মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে গিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করতে হয়েছে। ফর্ম পূরণের সময় ঠিকানা মিলে না যাওয়ায় সংশোধন করতে হয়েছে।
ফরম পূরণ করে তিনি আপলোড করেন জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম সনদ, বিয়ের সনদ, ছবি ও ইউটিলিটি বিল। ছবি ছিল নির্ধারিত সাইজে (৪০×৫০ মিমি, JPEG ফরম্যাট, ৩০০ কেবি’র মধ্যে)। ছবি আপলোডে কিছু সমস্যা হলে হেল্পলাইনের পরামর্শে ঠিক করেন।
ওয়েবসাইটে ফি এবং প্রক্রিয়াকরণের সময় দুইজনের কারও চোখই এড়ায় না স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা তথ্য- সাধারণ প্রসেসিংয়ে ২১ থেকে ৩০ দিন এবং এক্সপ্রেস প্রসেসিংয়ে ৭ থেকে ১০ দিন।
কয়েক মিনিটের মধ্যেই রহিমা তার মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ, বিচারকের নাম, মামলার অবস্থা জানতে পারলেন ওই তরুণের মাধ্যমে।
ফেসবুক পোস্টে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা যারা আমার পাশে ছিলেন। শারিরীক অসুস্থতার জন্য আজ কথা বলতে পারিনি। সুস্থ হয়ে খুব দ্রুত ফিরে আসব আপনাদের মাঝে।’
দিন যায়, রাত যায়, টাকার শোকে তারা বিমর্ষ হয়ে ওঠে। কিন্তু টাকার হাঁড়ার সন্ধান আর মেলে না। প্রতিদিন ঝগড়া হয়—তুই থুলি না মুই থুলি, টাকার হাড়া কনে থুলি।
সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো ঠান্ডা লাগা বা সর্দি-কাশির সংক্রমণ থেকে কানের ভেতরে চাপ তৈরি হওয়া। নাক ও গলা দিয়ে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া কানের মধ্যকর্ণে পৌঁছায়, যেখানে তরল জমা হতে পারে এবং সেই চাপ থেকে ব্যথা শুরু হয়।
পরদিন আবার সেগুলো আপলোডের জন্য রেডি হন ফারিহা। তার প্রয়োজন হয় জাতীয় পরিচয়পত্র-এর কপি, একটা পাসপোর্ট সাইজের ছবি, দোকানের ভাড়ার কন্ট্রাক্টের কাগজ, হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ আর একটা ১৫০ টাকার জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে দেওয়া হলফনামা।
ফারুকী লিখেছেন, আমি সাধারণত চেষ্টা করি আমার মন্ত্রণালয়ের কাজের বাইরে কথা না বলতে। কিন্তু আমার তো একটা পরিচয় আছে। আমি এই ইন্ডাস্ট্রিরই মানুষ ছিলাম এবং দুদিন পর সেখানেই ফিরে যাব। নুসরাত ফারিয়ার গ্রেপ্তার বিব্রতকর একটি ঘটনা হয়ে থাকল আমাদের জন্য।
মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস ব্যবহার করে পেমেন্ট করেন। তিনদিন পর অফিসার আসেন দোকান দেখতে। সপ্তাহের মধ্যে লাইসেন্স রেডি হয়। ডাউনলোড করে প্রিন্ট দেন।
মালয়েশিয়ায় থাকা রফিকের এক বন্ধুর মাধ্যমে তাঁরা জানতে পারলেন, বিদেশে থাকাকালীন রফিকের নামে প্রভিডেন্ট ফান্ড, বীমা পলিসি ও অন্যান্য সম্পত্তি রয়েছে। কিন্তু কোনো কাগজপত্র ছাড়া এসব সম্পত্তি রফিকের স্ত্রী লতিকা ও তাঁদের সন্তানরা দাবি করতে পারবেন না।
এই রহস্যময় পদার্থটির উৎস ও প্রকৃতি নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এখনো কোনো চূড়ান্ত উত্তর মেলেনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ডার্টমাউথ কলেজের দুই পদার্থবিজ্ঞানী গুয়ানমিং লিয়াং ও রবার্ট কল্ডওয়েল একটি নতুন ও চমকপ্রদ তত্ত্ব তুলে ধরেছেন।
বাবার পাসপোর্ট কপি, কাতারের ডেথ সার্টিফিকেট, নিজের ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের গিয়ে জন্মসনদের আবেদন করলেন আবির। তিন দিনের মধ্যে জন্মসনদ তৈরি হয়ে গেলে, সেই নম্বর দিয়ে বাবার মৃত্যু সনদের আবেদন করা হলো।
আমরা অনেকেই জানি না, আমাদের দৈনিক পুষ্টি চাহিদার একটি বড় অংশ আসতে পারে ভিটামিন ডি যুক্ত কিছু সহজলভ্য খাবার থেকেই। অথচ বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির কারণে হাড়ের দুর্বলতা, মাংসপেশির ব্যথা, শিশুর রিকেটস, এমনকি মানসিক বিষণ্ণতার মতো সমস্যাও দেখা দিচ্ছে।
সব কাগজ হাতে পাওয়ার পর হাসান ছোট ভাই রায়হান আর মা মাজেদাকে নিয়ে গেলেন কোর্টে। সিদ্ধান্ত হলো—তারা দুই ভাই মিলে তাঁদের মাকে সম্পূর্ণ ক্ষমতা দিয়ে দেবেন ব্যাংক থেকে টাকা তোলার জন্য।