প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলতি মে মাসের ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। প্রতি ডলার ১১৭ টাকা হিসাবে।
রোববার (২৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রবাসী আয়ের সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
তথ্যে দেখা যায়, চলতি মে মাসের ২৪ দিনে প্রবাসীদের পাঠানো আয় আগের এপ্রিল ও আগের বছরের মে মাসে পাঠানো প্রবাসী আয়ের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন পাঁচ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৭ মার্কিন ডলার। আর চলতি বছরের এপ্রিল অর্থাৎ আগের মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন ছয় কোটি ৮১ লাখ ৪১ হাজার মার্কিন ডলার।
প্রবাসী আয় ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত একাধিক বাণিজ্যিক ব্যাংকের কর্মকর্তা জানান, সাধারণত ঈদের মাসে প্রবাসীরা বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠান। ডলারের দাম বাড়ানোর ফলে চলতি মাস শেষে ঈদের মাসের চেয়ে বেশি প্রবাসী আয় পাঠাবে বলে মনে হচ্ছে। ২৪ দিনে প্রবাসী আয় দেখে ইতোমধ্যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে।
ডলারের দাম বাড়ানোর ফলে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে বেশি বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন। আর এ কারণে ডলারে প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এ মাসের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলারে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে ১১৭ টাকা। এর ফলে প্রবাসীদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া পড়েছে। এই দামের পাশাপাশি সরকারের আগের দেওয়া প্রণোদনাও অব্যাহত রয়েছে।
প্রবাসীদের পাঠানো ডলারের সঙ্গে এই প্রণোদনা আরও কিছুদিন চালু রাখার তাগিদ দিয়েছেন সাবেক এই গভর্নর।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মে মাসের ২৪ দিনে প্রবাসীরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ১৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার ডলার; কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার; বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ডলার।
চলতি মে মাসের ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। প্রতি ডলার ১১৭ টাকা হিসাবে।
রোববার (২৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রবাসী আয়ের সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
তথ্যে দেখা যায়, চলতি মে মাসের ২৪ দিনে প্রবাসীদের পাঠানো আয় আগের এপ্রিল ও আগের বছরের মে মাসে পাঠানো প্রবাসী আয়ের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন পাঁচ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৭ মার্কিন ডলার। আর চলতি বছরের এপ্রিল অর্থাৎ আগের মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন ছয় কোটি ৮১ লাখ ৪১ হাজার মার্কিন ডলার।
প্রবাসী আয় ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত একাধিক বাণিজ্যিক ব্যাংকের কর্মকর্তা জানান, সাধারণত ঈদের মাসে প্রবাসীরা বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠান। ডলারের দাম বাড়ানোর ফলে চলতি মাস শেষে ঈদের মাসের চেয়ে বেশি প্রবাসী আয় পাঠাবে বলে মনে হচ্ছে। ২৪ দিনে প্রবাসী আয় দেখে ইতোমধ্যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে।
ডলারের দাম বাড়ানোর ফলে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে বেশি বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন। আর এ কারণে ডলারে প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এ মাসের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডলারে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে ১১৭ টাকা। এর ফলে প্রবাসীদের মধ্যে ইতিবাচক সাড়া পড়েছে। এই দামের পাশাপাশি সরকারের আগের দেওয়া প্রণোদনাও অব্যাহত রয়েছে।
প্রবাসীদের পাঠানো ডলারের সঙ্গে এই প্রণোদনা আরও কিছুদিন চালু রাখার তাগিদ দিয়েছেন সাবেক এই গভর্নর।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মে মাসের ২৪ দিনে প্রবাসীরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ১৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার ডলার; কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার; বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে পাঠিয়েছেন ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ডলার।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) এনবিআরের কর প্রশাসন এ বদলির আদেশ জারি করেছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একসঙ্গে এত কর কর্মকর্তাকে একবারে বদলির এমন ঘটনা নজিরবিহীন।
২ দিন আগেতথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসের ১৬ দিনের প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে ৭ কোটি ৯০ লাখ ২৩ হাজার ৭৫০ ডলার। আগের মাস জুলাইয়ে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৮ কোটি ২৫ লাখ ৯৭ হাজার। গত বছরের আগস্ট মাসের প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৭ কোটি ৪১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৩৩ ডলার।
৪ দিন আগেঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশ কিছু নিয়ম পরিপালন করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র আমরা পেয়েছি।’
৪ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
৪ দিন আগে