ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের শুরুটা রীতিমতো বিস্মরণযোগ্য। প্রথম দুই ওভারের দুটিই মেডেন, পতন দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমনের। ১১ রানের মাথায় প্যাভিলিয়নে তৌহিদ হৃদয়। ১০ ওভারের মধ্যে আউট পঁচ ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত ষষ্ঠ উইকেটে অপরাজিত ৮৬ রানের জুটিতে ১৩৯ রান পর্যন্ত এগোয় ইনিংস।
বোলিংয়ে নেমেও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি টাইগার বোলাররা। টি-টুয়ান্টি বিবেচনায় স্বল্প সংগ্রহ তাড়া করতে নেমে ১৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ে শ্রীলঙ্কার। তবে দ্বিতীয় উইকেটেই ৯৫ রানেএ জুটি ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় বাংলাদেশকে। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটের পরাজয় সঙ্গী হয়েছে বাংলাদেশের।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির শেখ জায়েদ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ হংকংয়ের বিপক্ষে সহজ জয় পেলেও এ ম্যাচে আর পেরে ওঠেনি টাইগার ব্যাটার-বোলাররা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভয়াবহ। প্রথম দুই ওভারে উইকেট মেডেন। দুই ওপেনার আউট রানের খাতা খোলার আগেই। ১১ রানের মাথায় তৌহিদ হৃদয় আউট ৯ বলে ৮ রান করে। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি শেখ মেহেদি হাসানও। ৭ বলে ৯ করে ফিরেছেন ড্রেসিং রুমে।
কিছুটা প্রতিরোধ গড়েছিলেন লিটন দাস। ২৬ বলে ২৮ রান করে তিনি আউট হন দশম ওভারের পঞ্চম বলে। ১০ ওভার তথা ইনিংসের ঠিক মাঝ বরাবর দলের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ৫৪।
এখান থেকে যে মোটামুটি বলার মতো সংগ্রহ আসে, তার কৃতিত্ব জাকের আলী আর শামীম হোসেন পাটোয়ারীর। দুজনে ৬১ বলে ৮৬ রানের অপরাজিত জুটি গড়েন। জাকের অপরাজিত ছিলেন ৩৪ বলে ৪১ রানে, শামীম করেন ৩৪ বলে ৪২।
শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নেন নুয়ান থুসারা ও দুষ্মন্ত চামিরা।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৩ রানে কুশল মেন্ডিস আউট হয়ে যান শরিফুলের বলে। এরপর আরেক ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা আর ওয়ান ডাউনে নামা কামিল মিশারা দলকে নিয়ে যেতে থাকেন জয়ের বন্দরের দিকে।
দলীয় ১০৮ রানের মাথায় ৩৪ বলে ৫০ করে আউট হন নিশাঙ্কা। এরপর ৯ বলে ৯ করে আউট হন কুশল পেরেরা, ৩ বলে।১ রান করে আউট হন দাসুন শানাকা। দ্রুত ৩ উইকেট পড়লেও লক্ষ্য ছিল নাগালে, ওভারও অবশিষ্ট ছিল বিস্তর। শেষ পর্যন্ত ৩২ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন মিশারা, ৪ বলে ১০ রানে অপরাজিত থাকেন চারিথা আসালঙ্কা। ৫ ওভার ২ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা।
৩২ বলে অপরাজিত ৪৬ রানের ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন মিশারা।
এ জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে এশিয়া কাপের 'বি' গ্রুপে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলো শ্রীলঙ্কা। সমান পয়েন্ট হলেও বেশি রানরেট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে আফগানিস্তান। বাংলাদেশও সমান পয়েন্ট নিয়ে রানরেটে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এ হারের ফলে সুপার ফোরে উঠতে বাংলাদেশের সামনে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয়ের কোনো বিকল্প থাকলো না। সে ম্যাচে জয় পেলেও নানা সমীকরণে ঝুলে থাকবে বাংলাদেশের সুপার ফোরের ভাগ্য।
বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের শুরুটা রীতিমতো বিস্মরণযোগ্য। প্রথম দুই ওভারের দুটিই মেডেন, পতন দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমনের। ১১ রানের মাথায় প্যাভিলিয়নে তৌহিদ হৃদয়। ১০ ওভারের মধ্যে আউট পঁচ ব্যাটার। শেষ পর্যন্ত ষষ্ঠ উইকেটে অপরাজিত ৮৬ রানের জুটিতে ১৩৯ রান পর্যন্ত এগোয় ইনিংস।
