ভাবুন তো, ঘরের কোণে রাখা টবে একগুচ্ছ গাছ, আর রাত নামতেই হালকা নীল, সবুজ, লাল কিংবা বেগুনি আলো ছড়িয়ে পুরো ঘরটাকে আলোকিত করে তুলল। বিদ্যুতের বাল্ব নয়, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক গাছের ভেতর থেকেই বের হচ্ছে সেই আলো। এমন স্বপ্নময় কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন চীনের একদল বিজ্ঞানী। তাঁরা তৈরি করেছেন পৃথিবীর প্রথম ব
আদায় থাকে জিঞ্জারল নামের একটি রাসায়নিক উপাদান। এটি আদার ঝাঁজ এবং গন্ধের জন্য দায়ী। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলেন, এই জিঞ্জারল পরিমাণে নিয়ন্ত্রিত থাকলে শরীরের জন্য উপকারী, কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত হলে তা শরীরে নানা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
শিমের বিঁচিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে শিমের বীজ অন্যতম সেরা উৎস। যারা মাংস বা মাছ কম খান কিংবা নিরামিষভোজী, তাদের জন্য শিমের বিঁচি একটি অসাধারণ বিকল্প হতে পারে। প্রোটিন আমাদের শরীরের পেশী গঠন, রক্ত তৈরিসহ নানা কাজে লাগে।
সোনা আসলে এক ধরনের ‘নোবেল মেটাল’। নোবেল মেটাল বলতে বোঝায় এমন ধাতু, যা সাধারণ পরিবেশে খুব সহজে অক্সিজেন, পানি বা অ্যাসিডের সঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় যায় না। সোনার বৈশিষ্ট্য হলো, এটি অত্যন্ত স্থিতিশীল। সোনার পরমাণুগুলো এমনভাবে সাজানো যে, বাইরের অক্সিজেন বা আর্দ্রতা সহজে এর সঙ্গে রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত হতে পার
জিরায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, লৌহ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার। এগুলো একসঙ্গে শরীরের হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং পেটের গ্যাস, ফাঁপা ভাব বা বদহজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানিতে জিরা ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই পানি পান করলে অনেকেই আরা
ভাত, রুটি, ডাল কিংবা সবজির সঙ্গে আলু না হলে অনেকেরই খাওয়া যেন অসম্পূর্ণ মনে হয়। ছোট-বড় সবার কাছেই আলুর গ্রহণযোগ্যতা এতটাই বেশি যে অনেক দেশে এটিকে “সেকেন্ড ব্রেড” বা দ্বিতীয় রুটি বলা হয়ে থাকে। শুধু সুস্বাদুই নয়, আলুর ভেতর লুকিয়ে আছে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ, যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এএসএম আমানুল্লাহ। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর মো. লুৎফর রহমান, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. এটিএম জাফরুল আযম প্রমুখ।
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এরই মধ্যে সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ৯ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ৫ দিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এ বছর নান্দাইলে আউশ ধানের আবাদ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে। এবার ১ হাজার ২৫০ হেক্টর জমির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আবাদ হয়েছে মাত্র ৮৫০ হেক্টর জমিতে। তবে ফলন ভালো হয়েছে, প্রতি হেক্টরে গড় ফলন ২.৮২ মেট্রিক টন।
মেঘ বিস্ফোরণ বলতে মূলত বোঝানো হয়, খুব অল্প এলাকায় অতি অল্প সময়ে প্রবল বর্ষণ হওয়া। আবহাওয়াবিদদের ভাষায়, এক ঘণ্টার মধ্যে একশ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি হলে তাকে মেঘ বিস্ফোরণ ধরা হয়। এর সবচেয়ে ভয়ংকর দিক হলো, এই বৃষ্টি হয় আকস্মিকভাবে এবং অনেক সময় খুব ছোট এলাকায় সীমাবদ্ধ থাকে।
দারুচিনি শরীরে প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে। প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন অনেক রোগের মূল কারণ হতে পারে, যেমন আর্থ্রাইটিস বা হৃদরোগ। দারুচিনির ভেতরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলো প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে। মার্কিন গবেষক ড. জর্জ স্যাভান্ট এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “দারুচিনির মধ্যে থাকা পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টিঅক্
লাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
শরৎকালে দিন আর রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান বাড়তে শুরু করে। দিনে থাকে হালকা রোদ, আর রাতে আসে শীতলতা। এই পরিবর্তিত আবহাওয়া কাশগাছের ভেতরে হরমোনের মতো কিছু রাসায়নিক প্রক্রিয়া চালু করে, যা ফুল ফোটার সংকেত দেয়। উদ্ভিদতত্ত্বের গবেষকরা বলেন, প্রতিটি গাছেরই একটা নির্দিষ্ট "ফোটার মৌসুম" থাকে। কাশফুলের জন্য সেই
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
আবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূলের অদূরে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ-দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূল এলাকায় অবস্থান করছে