সৈয়দ জাফর
প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী কিছু মানুষ পুরুষ কিছু মানুষ নারী কিছু মানুষ ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া)। আমরা যে যা হয়েছি সেটা নিজের ইচ্ছায় নয় প্রকৃতির ইচ্ছেয় বা স্রষ্টার ইচ্ছেয়।
সকলের বেঁচে থাকার অধিকার, মতপ্রকাশের অধিকার, সম্পত্তির উত্তরাধিকার, আপনজনদের মায়া মমতায় জড়িয়ে থাকার অধিকার রয়েছে। অধিকার রয়েছে অপরের ক্ষতি না করে নিজের ইচ্ছেমতো চলার।
শরীফা গল্পে এই চিরন্তন মানবিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। পুরুষ অথবা নারী না হয়ে অপূর্ণাঙ্গ হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ হয়ে জন্ম নেয়াটাই অনেক কষ্টের অনেক বিড়ম্বনার অনেক যন্ত্রণার। যে মানুষটির এমন জন্ম হয়েছে শুধু সেই জানে তাঁর যন্ত্রণা কতটুকু। আর যদি কেউ এটা বোঝে সে হলো তাঁর জন্মদাতা মা-বাবা ।
অতীতের সমাজ বা রাষ্ট্র তৃতীয় লিঙ্গের দায় গ্রহণ করতে পারেনি বা করেনি। তবে আধুনিক সমাজ রাষ্ট্র তৃতীয় লিঙ্গের দায় গ্রহণে এগিয়ে এসেছে, এটা সমাজ বা রাষ্ট্রের আধুনিকায়নের ফসল । আমাদের নতুন পাঠ্যপুস্তকে সমাজ রাষ্ট্রের এই আধুনিকায়নের ফসলকে স্বীকৃতি দেয়ার চেষ্টা করেছে এর জন্য সংশ্লিষ্টদের যেখানে অভিনন্দন প্রাপ্য সেখানে তাদের অভিনন্দন না জানিয়ে নোংরা ভাষায় বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে, এটাকে নানাভাবে যাঁরা বিতর্কিত করছে সময় এসেছে তাদের আইনের আওতায় আনার। সময় এসেছে এদের প্রতিহত করার, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর।
ধর্মান্ধদের কাছে আত্মসমর্পণ নয় তাদের বিরুদ্ধে বিজয় অর্জনেই নির্ভর করছে জাতির আলোকিত ভবিষ্যৎ। নারী-পুরুষ তৃতীয় লিঙ্গ, ধর্ম, বর্ণ, জাতিগোষ্ঠী নির্বিশেষে সকল মানুষের সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পৃথিবীকে সকলের বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এই হোক আমাদের সত্যিকারের চেতনা, এই হোক আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।
আমাদের উচিত সকল মানুষের বাসযোগ্য বাংলাদেশ ও সকল মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার সংগ্রামে নিজেদের নিরন্তর কাজ করে যাওয়া, নির্বোধদের অনৈতিক দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করা। [ফেসবুক থেকে সংগৃহীত]
প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী কিছু মানুষ পুরুষ কিছু মানুষ নারী কিছু মানুষ ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া)। আমরা যে যা হয়েছি সেটা নিজের ইচ্ছায় নয় প্রকৃতির ইচ্ছেয় বা স্রষ্টার ইচ্ছেয়।
সকলের বেঁচে থাকার অধিকার, মতপ্রকাশের অধিকার, সম্পত্তির উত্তরাধিকার, আপনজনদের মায়া মমতায় জড়িয়ে থাকার অধিকার রয়েছে। অধিকার রয়েছে অপরের ক্ষতি না করে নিজের ইচ্ছেমতো চলার।
শরীফা গল্পে এই চিরন্তন মানবিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। পুরুষ অথবা নারী না হয়ে অপূর্ণাঙ্গ হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ হয়ে জন্ম নেয়াটাই অনেক কষ্টের অনেক বিড়ম্বনার অনেক যন্ত্রণার। যে মানুষটির এমন জন্ম হয়েছে শুধু সেই জানে তাঁর যন্ত্রণা কতটুকু। আর যদি কেউ এটা বোঝে সে হলো তাঁর জন্মদাতা মা-বাবা ।
অতীতের সমাজ বা রাষ্ট্র তৃতীয় লিঙ্গের দায় গ্রহণ করতে পারেনি বা করেনি। তবে আধুনিক সমাজ রাষ্ট্র তৃতীয় লিঙ্গের দায় গ্রহণে এগিয়ে এসেছে, এটা সমাজ বা রাষ্ট্রের আধুনিকায়নের ফসল । আমাদের নতুন পাঠ্যপুস্তকে সমাজ রাষ্ট্রের এই আধুনিকায়নের ফসলকে স্বীকৃতি দেয়ার চেষ্টা করেছে এর জন্য সংশ্লিষ্টদের যেখানে অভিনন্দন প্রাপ্য সেখানে তাদের অভিনন্দন না জানিয়ে নোংরা ভাষায় বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে, এটাকে নানাভাবে যাঁরা বিতর্কিত করছে সময় এসেছে তাদের আইনের আওতায় আনার। সময় এসেছে এদের প্রতিহত করার, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর।
ধর্মান্ধদের কাছে আত্মসমর্পণ নয় তাদের বিরুদ্ধে বিজয় অর্জনেই নির্ভর করছে জাতির আলোকিত ভবিষ্যৎ। নারী-পুরুষ তৃতীয় লিঙ্গ, ধর্ম, বর্ণ, জাতিগোষ্ঠী নির্বিশেষে সকল মানুষের সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পৃথিবীকে সকলের বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এই হোক আমাদের সত্যিকারের চেতনা, এই হোক আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।
আমাদের উচিত সকল মানুষের বাসযোগ্য বাংলাদেশ ও সকল মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার সংগ্রামে নিজেদের নিরন্তর কাজ করে যাওয়া, নির্বোধদের অনৈতিক দাবির কাছে আত্মসমর্পণ না করা। [ফেসবুক থেকে সংগৃহীত]
স্লোগান বাঙালির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক অবিছ্ছেদ্য অংশ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে স্লোগানের ব্যবহার ছিল। “ব্রিটিশ হটাও, দেশ বাঁচাও”; “বিদেশি পণ্য বর্জন করো, দেশি পণ্য ব্যবহার করো”; “তুমি আমি স্বদেশি, স্বদেশি স্বদেশি” “আমরা লড়ব, আমরা জিতব” ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে এরূপ অনেক স্লোগানই রাজনৈতিক সচেতন
৪ দিন আগে২২ জুলাই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ নিয়ে একটি প্রস্তাবনা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে । তাতে প্রধান শিক্ষকরা আগে কত টাকা বেতন ও ভাতা পেতেন, আর দশম গ্রেড বাস্তবায়ন হলে কত পাবেন—তা নিয়ে পরিপূর্ণ হিসাব রয়েছে ।
৫ দিন আগেভিওজিএসএস হলো উন্নয়নশীল দেশগুলোর উদ্বেগ, স্বার্থ ও অগ্রাধিকারসমূহের বিষয়ে আলোচনা করা, ধারণা ও সমাধান বিনিময় করা, এবং উন্নয়ন সমাধান বিনির্মাণে কণ্ঠ ও উদ্দেশ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য একটি অভিন্ন মঞ্চ প্রদানের লক্ষ্যে ভারতের প্রচেষ্টা।
৫ দিন আগেবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকেই খাজা সলিমুল্লাহ, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, আল্লামা ইকবাল, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দ্দী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ অনুধাবন করেন যে, ভারতবর্ষ স্বাধীন হলে মুসলমানদের জন্য পৃথক আবাসভূমির প্রয়োজন হবে। অন্যথায় ভারতবর্ষের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির মধ্যে গৃহযুদ্ধ লেগেই থাকবে। রা
৯ দিন আগে