
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ঠিক এক মাসের মাথায় মঙ্গলবার ভোরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী আজ ভোর ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। সেদিন দিবাগত রাত ১টা ২৩ মিনিটের দিকে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১।
আবহাওয়া অধিদপ্তর মঙ্গলবার সকালে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেছে, এটি ছিল মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প। উৎসস্থল ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশা–সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ থেকে উৎপত্তিস্থল ছিল ৫০১ কিলোমিটার দূরে।
ভারতের দৈনিক আনন্দবাজারের অনলাইনে প্রকাশিত খবরে মঙ্গলবার সকালে বলা হয়, জাতীয় ভূকম্পন পরিমাপকেন্দ্র বা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ১০ নাগাদ ভূকম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের উৎসস্থল বঙ্গোপসাগরের ৯১ কিলোমিটার গভীরে।
আনন্দবাজার আরও জানায়, জাতীয় ভূকম্পন পরিমাপকেন্দ্র যে ছবি প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের উপকূল এবং উপকূল সংলগ্ন অঞ্চলে কম্পন অনূভূত হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে জানা যাচ্ছে, পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া, কাঁথি, দিঘায় কম্পন অনুভূত হয়েছে।
তবে বাংলাদেশে এটি অনুভূত হয়েছে খুব কম মাত্রায়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশার উপকূলীয় এলাকায় বেশি অনুভূত হয়েছে বলে জানায় বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল তার কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের ওয়াংজিং শহরের ১০৬ কিলোমিটার পূর্বে মিয়ানমারে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ১২৬ কিলোমিটার গভীরে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা-ইউএসজিএসের ওয়েবসাইটে এ কথা বলা হয়েছিল।

ঠিক এক মাসের মাথায় মঙ্গলবার ভোরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী আজ ভোর ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। সেদিন দিবাগত রাত ১টা ২৩ মিনিটের দিকে রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১।
আবহাওয়া অধিদপ্তর মঙ্গলবার সকালে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেছে, এটি ছিল মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প। উৎসস্থল ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশা–সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ থেকে উৎপত্তিস্থল ছিল ৫০১ কিলোমিটার দূরে।
ভারতের দৈনিক আনন্দবাজারের অনলাইনে প্রকাশিত খবরে মঙ্গলবার সকালে বলা হয়, জাতীয় ভূকম্পন পরিমাপকেন্দ্র বা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ১০ নাগাদ ভূকম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের উৎসস্থল বঙ্গোপসাগরের ৯১ কিলোমিটার গভীরে।
আনন্দবাজার আরও জানায়, জাতীয় ভূকম্পন পরিমাপকেন্দ্র যে ছবি প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের উপকূল এবং উপকূল সংলগ্ন অঞ্চলে কম্পন অনূভূত হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে জানা যাচ্ছে, পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া, কাঁথি, দিঘায় কম্পন অনুভূত হয়েছে।
তবে বাংলাদেশে এটি অনুভূত হয়েছে খুব কম মাত্রায়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশার উপকূলীয় এলাকায় বেশি অনুভূত হয়েছে বলে জানায় বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল তার কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মণিপুর রাজ্যের ওয়াংজিং শহরের ১০৬ কিলোমিটার পূর্বে মিয়ানমারে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ১২৬ কিলোমিটার গভীরে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা-ইউএসজিএসের ওয়েবসাইটে এ কথা বলা হয়েছিল।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য প্রণীত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা
১৫ ঘণ্টা আগে
হাইকমিশন জানিয়েছে, কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ের সপ্তম সম্মেলনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানের নেতৃত্বে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আজ দিল্লিতে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও তার দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর কিছুটা অস্থিরতা দেখা দিয়েছিল। বিজয় দিবস উপলক্ষে কোনো শঙ্কা দেখছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, রায়ের পরে কোনো ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার সম্ভাবনা নেই।
১৬ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৮ জন, ঢাকা বিভাগে ১৩০ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৬৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৮৬ জন, ময়মনসিহং বিভাগে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ৬৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৮৮ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী রয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে