তখন গবেষকেরা মনে করেছিলেন, নতুন কিছু আর বাকি নেই। কিন্তু পিরামিডই যে শেষ কথা নয়, তা বুঝেছিলেন গোটা কয়েক গবেষক।
বাবা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতার সাধারণ একজন চাকুরে। তাই গ্রামের স্কুলেই সাদামাটাভাবে শুরু হয় বিদ্যাসাগরের শিক্ষাজীবন।
কীভাবে অসত্যের অন্ধকারকে আলো বলে চালিয়ে দেবেন। গ্যালিলিও সত্যের জয়গান গেয়েছিলেন আজীবন।
আইনস্টাইন শক্তির এই কণাকে তুলনা করলেন কামানের গোলার সঙ্গে। কামানের গোলা ছুটে গিয়ে যেমন ধ্বংস করে দিতে পারে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রতিপক্ষ সৈন্যদের।
প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করতে কত কাণ্ডই না করে মানষ। কেউ হাস্যকর কাণ্ড করে বসেন, কেউ আবার নির্মমতার চূড়ান্ত রূপ করেন।
বাগদাদের মূল ফটকের দিকে এগিয়ে গেলেন হাকিমি। কাছাকাছি আসতেই নগররক্ষী পথ আটকাল হাকিমির।
কণারা মানুষ বা প্রাণী নয়। তবুও কেন এ প্রশ্ন উঠছে? কারণ কোয়ন্টাম কণিকাদের অদ্ভুত আচরণ।
ভারতবর্ষে তখন পাখির চোখ সারবিশ্বের শাসক ও বীর যোদ্ধাদের। কিন্তু হাতি-ঘোড়া গেল তল, পিঁপড়ে বলে কতদ জল।
যদি সিগনাস এক্স-১ ব্ল্যাকহোল হয়, তাহলে হকিংয়েরই গবেষণার জিত। যদি না হয়, তাহলে তাঁর ব্ল্যাকহোল গবেষণাই হুমকির মুখে পড়তে পারে।
ধুলোর বেশ পাতলা মেঘ এবং ধূমকেতুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াসের চারপাশের গ্যাসীয় অবস্থা।
এভাবেই আসলে পৌরণিক কাহিনিগুলোর জন্ম হয়। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিখ্যাত ও মহান মানুষ ছিলেন।