
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সৌরজগতের সাত গ্রহ চলে এসেছে সূর্যের এক পাশে। সেগুলোকে একসঙ্গে দেখা যাবে একই সরলরেখায়। মহাকাশে এটি বিরল এক ঘটনা, যার নাম বিজ্ঞানীরা দিয়েছেন 'প্ল্যানেটারি প্যারেড'। গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশ থেকে সরে গেলে আবার এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে ১৫ বছর পর, সেই ২০৪০ সালে।
গত জানুয়ারি থেকেই গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশে আসতে শুরু করে। এখন সবগুলো গ্রহই রয়েছে এক পাশে। আগামীকাল শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের ঠিক পরে গ্রহগুলো এক রেখায় চলে আসবে।
আকাশ পরিষ্কার থাকলে সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে এ দৃশ্য, যা স্থায়ী হবে প্রায় ৪৫ মিনিট। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ঘটনাটি দেখার জন্য এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প আয়োজন করেছে। আগামীকাল তাদের কোনো ক্যাম্প না থাকলেও জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে গিয়ে সন্ধ্যার পর বিরল এ ঘটনার সাক্ষী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
সৌরজগতে পৃথিবী ছাড়াও রয়েছে মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, নেপচুন ও ইউরেনাস। গত জানুয়ারি মাস থেকেই গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশে আসতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারি মাসে বাকি গ্রহগুলোও চলে আসে এক পাশে। এরই মধ্যে গ্রহগুলো চলে এসেছে কাছাকাছি অবস্থানে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এগুলো এক রেখায় চলে আসবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, খালি চোখে সবগুলো গ্রহ দৃশ্যমান হবে না। উজ্জ্বলতা বেশি থাকায় সাতটি গ্রহের মধ্যে শুক্র, মঙ্গল, বৃহস্পতি ও ইউরেনাস দেখা যাবে খালি চোখে। বাকি তিন গ্রহ বুধ, শনি ও নেপচুন দেখার জন্য ব্যবহার করতে হবে শক্তিশালী দূরবীন কিংবা টেলিস্কোপ।
বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, বাড়তি আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাতে গ্রহগুলো দেখতে অসুবিধা হয়। ফলে প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য একটু অন্ধকার স্থান বেছে নিতে হবে। তবে সেখানেও তাকানোর সঙ্গে সঙ্গেই দেখা নাও যেতে পারে এই দৃশ্য। কারণ অন্ধকার সয়ে নেওয়ার জন্য চোখকে কিছুটা সময় দিতে হবে। এরপর আকাশ পরিষ্কার থাকলেই ধরা পড়বে মহাজাগতিক বিরল প্ল্যানেটারি প্যারেড।
রাজধানীর কলাবাগানে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এই প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য গত ২৬ জানুয়ারি প্রথম পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প আয়োজন করে। ওই সময় অন্তত চারটি গ্রহ এক পাশে চলে এসেছিল সূর্যের। সর্বশেষ গতকাল বুধবার তারা নিকেতনে একটি ক্যাম্প আয়োজন করে প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার সুযোগ করে দেয় মহাকাশপ্রেমীদের।
বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জিকরুল আহসান শাওন রাজনীতি ডটকমকে বলেন, আমরা প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য বেশ কয়েকটি ক্যাম্প করেছি। শুক্রবার সন্ধ্যায় আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শুক্রবার তারাবির নামাজ পড়তে হবে। এ কারণে আমরা শুক্রবার কোনো ক্যাম্পের আয়োজন রাখতে পারিনি। তবে আগ্রহীরা জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে গিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালকের কার্যালয়ে যোগাযোগ করে জানা গেছে, জাদুঘর শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে আকাশ পর্যবেক্ষণের সুযোগ থাকবে মাগরিবের আজানের পর আরও এক ঘণ্টা পর্যন্ত। প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর সেখানে গিয়ে আকাশ দেখা যাবে।
আগ্রহীরা তাই শুক্রবার সন্ধ্যায় ছুটে যেতে পারেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে। দেখতে পারেন এক রেখায় চলে আসা সাত সাতটি গ্রহ। এর মধ্যে দিয়ে সাক্ষী হতে পারেন প্ল্যানেটারি প্যারেড নামের বিরল এ মহাজাগতিক ঘটনার। এবার মিস করলে কিন্তু এ ঘটনা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে সেই ২০৪০ সাল পর্যন্ত!

