অবস্থানরত কর্মকর্তা–কর্মচারীরা বলছেন, শনিবার যে শিক্ষকদের ওপর শারীরিক হামলা হয়েছে—তাদের আজই বহিষ্কার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বাতিল ও কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল দেখা গেলেও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে লোকচলাচল অত্যন্ত কম। শহীদ স্মৃতি সৌধ, টুকিটাকি চত্বর ও চারুকলা চত্বরসহ মূল ফটকের আশেপাশের এলাকা প্রায় সুনসান।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে নারী প্রার্থীদের অংশগ্রহণ আশঙ্কাজনকভাবে কম। প্রার্থিতা ঘোষণার আগেই ছাত্রীরা অভিযোগ তুলেছিলেন— সামাজিক মাধ্যমে বিদ্রুপ, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ভুয়া আইডি দিয়ে অপমান আর চরিত্র হননের কারণে তারা নিরুৎসাহিত হচ্ছেন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল প্রদানের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয় শাখা-২-এর যুগ্ম সচিব রেবেকা সুলতানা স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকাল তিনটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবন থেকে গাড়ি নিয়ে বের হচ্ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন। এ সময় শিক্ষার্থীরা তার গাড়ি আটকে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এরপর শিক্ষার্থীরা উপ-উপাচার্যের গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর প্রতীকী ‘ভিক্ষা’ হিসেবে খুচরা টাকা দেন।
অনশনকারীরা অভিযোগ করেন, দীর্ঘ সময় অনশন চললেও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কেউ সেখানে আসেননি। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শনিবার দুপুরে প্রশাসন ভবনের সামনে টায়ারে আগুন জ্বালান শিক্ষার্থীরা। এর আগে শুক্রবার বিকেলেই এক শিক্ষার্থী মাথায় ও শরীরে কাফনের কাপড় জড়িয়ে বসে পড়েন। রাতে তাঁদের সঙ্গে সংহতি জানান আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী।
ইশতেহারে ৭টি বিষয়ে ‘হ্যাঁ’ ও ৭টি বিষয়ে ‘না’ স্পষ্ট করা হয়। ‘হ্যাঁ’ তালিকায় রয়েছে— শিক্ষা ও গবেষণার সুষ্ঠু পরিবেশ, আবাসন সংকট নিরসন, মানসম্মত খাবার, নিরাপদ ক্যাম্পাস, আধুনিক তথ্যসেবা, সুচিকিৎসা এবং অংশীজনের মধ্যে সুসম্পর্ক। অন্যদিকে ‘না’ তালিকায় রাখা হয়েছে— সিট বাণিজ্য, দখল রাজনীতি, মাদক-সন্ত্রাস, ছি
‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের নেতৃত্বে আছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সাবেক সমন্বয়ক— ভিপি প্রার্থী মেহেদী সজীব ও জিএস প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ভূমিকা রাখায় তারা আলোচনায় আসেন।
আবিদ বলেন, খুব দ্রুত ছাত্রদলের পক্ষ থেকে নির্বাচনের অবস্থান সম্পর্কে জানানো হবে। ২০১৯ সালের ডাকসু নিয়ে এখনও কথা উঠছে। সবেমাত্র এ নির্বাচনও শেষ হয়েছে। সেখানে যেসব অভিযোগ এসেছে সেসবের যথার্থ জবাবদিহিতা যদি প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন করতে না পারে। তাহলে এই নির্বাচনও পুনরায় হওয়ার সুযোগ অবশ্যই আছে। আম
সাদিক কায়েম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ডাকসু নির্বাচন পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ডুজা সাহসী ভূমিকা রেখেছে। আগামী দিনেও ডাকসুকে শিক্ষার্থীদের সত্যিকারের প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে সাংবাদিক সমিতির সহযোগিতা অপরিহার্য।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ছাত্র সংসদ নির্বাচন এখন রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলী। তিনি বলেন, প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেই বেরোবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া হবে।
ছাত্রদলের দাবিগুলো হলো— ভোট গ্রহণে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার; ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ; ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনা; ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে ভোটার ছাড়া অন্য কাউকে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা; লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে কালো টাকার প্রভাব প্রতিরোধ ও সব প্রার্থীর নির্বাচনী আচরণবিধি পর্যবেক্ষণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণে টিএসসি কেন্দ্রে আগে পূরণ করা ব্যালট দেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গোলাম রাব্বানীর প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষিত হলে ওই নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁনকে বিজয়ী ঘোষণা করা যেতে পারে।
ভর্তি বাতিলের বিষয়টি একাডেমিক কাউন্সিলে পাঠানোরও নির্দেশ দিয়েছে ফোরামটি। এ ছাড়া বৈধ ছাত্রত্ব না থাকায় যেহেতু গোলাম রাব্বানীর প্রার্থিতাও বৈধ ছিল না, ফলে তার জিএস পদে নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টিও অবৈধ ঘোষণার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।
তিনি লিখেন, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ আমার কাছে শুধু একটি সংগঠন নয়, বরং আবেগ ও অনুভূতির নাম। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতেও গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ শিক্ষার্থীদের আস্থা, বিশ্বাস ও ভরসার জায়গা হয়ে থাকবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে দুই হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।