কোন জ্বরটা সামান্য আর কোনটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার, সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। শিশুর বয়স, জ্বরের তাপমাত্রা, এবং তার আচরণ—এই তিনটি বিষয় মাথায় রেখে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
বাংলাদেশে ই-গভর্নেন্স কেবল প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনার নাম নয়। এটি একটি রাষ্ট্রচিন্তার রূপান্তর, যেখানে সেবাপ্রাপ্তির ন্যায্যতা নিশ্চিত হয় ডিজিটাল মাধ্যমে। এ প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধী এবং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
ইসবগুলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হলো, এটি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করে। অন্ত্রে যে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে, তাদের পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে ইসবগুলের আঁশ। ফলে অন্ত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবার এবার স্মার্টফোন ব্যবসায় নামছে। ট্রাম্প অর্গানাইজেশন সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে, তারা ‘যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত’ দাবি করা একটি সোনালি রঙের স্মার্টফোন বাজারে আনছে, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৪৯৯ ডলার। ফোনটির সঙ্গে থাকবে মাসিক ৪৭.৪৫ ডলারের একটি পরিষেবা ফি— যা ট্রাম্
কাঁচা মরিচ শরীরের মেটাবলিজম বা বিপাক প্রক্রিয়া বাড়াতেও সহায়তা করে। এতে থাকা থার্মোজেনিক উপাদান শরীরে তাপ উৎপাদন বাড়ায়, ফলে ক্যালরি ক্ষয় দ্রুত হয়।
ডিপার পাখিরা ঝর্নার শব্দে যেমন নিশ্চিন্ত থাকে, তেমনি শিকারি প্রাণীদের চোখ থেকেও নিরাপদ থাকে। পানির শব্দ বাসার অবস্থান ঢেকে রাখে, ফলে এটি কার্যকর প্রতিরক্ষা দেয়।
আজকের আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি বহু কিলোমিটার দূর থেকে ছোড়া যায়, একটানে শহরের কেন্দ্রেও আঘাত করতে পারে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র চোখে দেখা যায় না, শব্দহীন গতিতে ছুটে আসে। কিন্তু প্রযুক্তির কল্যাণে একে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় এক বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে। সেই য
ব্যালেস্টিক মিসাইল হলো এমন এক ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র, যেটা আকাশে উঠে গিয়ে কিছুদূর বলের মতো ধনুকের তীরের মতো একধরনের বক্রপথে চলে। মাটির কাছ থেকে উৎক্ষেপণ করে তাকে এমনভাবে ছুড়ে দেওয়া হয়, যাতে সে নিজের গতি আর অভিকর্ষ বলের উপর নির্ভর করে লক্ষ্যে গিয়ে পড়ে। এই মিসাইল সাধারণত তিনটি ধাপে কাজ করে—প্রথমে উৎক্ষেপণ
ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী এই ক্ষেপণাস্ত্রটির উন্মোচন করে ২০২৪ সালের মে মাসে। এটি তৈরি করা হয়েছে শহীদ কাশিম সোলায়মানির নাম অনুসারে। কাশিম ২০২০ সালে এক মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হন। কাশিম বশির অর্থাৎ ‘বার্তাবাহক কাশিম’ – যেন প্রতিশোধ আর প্রতিরক্ষা দুইয়ের প্রতীক।
এই দীর্ঘ অভিযাত্রা শুরু হয়েছিল বিশ্ব জুড়ে তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সমাজ গড়ার উদ্যোগের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে। ২০০১ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি’র (ডব্লিউএসআইএস) আলোকে বাংলাদেশ ২০০২ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা প্রণয়ন করে।
এই রূপান্তর শুরু হয়েছে নাগরিক সেবাকে কেন্দ্র করে। এখন অনেক সেবা অনলাইনে, সহজে ও দ্রুত সময়ে পাওয়া যায়। ই-পাসপোর্ট, ই-মিউটেশন, ই-ট্যাক্স রিটার্ন ও শিক্ষা সনদ যাচাই— এই চারটি উদাহরণই যথেষ্ট বোঝাতে, কীভাবে একটা সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য প্রক্রিয়া আজ নাগরিকের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।
এই টাস্কফোর্স ও এসআইসিটি প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো সরকার প্রমাণ করে, তারা প্রশাসনকে দক্ষ করতে এবং নাগরিক সেবাকে সহজ করতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে আগ্রহী। শিক্ষা, কৃষি, ভূমি, পশুপালন, সচিবালয়সহ নানা দপ্তরে একের পর এক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারকরণ শীর্ষক প্রকল্প চালু হয়। এর মধ্যে অনলাইন
গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ হলো পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হওয়া। এই অ্যাসিড আমাদের খাবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, কিন্তু যখন এটি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তৈরি হয় বা পাকস্থলীর দেওয়াল দুর্বল হয়ে পড়ে, তখনই শুরু হয় সমস্যা।
প্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।
ঐতিহ্যগতভাবে আমাদের প্রশাসন ছিল কেন্দ্রনির্ভর, আমলাতান্ত্রিক এবং কাগজনির্ভর। তথ্য ও সেবার প্রবাহ ছিল একমুখী—সরকার থেকে জনগণের দিকে।
জোনাকি পোকা কীভাবে আলো তৈরি করে, তা বোঝার জন্য আমাদের যেতে হবে তাদের শরীরের বিশেষ একটি অংশে, যাকে বলা হয় "ফটোরসাইট" (photocyte)। এটি জোনাকি পোকাদের পেটের নিচের দিকে অবস্থিত।