ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের লক্ষ্য ভারতের

ক্রীড়া ডেস্ক
আপডেট : ০২ নভেম্বর ২০২৫, ২২: ০৫

দুই ওপেনার শেফালি ভার্মা ও স্মৃতি মান্দানার ব্যাটে দারুণ শুরু পেয়েছিল ভারত। ওপেনারদের গড়ে দেওয়া শক্ত ভিতে দাঁড়িয়ে মিডল অর্ডার ব্যাটাররা দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিয়েছেন। বিশেষ করে দিপ্তি শর্মা ও রিকা ঘোষের আক্রমণাত্মক ব্যাটিং দলের জন্য কার্যকরী ছিল।

মুম্বাইয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৯৮ রান করেছে ভারত। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৭ রান করেছেন শেফালি।

ফাইনালের রোমাঞ্চে শুরুতেই পানি ঢেলে দেয় বৃষ্টি! মুম্বাইয়ে টস হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায়। তবে বেরসিক বৃষ্টিতে নির্ধারিত সময়ে টস হয়নি। একই কারণে ঘণ্টা দুয়েক দেরিতে ম্যাচ মাঠে গড়ায়। তবে ফাইনালে দুই ঘণ্টা অতিরিক্ত সময় রাখায় ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমেনি।

ভারতের উড়ন্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার। ৫৮ বলে ৪৫ রান করে স্মৃতি ফিরলে ভাঙে ১০৪ রানের উদ্বোধনী জুটি। আরেক ওপেনার শেফালি পেয়েছেন ফিফটির দেখা। অবশ্য সেঞ্চুরির সুযোগও ছিল তার সামনে। তবে সেই সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারেননি। ৭৮ বলে করেছেন ৮৭ রান।

দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার জেমিমা রদ্রিগেজ ও হারমানপ্রীত কর ভালো শুরু পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। দুজনেই আউট হয়েছেন বিশের ঘরে।

তবে দীপ্তি শর্মা ও রিকা ঘোষ মিলে দারুণ ফিনিশিং দিয়েছেন। ৫৮ বলে ৫৮ রান করেছেন দীপ্তি। আর রিকার ব্যাট থেকে এসেছে ২৪ বলে ৩৪ রান।

ad
ad

খেলা থেকে আরও পড়ুন

যৌন হয়রানির অভিযোগ ক্রিকেটার জাহানারার, তদন্ত কমিটি বিসিবির

জাহানারা আলমের অভিযোগ, বিসিবির নারী উইংয়ের সাবেক চেয়ারম্যান নাদেল চৌধুরী বিষয়টি জানলেও তিনি মঞ্জুরুলকে থামাতে পারেননি। অন্যদিকে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরীর কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাননি তিনি।

৩ দিন আগে

অস্ট্রেলিয়ায় দাপুটে জয়ে এগিয়ে গেল ভারত

ভারতের শুরুটা ছিল দারুণ। ১৪.১ ওভারে তাদের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ১২১ রান। টপ অর্ডারে অভিষেক শর্মা ২৮, শুভমান গিল ৪৬, শিভম দুবে ২২ এবং সূর্যকুমার যাদব ২০ রান করেন। কিন্তু মিডল অর্ডারে ব্যাটিং ব্যর্থতায় প্রত্যাশিত বড় স্কোর পায়নি সফরকারীরা। শেষ দিকে ওয়াশিংটন সুন্দর (১২) এবং অক্ষর প্যাটেলের (২১) ব্যাটে পায়

৩ দিন আগে

পদত্যাগ করলেন সালাহউদ্দিন

৫ দিন আগে

বিসিবি পরিচালক হলেন রুবাবা দৌলা

গ্রামীণফোন ও এয়ারটেলের মতো প্রতিষ্ঠানে শীর্ষ পর্যায়ে কাজ করেছেন তিনি। যুক্ত ছিলেন দেশের ক্রীড়াঙ্গনেও। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতি ছিলেন। বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিকসের বোর্ড সদস্যও ছিলেন তিনি।

৬ দিন আগে