প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোটা সংস্কার ঘিরে আন্দোলনের দশ দিনে বিভিন্ন ওয়েব সাইটে ৫০ হাজারেরও বেশি সাইবার হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) দুপুরে আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল সভাকক্ষে চলমান সময়ের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক জরুরি সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।
পলক বলেন, সরকারে বিভিন্ন পরিকাঠামোকে আক্রমণ করে তারা অর্থ বা তথ্য হ্যাক করতে চায়। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা আরও গুরুত্ব দিচ্ছি। আমাদের গোয়েন্দা তথ্য এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে আমরা বলছি যে, আমাদের তথ্য পরিকাঠামোয় বড় ধরনের সাইবার হামলা হতে পারে। সেটা গুরুত্ব দিয়ে আমরা সভা করছি।
গত ১০ বা ১৫ দিনে কতগুলো সাইবার আক্রমণ হয়েছে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের জানমতে ৫০ হাজারেরও বেশি বার হামলা হয়েছে গত দশ দিনে। সেখানে আমাদের আটটি ওয়েবসাইটকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু কোনো ওয়েবসাইট হ্যাক হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাক করা নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাক হয়নি। নিয়মিত লেনদেন এবং সব কাজ স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে। সেটা আমরা চিহ্নিত করতে পেরেছি কেন এটা হয়েছে। সেটা আমরা সমাধান করতে পেরেছি। এ বিষয়ে নিয়ে আমরা গোপনে তদন্ত করেছি। আমাদের জানামতে আটটি ওয়েব সাইটে আক্রমণ করার প্রচেষ্টা করা হয়েছে। তবে আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো অর্থ বা উপাত্ত চুরি হয়নি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও কিন্তু সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। আমাদের ৭০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে আক্রমণ হয়েছে। যারা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাইটে আক্রমণ করছে তারা দেশের ভালো চায় না। আমাদের ব্যাংক বা সরকারি প্রতিষ্ঠানে যারা হামলা করছে তারা দেশের ভালো চায় না। আমাদের আইএসপিতেও হামলা হচ্ছে।
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ফিজিক্যাল হামলার পাশাপাশি সাইবার হামলার ঝুঁকি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান পলক।
কোটা সংস্কার ঘিরে আন্দোলনের দশ দিনে বিভিন্ন ওয়েব সাইটে ৫০ হাজারেরও বেশি সাইবার হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) দুপুরে আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল সভাকক্ষে চলমান সময়ের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক জরুরি সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।
পলক বলেন, সরকারে বিভিন্ন পরিকাঠামোকে আক্রমণ করে তারা অর্থ বা তথ্য হ্যাক করতে চায়। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা আরও গুরুত্ব দিচ্ছি। আমাদের গোয়েন্দা তথ্য এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে আমরা বলছি যে, আমাদের তথ্য পরিকাঠামোয় বড় ধরনের সাইবার হামলা হতে পারে। সেটা গুরুত্ব দিয়ে আমরা সভা করছি।
গত ১০ বা ১৫ দিনে কতগুলো সাইবার আক্রমণ হয়েছে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের জানমতে ৫০ হাজারেরও বেশি বার হামলা হয়েছে গত দশ দিনে। সেখানে আমাদের আটটি ওয়েবসাইটকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু কোনো ওয়েবসাইট হ্যাক হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাক করা নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাক হয়নি। নিয়মিত লেনদেন এবং সব কাজ স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে। সেটা আমরা চিহ্নিত করতে পেরেছি কেন এটা হয়েছে। সেটা আমরা সমাধান করতে পেরেছি। এ বিষয়ে নিয়ে আমরা গোপনে তদন্ত করেছি। আমাদের জানামতে আটটি ওয়েব সাইটে আক্রমণ করার প্রচেষ্টা করা হয়েছে। তবে আমাদের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো অর্থ বা উপাত্ত চুরি হয়নি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও কিন্তু সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। আমাদের ৭০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে আক্রমণ হয়েছে। যারা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাইটে আক্রমণ করছে তারা দেশের ভালো চায় না। আমাদের ব্যাংক বা সরকারি প্রতিষ্ঠানে যারা হামলা করছে তারা দেশের ভালো চায় না। আমাদের আইএসপিতেও হামলা হচ্ছে।
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ফিজিক্যাল হামলার পাশাপাশি সাইবার হামলার ঝুঁকি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান পলক।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৯ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১ দিন আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
২ দিন আগে