অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারক, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকায় বিক্রি করা হবে।
পৃথিবীতে এখন সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি যখন দুঃসময় পার করছিল, তখন সংস্কৃতি শক্তভাবে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের পাশে ছিলো, আশা করি আগামীতেও থাকবে। কারণ অসাম্প্রদায়িক ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে সংস্কৃতি।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজ বলেন, ‘আগামী ৬ জুন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপনের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজেট পেশের দিনক্ষণ ঠিক করে ইতোমধ্যে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব বন্টন করে দেওয়া হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, ডলার ও সুদের হার বাড়ানো সময়ের দাবি। অনেক আগেই সুদের হার বাড়ানোর কথা ছিল। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি কমাতেই সুদের হার বাড়ানো হয়েছে। এটার বাস্তবতা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে পুনর্বিবেচনা করা হবে। দেশের অর্থনীতির বুনিয়াদ বেশ শক্তিশালী। এর ফলে আমদানি ব
তিনি বলেছেন, বর্তমান সময়ে দেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ব্যাপক প্রসারের কারণে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) ও ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে লেনদেনের মাত্রা বহুলাংশে বেড়েছে। প্রযুক্তিগত এ উন্নয়নের সুবিধা কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু চক্র অনলাইন জুয়া/বেটিং, গেমিং, ফরেক্স/ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং ও হুন্ডি
ক্রলিং পেগ হচ্ছে দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মুদ্রার দরের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে। ফলে একবারেই খুব বেশি বাড়তে পারবে না, আবার কমতেও প
প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১০ হাজার ২০১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৪ হাজার ৪৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৮ হাজার ৯০ টাকায় বিক্রি হবে।
এর আগে গত ৩ মে এবং ৩০ এপ্রিল, ২৯ এপ্রিল ২৮ এপ্রিল, ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল আট দফা সোনার দাম কমানো হয়। এর মধ্যে ৩ মে এক হাজার ৮৭৮ টাকা কমানো হয়। তার আগে ৩০ এপ্রিল ৪২০ টাকা, ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার
মূলত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও নেপালে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করা হয়। বাংলাদেশ বিনিযোগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) গবেষণায় দেখা গেছে, নানা ধরনের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করলেও প্যাকেজিং পণ্যের বেশিরভাগই টেবিলওয়্যার ও কিচেনওয়্যার।
আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার এ দাম কমার তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।
এপ্রিলের ২৬ দিনে প্রতিদিন দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৫২ হাজার ৬৯২ মার্কিন ডলার। আগের মাস মার্চে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় আসে ৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৬৬ ডলার। আবার গত বছরের এপ্রিল মাসের একই সময়ে প্রতিদিন এসেছিল ৫ কোটি ৬১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। গত বছরের এপ্রিল মাসে ঈদ ছিল না।
এ সময় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং এডিবির পক্ষে বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিনটিং উভয় চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় বাংলাদেশ সরকার ও এডিবির আবাসিক মিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম বেড়েছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আজ থেকেই কার্যকর হবে।
জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সেতু পাড়ি দিয়েছে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। যা একদিনে টোল আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
এর নব দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি এস এম মান্নান (কচি) পূর্ববর্তী বছরগুলোর ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এবছরেও পোশাক শিল্পখাতের উদ্যোক্তারা শ্রমিক ভাই-বোনদের জন্য ঈদুল ফিতর আনন্দময় করতে কষ্ট করে হলেও যথাযথ পাওনাদি পরিশোধ করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখায় পোশাকখাতের উদ্যোক্তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন।