি না। আইনস্টাইনের মহাজাগতিক ধ্রুবকের সঙ্গে ডার্ক এনার্জির মিলটাই বা কোথায়?
পলক বলেন, আজ থেকে ৫০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন যে, বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নারী-পুরুষের সমতা না থাকলে, শান্তি ও সমৃদ্ধি সম্ভব নয়। সেই দর্শন অনুযায়ী গত ১৫ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে উদ্যোক্তা হিসেবে নারীদের অন্তর্ভূক্ত করার সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এর ফলে আ
একটা সহজ ফুর্মুলায় কোক আবিষ্কার হয়েছিল বটে, কিন্তু সেই ফর্মুলা ১৩৮ বছর পেরিয়ে এসেও গোটা কয়েকজন মানুষ ছাড়া কেউ জানতে পারেননি।
যেখানেই নিউক্লিয়ার শক্তির আনাগোনা, সেখানেই হাফলাইফ বা অর্ধায়ু গুরত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ হয়ে ওঠে।
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো কিছু গুগলে সার্চ করছেন। আপনি ফ্রিতে তো গুগল ব্যবহার করেন কিন্তু জানেন কি, গুগলের কীভাবে আয় হয়? জানলে অবাক হবেন বিশ্বের অন্যতম ধনী টেক সংস্থা গুগল ফ্রি পরিষেবা দিয়েও প্রতি মিনিটে ২ কোটি টাকা আয় করে। বর্তমানে বিশ্বের সব চেয়ে ধনী কোম্প
মহাশূন্য স্টেশনে মহাকর্ষীয় প্রভাব মোটামুটি শূন্য। আবার পেন্সিল দিয়ে অসুবিধা আছে সেখানে।
সব ক্ষুধার ধরণ তাই এক রকম নয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষুধার সঙ্গে ওই ক্ষুধার তুলনা চলে না।
এদের মতো উন্মাদদের হাতে কত অমূল্য প্রাণ ঝরে গেছে, ইতিহাস সে সবের কয়টার হিসাব রেখেছে।
বোলজম্যান ছিলেন তাপগতিবিদ্যার প্রবাদ পুরুষ। তাপ কি তা নিয়েই বিজ্ঞানীরা হিমসিম খেয়েছেন বহুদিন।
কোয়ান্টাম বলবিদ্যা এসে আবার দর্শন আর বিজ্ঞানকে মিলিয়ে দিচ্ছে এক বিন্দুতে।
যন্ত্রণা ভুলতে শোয়ার্জশিল্ড আরও বেশি করে আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিতা নিয়ে ডুবে থাকতেন।