সংযুক্ত আরব আমিরাতে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল আফগানরা। ১৮৮ রানের বড় সংগ্রহও গড়ে তোলে সেদিকউল্লাহ আতাল ও আজমতুল্লাহ ওমরজাইয়ের দুই ঝোড়ো ফিফটিতে। পরে হংকংকে ঠিক অর্ধেক ৯৪ রানে অলআউট করে দিয়ে তুলে নেয় ৯৪ রানের জয়।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই পেল অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতি। আগের দুই ম্যাচে অনায়াসে জয়ের পর ডাচদের হোয়াইটওয়াশ করার সুযোগও ভেস্তে গেল। ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো টাইগারদের।
তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে নিজেই নেমে পড়লেন ওপেনিংয়ে। বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে তুলে নিলেন টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৪তম ফিফটি। তাতেই সাকিবকে ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক হয়ে গেলেন লিটন দাস।
এদিকে শেষ ম্যাচে দাপট দেখিয়ে হোয়াইটওয়াশ করতে চায় বাংলাদেশ। ইতোমধ্যেই ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে সিরিজ জয় নিশ্চিত করেছে টাইগাররা। এবার লক্ষ্য ডাচদের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জেতা।
অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে এখন পর্যন্ত ৬৫টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন মিচেল। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৭৯টি উইকেট শিকার করেছেন। দেশটির ইতিহাসে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক তিনি। উইন্ডিজের বিপক্ষে ২০ রানে ৪ উইকেট স্টার্কের ক্যারিয়
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস। একই স্টেডিয়ামে আগের ম্যাচেও ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ।
শেষ দিকে ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা আরিয়ান দত্তের প্রতিরোধে সে হিসাব মেলেনি। তোর ২৪ বলে ৩০ রানের ক্যামিওতে কোনোমতে ডাচরা পার করেছে শত রানের গণ্ডি। তারপর অবশ্য এগোতে পারেনি ইনিংস, থেমেছে ১৭ ওভার ৩ বলে ১০৩ রানে।
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে ডামাডোলে কিছুটা আড়ালেই পড়ে গিয়েছিল যেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচন। কদিন আগে গুঞ্জন উঠেছিল, বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে স্থায়ীভাবে রেখে দিয়ে নির্বাচনের পরিবর্তে হতে পারে অ্যাডহক কমিটি।
টি-টুয়েন্টিতে ১০৮ ম্যাচে এটি লিটন দাসের ১৩তম ফিফটি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের পক্ষে টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির রেকর্ডে সাকিব আল হাসানের (১২৯ ম্যাচ) পাশে বসলেন তিনি। আরেকটি ফিফটি পেলেই সাকিবকে ছাড়িয়ে দেশের পক্ষে টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ফিফটির মালিক হবেন লিটন।
জবাবে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা খারাপ হয়নি। তৃতীয় ওভারে ৯ বলে ১৫ রান করে পারভেজ ইমন আউট হয়ে গেলেও লিটন তানজিদে রান তাড়ার দিকে দ্রুতগতিতেই গিয়ে চলেছে টাইগাররা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ ওভার তথা পাওয়ারপ্লে শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫৭ রান।
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৪৯৮ রান তোলার বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের। এই তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসটি রয়েছে নবম স্থানে। ৫০ ওভার ফরম্যাটে ৪৩১ রান অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। প্রথম সর্বোচ্চ ৪৩৪ রানও এসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এ নিয়ে তিনবার ওয়ানডেতে ৪০০ ছাড়াল অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহ।
এশিয়া কাপের আগে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। সবশেষ টানা দুটি সিরিজ জয়ের অভিজ্ঞতা ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। এর আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আকরাম খানও বলেছিলেন, এবারের আসরে বাংলাদেশ শিরোপা জিততে সক্ষম হবে বলে তিনি শতভাগ নিশ্চিত।
নিজের সিপিএল ক্যারিয়া প্রসঙ্গে সাকিব বলেন, 'এখানে এই নিয়ে পঞ্চম বা ষষ্ঠ মৌসুম খেলতে এলাম। প্রতিবারই এখানে আসাটা উপভোগ করি। (প্রায় প্রতিবারই) নতুন দল, নতুন অভিজ্ঞতা)। আমি ভীষণ এক্সাইটেড। এবার আমরা শুরুটা তেমন ভালো করতে পারিনি। তবে খুব একটা পিছিয়ে পড়িনি তাতে। এটা একটা লম্বা টুর্নামেন্ট। আশা করি এটা আম
এবার নতুন করে দুঃসংবাদ পেল টাইগাররা। আইসিসির সর্বশেষ হালনাগাদকৃত ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ পিছিয়ে দশম স্থানে নেমে গেছে লাল সবুজের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর নবম স্থানে উঠে এলেও, আজকের প্রকাশিত নতুন র্যাঙ্কিংয়ে টাইগাররা এখন দশম স্থানে।
এশিয়া কাপের আগে প্রস্তুতি হিসেবে একটি সংক্ষিপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। সেই লক্ষ্যে আগামী আগস্ট-সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ আয়োজন করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
টানা দুই জয়ের পর ত্রিদেশীয় সিরিজে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেই হারিয়েছিল অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে শুক্রবার (১ আগস্ট) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে আজিজুল হাকিম তামিমের দল।
দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনা আর রাজনৈতিক টানাপোড়েন শেষে অবশেষে নিশ্চিত হলো এশিয়া কাপ ২০২৫ এর সূচি। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সফল বৈঠকের পর সকল অনিশ্চয়তা কেটে গিয়েছিল।