বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর; ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার ওপর চাপ সৃষ্টি করে মূল্যস্ফীতি। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতির হার বেশি হলে গরিব ও মধ্যবিত্তরা সংসার চালাতে ভোগান্তিতে পড়ে। গত দুই বছর ধরে চলা এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। প্রভাব পড়ছে মানুষের যাপিত জীবনে।
আলুর দাম বাড়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের ৯৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশে আলুর দাম কম। এছাড়াও আসন্ন ঈদে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণ রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে পর্যটন খাতে মানুষের ভালো আগ্রহ দেখা গেছে। ফলে হোটেল ও রিসোর্টগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে যে মন্দাভাব ছিল, তা কেটে গেছে। দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যটকরাও এখন বাংলাদেশে আসছেন। ব্যবসার কাজেও বাংলাদেশে বিদেশিদের আসা ও যাওয়া গত কয়েক বছরে দ্বিগুণ বেড়েছে। আর বি
তারই ধারাবাহিকতার প্রাইসিং ফর্মুলার আলোকে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিনের বিদ্যমান মূল্য লিটার প্রতি ১০৭ টাকা হতে শূন্য দশমিক ৭৫ টাকা বৃদ্ধি করে লিটার প্রতি ১০৭ দশমিক ৭৫ টাকা, পেট্রোলের বিদ্যমান মূল্য লিটার প্রতি ১২৪ দশমিক ৫০ টাকা হতে ২ দশমিক ৫০ টাকা বৃদ্ধি করে লিটার প্রতি ১২৭ টাকা এবং অকটেনের বিদ্
এবার চতুর্থ দফায় জুন মাসের জন্য ঘোষিত দামে প্রতি লিটার ডিজেলে ও কেরোসিনে দাম বেড়েছে ৭৫ পয়সা। পেট্রল ও অকটেনের দাম বেড়েছে লিটারে আড়াই টাকা। জ্বালানি তেলের নতুন দাম ১ জুন থেকে কার্যকর হবে।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘আপনারা জানেন অ্যামাজন সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। আমরা সেন্টার ওয়্যারহাউস তৈরি করবো। তারা সেখান থেকে পণ্যগুলো সংগ্রহ করবে। এরপর তারা সেগুলো আঞ্চলিকভাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বিক্রি করবে।’
তথ্যে দেখা যায়, চলতি মে মাসের ২৪ দিনে প্রবাসীদের পাঠানো আয় আগের এপ্রিল ও আগের বছরের মে মাসে পাঠানো প্রবাসী আয়ের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন পাঁচ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৭ মার্কিন ডলার। আর চলতি বছরের এপ্রিল অর্থাৎ আগের মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন ছয়
তিনি আরও বলেন, আইএমএফ খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে। আমরা সে অনুযায়ী ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। আমি ঋণখেলাপিদের ধরতে চাই।
এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ১১ হাজার ৮৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রশ্ন ছাড়াই মাত্র ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা বা অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হতে পারে। মূলত অপ্রদর্শিত অর্থ অর্থনীতির মূলধারায় আনতে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে পুরোনো আয়কর আইনের ১৯এএএএএ ধারা বর্তমান আইনে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯৬ হাজার ৯২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ১৩১ টাকা করা হয়েছে।
ড. মোশতাক চৌধুরী ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি’র পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ১৪৯তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০ শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২১ প্রধান করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হয়।
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ঘুরছে মোংলা বন্দরের অর্থনীতি। কয়েক বছর আগেও মৃত বন্দর হিসেবে বিবেচিত হত বন্দরটি। অথচ বর্তমানে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির সুবাদে মোংলা বন্দরে জাহাজ চলাচল বাড়ায় কনটেইনার হ্যান্ডলিং ও রাজস্ব দুটোই বেড়েছে। ফলে মোংলা বন্দরের প্রতি বছর ১০০ কোটিরও বেশি লাভ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লি
রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ার এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম পড়বে ৮০ হাজার ১৩২ টাকা।
বৈঠকে শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান জানান, টিসিবির মাধ্যমে জরুরি প্রয়োজনে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী আমদানি বা স্থানীয়ভাবে ক্রয়ের ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬ এর ৬৮(১) ধারার আওতায় এবং একই আইনের ৩২ ধারায় উল্লেখ করা ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণে পণ্যসামগ্রী সংগ