বোলিংয়ে নেমেও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি টাইগার বোলাররা। টি-টুয়ান্টি বিবেচনায় স্বল্প সংগ্রহ তাড়া করতে নেমে ১৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ে শ্রীলঙ্কার। তবে দ্বিতীয় উইকেটেই ৯৫ রানেএ জুটি ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় বাংলাদেশকে। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটের পরাজয় সঙ্গী হয়েছে বাংলাদেশের।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির শেখ জায়েদ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ হংকংয়ের বিপক্ষে সহজ জয় পেলেও এ ম্যাচে আর পেরে ওঠেনি টাইগার ব্যাটার-বোলাররা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভয়াবহ। প্রথম দুই ওভারে উইকেট মেডেন। দুই ওপেনার আউট রানের খাতা খোলার আগেই। ১১ রানের মাথায় তৌহিদ হৃদয় আউট ৯ বলে ৮ রান করে। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি শেখ মেহেদি হাসানও। ৭ বলে ৯ করে ফিরেছেন ড্রেসিং রুমে।
কিছুটা প্রতিরোধ গড়েছিলেন লিটন দাস। ২৬ বলে ২৮ রান করে তিনি আউট হন দশম ওভারের পঞ্চম বলে। ১০ ওভার তথা ইনিংসের ঠিক মাঝ বরাবর দলের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ৫৪।
এখান থেকে যে মোটামুটি বলার মতো সংগ্রহ আসে, তার কৃতিত্ব জাকের আলী আর শামীম হোসেন পাটোয়ারীর। দুজনে ৬১ বলে ৮৬ রানের অপরাজিত জুটি গড়েন। জাকের অপরাজিত ছিলেন ৩৪ বলে ৪১ রানে, শামীম করেন ৩৪ বলে ৪২।
শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নেন নুয়ান থুসারা ও দুষ্মন্ত চামিরা।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৩ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৩ রানে কুশল মেন্ডিস আউট হয়ে যান শরিফুলের বলে। এরপর আরেক ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা আর ওয়ান ডাউনে নামা কামিল মিশারা দলকে নিয়ে যেতে থাকেন জয়ের বন্দরের দিকে।
দলীয় ১০৮ রানের মাথায় ৩৪ বলে ৫০ করে আউট হন নিশাঙ্কা। এরপর ৯ বলে ৯ করে আউট হন কুশল পেরেরা, ৩ বলে।১ রান করে আউট হন দাসুন শানাকা। দ্রুত ৩ উইকেট পড়লেও লক্ষ্য ছিল নাগালে, ওভারও অবশিষ্ট ছিল বিস্তর। শেষ পর্যন্ত ৩২ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন মিশারা, ৪ বলে ১০ রানে অপরাজিত থাকেন চারিথা আসালঙ্কা। ৫ ওভার ২ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা।
৩২ বলে অপরাজিত ৪৬ রানের ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন মিশারা।
এ জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে এশিয়া কাপের 'বি' গ্রুপে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলো শ্রীলঙ্কা। সমান পয়েন্ট হলেও বেশি রানরেট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে আফগানিস্তান। বাংলাদেশও সমান পয়েন্ট নিয়ে রানরেটে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এ হারের ফলে সুপার ফোরে উঠতে বাংলাদেশের সামনে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয়ের কোনো বিকল্প থাকলো না। সে ম্যাচে জয় পেলেও নানা সমীকরণে ঝুলে থাকবে বাংলাদেশের সুপার ফোরের ভাগ্য।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন থেকে রেফারি পরীক্ষায় পাসকৃত, এসকেআইএফ-বাংলাদেশের রেফারি এবং এশিয়ান কারাতে ফেডারেশন অনুমোদিত বাংলাদেশি রেফারিরা খেলাগুলো পরিচালনা করবেন। এ আয়োজন দেশের কারাতে অঙ্গনের উন্নয়ন ও খেলোয়াড়-রেফারিদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
১ দিন আগেভারতের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হারের পর ‘গেম অন হ্যাঁয়’ নামে এক অনুষ্ঠানে শোয়েব আখতার কড়া সমালোচনা করেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের। রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসের কথা শুনে মিসবাহ উল হক রীতিমতো বিস্মিত। মিসবাহর প্রশ্ন যে শোয়েব আখতার কি আসলে মজা করছেন নাকি সত্যিই এমন রাগ ঝাড়ছেন? শোয়েব জানালেন তিনি বাস্তব কথাই বলছেন।
১ দিন আগেরোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল সালমান আগার দল পাকিস্তান। ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৭ রানে থামে তাদের ইনিংস। জবাবে ৪ ওভার ১ বল বাকি থাকতেই হাতে ৭ উইকেট নিয়ে জয় তুলে নিয়েছে ভারত। টুর্নামেন্টে এটি ভারতের টানা দ্বিতীয় জয়। পাকিস্তান প্রথম ম্যাচে
২ দিন আগে১৬০ রান টি-টুয়েন্টিতে খুব বড় সংগ্রহ নয়। তবে পাকিস্তানি বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে ওমানের কাছে সেটিই পরিণত হলো পাহাড় সমান সংগ্রহে। মাত্র ৬৭ রানেই গুটিয়ে গেছে তাদের ইনিংস। পাকিস্তান পেয়েছে ৯৩ রানের বিশাল জয়।
৪ দিন আগে