সৌরজগতের সাত গ্রহ চলে এসেছে সূর্যের এক পাশে। সেগুলোকে একসঙ্গে দেখা যাবে একই সরলরেখায়। মহাকাশে এটি বিরল এক ঘটনা, যার নাম বিজ্ঞানীরা দিয়েছেন 'প্ল্যানেটারি প্যারেড'। গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশ থেকে সরে গেলে আবার এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে ১৫ বছর পর, সেই ২০৪০ সালে।
গত জানুয়ারি থেকেই গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশে আসতে শুরু করে। এখন সবগুলো গ্রহই রয়েছে এক পাশে। আগামীকাল শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের ঠিক পরে গ্রহগুলো এক রেখায় চলে আসবে।
আকাশ পরিষ্কার থাকলে সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে এ দৃশ্য, যা স্থায়ী হবে প্রায় ৪৫ মিনিট। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন ঘটনাটি দেখার জন্য এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প আয়োজন করেছে। আগামীকাল তাদের কোনো ক্যাম্প না থাকলেও জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে গিয়ে সন্ধ্যার পর বিরল এ ঘটনার সাক্ষী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
সৌরজগতে পৃথিবী ছাড়াও রয়েছে মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, নেপচুন ও ইউরেনাস। গত জানুয়ারি মাস থেকেই গ্রহগুলো সূর্যের এক পাশে আসতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারি মাসে বাকি গ্রহগুলোও চলে আসে এক পাশে। এরই মধ্যে গ্রহগুলো চলে এসেছে কাছাকাছি অবস্থানে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এগুলো এক রেখায় চলে আসবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, খালি চোখে সবগুলো গ্রহ দৃশ্যমান হবে না। উজ্জ্বলতা বেশি থাকায় সাতটি গ্রহের মধ্যে শুক্র, মঙ্গল, বৃহস্পতি ও ইউরেনাস দেখা যাবে খালি চোখে। বাকি তিন গ্রহ বুধ, শনি ও নেপচুন দেখার জন্য ব্যবহার করতে হবে শক্তিশালী দূরবীন কিংবা টেলিস্কোপ।
বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, বাড়তি আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাতে গ্রহগুলো দেখতে অসুবিধা হয়। ফলে প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য একটু অন্ধকার স্থান বেছে নিতে হবে। তবে সেখানেও তাকানোর সঙ্গে সঙ্গেই দেখা নাও যেতে পারে এই দৃশ্য। কারণ অন্ধকার সয়ে নেওয়ার জন্য চোখকে কিছুটা সময় দিতে হবে। এরপর আকাশ পরিষ্কার থাকলেই ধরা পড়বে মহাজাগতিক বিরল প্ল্যানেটারি প্যারেড।
রাজধানীর কলাবাগানে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এই প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য গত ২৬ জানুয়ারি প্রথম পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প আয়োজন করে। ওই সময় অন্তত চারটি গ্রহ এক পাশে চলে এসেছিল সূর্যের। সর্বশেষ গতকাল বুধবার তারা নিকেতনে একটি ক্যাম্প আয়োজন করে প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার সুযোগ করে দেয় মহাকাশপ্রেমীদের।
বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জিকরুল আহসান শাওন রাজনীতি ডটকমকে বলেন, আমরা প্ল্যানেটারি প্যারেড দেখার জন্য বেশ কয়েকটি ক্যাম্প করেছি। শুক্রবার সন্ধ্যায় আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শুক্রবার তারাবির নামাজ পড়তে হবে। এ কারণে আমরা শুক্রবার কোনো ক্যাম্পের আয়োজন রাখতে পারিনি। তবে আগ্রহীরা জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে গিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালকের কার্যালয়ে যোগাযোগ করে জানা গেছে, জাদুঘর শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে আকাশ পর্যবেক্ষণের সুযোগ থাকবে মাগরিবের আজানের পর আরও এক ঘণ্টা পর্যন্ত। প্রতিদিনই সন্ধ্যার পর সেখানে গিয়ে আকাশ দেখা যাবে।
আগ্রহীরা তাই শুক্রবার সন্ধ্যায় ছুটে যেতে পারেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে। দেখতে পারেন এক রেখায় চলে আসা সাত সাতটি গ্রহ। এর মধ্যে দিয়ে সাক্ষী হতে পারেন প্ল্যানেটারি প্যারেড নামের বিরল এ মহাজাগতিক ঘটনার। এবার মিস করলে কিন্তু এ ঘটনা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে সেই ২০৪০ সাল পর্যন্ত!

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য প্রণীত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা
১৫ ঘণ্টা আগে
হাইকমিশন জানিয়েছে, কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ের সপ্তম সম্মেলনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানের নেতৃত্বে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আজ দিল্লিতে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও তার দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর কিছুটা অস্থিরতা দেখা দিয়েছিল। বিজয় দিবস উপলক্ষে কোনো শঙ্কা দেখছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, রায়ের পরে কোনো ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার সম্ভাবনা নেই।
১৬ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে