কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘গণভবন দখলের ষড়যন্ত্র হয়েছিল। কারফিউ জারি না করলে শ্রীলঙ্কার মতো গণভবন দখলের টার্গেট ছিল।'
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাত-সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৪৭ জন মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ বিফিংয়ে মন্ত্রী এ কথা জানিয়েছেন।
নিরাপত্তার স্বার্থে কোটা আন্দোলনের যে পাঁচ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে আসা হয়েছে, তাদের নিয়ে দুশ্চিন্তা না করতে পরিবারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। রোববার (২৮ জুলাই) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ফেসবুক তাদের পলিসি অনুযায়ী যেসব কনটেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক করে দেওয়ার কথা, সেগুলো সাবলীলভাবে প্রচার করে যাচ্ছে। সেসব কনটেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। কেন তারা ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে তলব করা হয়েছে। ত
এর আগে গত শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক সংবাদ বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকার পতনের এক দফা দাবিতে সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান।
পলক বলেন, গত ১৮ জুলাইয়ের মোবাইল অপারেটরদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকার উত্তরা, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী ও গাজীপুরে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ নতুন সিম কার্ডের আবির্ভাব ঘটে। মহাখালীতে তিনটি ডেটা সেন্টারে ১৮টি আইআইজির সিস্টেম রয়েছে। সেখানে থাকা আইএসপির ৭০ শতাংশ সার্ভার থাকে। তাই ইন্টা
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল সন্ত্রাস, সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের দায় এড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রবঞ্চনামূলক অপকৌশল গ্রহণ করছেন। বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা সশস্ত্র হয়ে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ ও পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এই ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্
হাছান মাহমুদ বলেন, দুর্বৃত্তরা অসৎ উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ব্যবহার করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছে, ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছে। যা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশ বাহিনী সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত কোটা সংস্কারের নামে বিএনপি, জামায়াতের রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসের প্রতিবাদে মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আজকে রাষ্ট্র আক্রান্ত। তারেক রহমানের নির্দেশে রাষ্ট্রের ওপর এই হামলা হয়েছে। গতকাল তিনি টেলিভিশনের স্বীকারোক্তি দিয়েছেন, ছাত্রলীগ মারলে পাঁচ হাজার টাকা, পুলিশ মারলে দশ হাজার টাকা। আমির খসরু মাহমুদ নির্দেশ দিয়েছেন তাদের তরুণ নেতাকর্মীদের আন্দোলনে যোগ দেওয়ার জন্য। এইসব অড
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের সম্পূর্ণ দায় বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসরদের। এ দায় থেকে মুক্তি পেতে তারা আন্তর্জাতিক তদন্ত চাইছে। দেশ ও দেশের মানুষের ওপর তার
সভায় ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ ফজলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা, স্থানীয় কাউন্সিলর, থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউনের কারণে ১৮ জুলাই থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকার ফলে গত সাত দিনে রেলের টিকিট রিফান্ড ও বিভিন্ন জায়গায় হামলায় রেলের ক্ষতি হয়েছে ২২ কোটি ৩ লাখ ৮ হাজার টাকা। মন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশে কয়েকটি জায়গায় ট্রেনে ও স্টেশন
কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে দুষ্কৃতকারীদের নৈরাজ্য, ধ্বংসযজ্ঞ রুখতে না পারার পেছনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের দুর্বলতা রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেন, আপনারা কীভাবে ভুলে গেলেন আমরা বীরের জাতি, দেশ স্বাধীন করেছি। আমাদের হাতে অস্ত্র ছিল না শুধু জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে
ওবায়দুল কাদের বলেন, শান্তিপূর্ণ পথে নয়, চোরাগোপ্তা পথে তাণ্ডবলীলা চালিয়ে ক্ষমতা দখল করতে চায় বিএনপি-জামায়াত। তারা নির্বাচন চায় না, গণতন্ত্র চায় না। তাদের পথ শান্তিপূর্ণ নয়, তাদের পথ দেশকে অস্থিতিশীল করে রক্তস্রোতের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখল। এটাই তাদের মূল লক্ষ্য ৷ দেশের অর্জনের স্থাপনাগুলোকে পূর্বপরিক
মন্ত্রী বলেন, ‘কোটা নিয়ে আদালতের মাধ্যমে একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু সমাধানে সরকারই উদ্যোগ নিয়েছে। আমি মনে করি, এই আন্দোলনের এই সফলতা কিংবা অর্জনে তাদের (ছাত্রদের) উৎসব করা উচিত। এই অর্জন ধরে রাখতে তারা কিছু পরিপক্ব বিবৃতি দিয়েছেন। যেমন নাশকতা ও সন্ত্রাসকারীদের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এভাবে তারা য
কোথায় কে হামলা চালাবে, কোথায় কারা পেছন থেকে সহযোগিতা করবে—সব কিছু আগেভাগে নীল নকশা প্রস্তুত ছিল।