
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

প্রতি দিনের খাবারে ব্যবহৃত সুপার ফুডের তালিকায় থাকা রসুন পুষ্টিগুণে ভরপুর। তরকারিতে ব্যবহারের পাশাপাশি রসুন ভর্তা কিংবা রসুনের কোয়া কাঁচা খাওয়া যায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার পাওয়া যায়। কেন আপনার দৈনন্দিন রুটিনে রসুন রাখবেন, জেনে নিন তার ১০ কারণ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে এটি লড়াই করে যায়। নিয়মিত রসুন খেলে সাধারণ সর্দি ও অন্যান্য সংক্রমিত রোগের তীব্রতা কমতে পারে।
রক্ত চাপ কমায়
রসুনের অ্যালিসিন রক্তনালীগুলো শিথিল করতে এবং রক্ত প্রবাহকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও কমাতে সাহায্য করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ
রসুন খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়। ভাল কোলেস্টেরলের ভারসাম্যতা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। রসুনে থাকা অ্যালিসিন ছত্রাকজনিত সংক্রমণের সম্ভাবনা একেবারেই কমিয়ে দেয়। গাঁটে ব্যথা বা আর্থ্রাইটিস থেকে স্থায়ী মুক্তি পাওয়া যায় রসুন খেলে।
ক্ষতিকর পদার্থ বের করে
রসুন ডিটক্সিফিকেশনের জন্য দায়ী লিভারের এনজাইমগুলোকে বাড়িয়ে দেয়। রসুনে থাকা সালফার যৌগ শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। উন্নত ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া শরীরের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারে।
হজমে সহায়তা
হজমের কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে রসুন। পুরনো রসুনের নির্যাস গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো অন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের পরজীবী ও মাইক্রোবিয়াল সংক্রমণকে মেরে ফেলে। নিয়মিত সেবনে পেট ফোলাভাব, কোলাইটিস, আলসার, গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
জ্বালাপোড়া দূর করে
রসুনে সালফার যৌগগুলোর শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি প্রভাব রয়েছে। এর ফলে শরীরে জ্বালাপোড়া কমে যায়। এছাড়া অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
হাড়ের ক্ষয় রোধ
রসুনে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ ও ম্যাঙ্গানিজের মতো পুষ্টি উপাদান। এটি হাড়কে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত সেবনে অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করা যায়। এছাড়া হাড়ের ক্ষয়রোধ ও ঘনত্ব বাড়াতেও সাহায্য করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো ব্রণ কমাতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি খাওয়া যাবে এবং ত্বকে লাগালেও উপকার পাওয়া যেতে পারে।
কর্মক্ষমতা বাড়ায়
রসুন নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে। পেশীতে অক্সিজেন সরবরাহ করে। এছাড়া শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং ব্যায়ামের সময় ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
কিডনি রোগে সহায়ক
রসুনে থাকা অ্যালিসিন নামের যৌগ কিডনির শিথিলতা, রক্তচাপ ও মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। এটিতে অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও নেফ্রোপ্রোটেক্টিভ প্রভাব রয়েছে।

প্রতি দিনের খাবারে ব্যবহৃত সুপার ফুডের তালিকায় থাকা রসুন পুষ্টিগুণে ভরপুর। তরকারিতে ব্যবহারের পাশাপাশি রসুন ভর্তা কিংবা রসুনের কোয়া কাঁচা খাওয়া যায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে স্বাস্থ্যের অনেক উপকার পাওয়া যায়। কেন আপনার দৈনন্দিন রুটিনে রসুন রাখবেন, জেনে নিন তার ১০ কারণ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে এটি লড়াই করে যায়। নিয়মিত রসুন খেলে সাধারণ সর্দি ও অন্যান্য সংক্রমিত রোগের তীব্রতা কমতে পারে।
রক্ত চাপ কমায়
রসুনের অ্যালিসিন রক্তনালীগুলো শিথিল করতে এবং রক্ত প্রবাহকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও কমাতে সাহায্য করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ
রসুন খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়। ভাল কোলেস্টেরলের ভারসাম্যতা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। রসুনে থাকা অ্যালিসিন ছত্রাকজনিত সংক্রমণের সম্ভাবনা একেবারেই কমিয়ে দেয়। গাঁটে ব্যথা বা আর্থ্রাইটিস থেকে স্থায়ী মুক্তি পাওয়া যায় রসুন খেলে।
ক্ষতিকর পদার্থ বের করে
রসুন ডিটক্সিফিকেশনের জন্য দায়ী লিভারের এনজাইমগুলোকে বাড়িয়ে দেয়। রসুনে থাকা সালফার যৌগ শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। উন্নত ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া শরীরের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারে।
হজমে সহায়তা
হজমের কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে রসুন। পুরনো রসুনের নির্যাস গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো অন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের পরজীবী ও মাইক্রোবিয়াল সংক্রমণকে মেরে ফেলে। নিয়মিত সেবনে পেট ফোলাভাব, কোলাইটিস, আলসার, গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
জ্বালাপোড়া দূর করে
রসুনে সালফার যৌগগুলোর শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি প্রভাব রয়েছে। এর ফলে শরীরে জ্বালাপোড়া কমে যায়। এছাড়া অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
হাড়ের ক্ষয় রোধ
রসুনে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ ও ম্যাঙ্গানিজের মতো পুষ্টি উপাদান। এটি হাড়কে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত সেবনে অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করা যায়। এছাড়া হাড়ের ক্ষয়রোধ ও ঘনত্ব বাড়াতেও সাহায্য করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলো ব্রণ কমাতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি খাওয়া যাবে এবং ত্বকে লাগালেও উপকার পাওয়া যেতে পারে।
কর্মক্ষমতা বাড়ায়
রসুন নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে। পেশীতে অক্সিজেন সরবরাহ করে। এছাড়া শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং ব্যায়ামের সময় ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
কিডনি রোগে সহায়ক
রসুনে থাকা অ্যালিসিন নামের যৌগ কিডনির শিথিলতা, রক্তচাপ ও মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে। এটিতে অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও নেফ্রোপ্রোটেক্টিভ প্রভাব রয়েছে।

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
১৪ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
১৪ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
১৫ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
১৫ দিন আগে