
ক্রীড়া ডেস্ক

জয়ের বিকল্প নেই— এমন সমীকরণ সামনে রেখে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। একাদশে আগের ম্যাচ থেকে চার চারটি পরিবর্তন এনেছিল। ম্যাচের সূচনাও হয়েছে দুর্দান্ত। প্রথম ১০ ওভার শেষে সমর্থকরা যখন ১৭০/১৮০ রানের স্বপ্ন পর্যন্ত দেখতে শুরু করেছিলেন। আফগান স্পিনারদের দাপটে শেষ পর্যন্ত আর অত দূর যাওয়া সম্ভব হয়নি লিটন-তানজিদদের। কোনোমতে দেড় পেরিয়ে শেষ হয়েছে ইনিংস।
টি-টুয়েন্টি এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশের সংগ্রহ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান। ম্যাচ জিতে সুপার ফোরের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে এখন যত বেশি রানের ব্যবধানে হারাতে হবে আফগানিস্তানকে।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিং বেছে নেন লিটন দাস। একাদশে সুযোগ পাওয়া সাইফ হাসান ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নামেন তানজিদ হাসানের সঙ্গে। তানজিদ ছিলেন উড়ন্ত, সাইফ ছিলেন ধীরস্থির। ৬ ওভার ৪ বলের উদ্বোধনী জুটিতে আসে ৬৩ রান। সাইফ আউট হয়ে যান ২৮ বলে ৩০ রান করে।
প্রথম ১০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ১ উইকেটে ৮৭ রান। একাদশ ওভারের শুরু থেকেই বিপর্যয়ের শুরু। লিটন ১১ বলে ৯ রান করে ড্রেসিং রুমে ফেরেন। ত্রয়োদশ ওভারে ফেরেন ইনিংসের সেরা ব্যাটার তানজিদ তামিম। ৪টি বাউন্ডারি আর ৩টি ছক্কায় ৩১ বলে ৫২ রান করেন তিনি।
এরপর শামীম হোসেন করেছেন ১১ বলে ১১ রান, তৌহিদ হৃদয় করেছেন ২০ বলে ২৬ রান। পরের দিকে জাকের আলী ১৩ বলে ১২ রান আর নুরুল হাসান সোহান ৬ বলে ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন। শেষের দিকের ব্যাটারদের কেউ খুব একটা সফল হতে না পারায় পরের ১০ ওভারে রান আসে মাত্র ৬৭। অথচ প্রথম ১০ ওভারের সমান রান হলেও দলের রান গিয়ে ঠেকত ১৭০ রানের বেশিতে। তা না হওয়ায় ১৫৪ রানেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।
৪ ওভারে মাত্র ২৩ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে আফগানদের সেরা বোলার রহস্যময় স্পিনার নূর আহমাদ। ক্যাপ্টেন রশিদ খানও ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। পঞ্চম উইকেটটি নিয়েছেন আজমাতুল্লাহ ওমরজাই।
১৫৪ রান ডিফেন্ড করতে নেমে অবশ্য প্রথম বলেই আফগান ওপেনার সেদিকুল্লাহ আটালের উইকেট তুলে নিয়েছেন নাসুম আহমেদ।

জয়ের বিকল্প নেই— এমন সমীকরণ সামনে রেখে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। একাদশে আগের ম্যাচ থেকে চার চারটি পরিবর্তন এনেছিল। ম্যাচের সূচনাও হয়েছে দুর্দান্ত। প্রথম ১০ ওভার শেষে সমর্থকরা যখন ১৭০/১৮০ রানের স্বপ্ন পর্যন্ত দেখতে শুরু করেছিলেন। আফগান স্পিনারদের দাপটে শেষ পর্যন্ত আর অত দূর যাওয়া সম্ভব হয়নি লিটন-তানজিদদের। কোনোমতে দেড় পেরিয়ে শেষ হয়েছে ইনিংস।
টি-টুয়েন্টি এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশের সংগ্রহ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান। ম্যাচ জিতে সুপার ফোরের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে এখন যত বেশি রানের ব্যবধানে হারাতে হবে আফগানিস্তানকে।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিং বেছে নেন লিটন দাস। একাদশে সুযোগ পাওয়া সাইফ হাসান ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নামেন তানজিদ হাসানের সঙ্গে। তানজিদ ছিলেন উড়ন্ত, সাইফ ছিলেন ধীরস্থির। ৬ ওভার ৪ বলের উদ্বোধনী জুটিতে আসে ৬৩ রান। সাইফ আউট হয়ে যান ২৮ বলে ৩০ রান করে।
প্রথম ১০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ১ উইকেটে ৮৭ রান। একাদশ ওভারের শুরু থেকেই বিপর্যয়ের শুরু। লিটন ১১ বলে ৯ রান করে ড্রেসিং রুমে ফেরেন। ত্রয়োদশ ওভারে ফেরেন ইনিংসের সেরা ব্যাটার তানজিদ তামিম। ৪টি বাউন্ডারি আর ৩টি ছক্কায় ৩১ বলে ৫২ রান করেন তিনি।
এরপর শামীম হোসেন করেছেন ১১ বলে ১১ রান, তৌহিদ হৃদয় করেছেন ২০ বলে ২৬ রান। পরের দিকে জাকের আলী ১৩ বলে ১২ রান আর নুরুল হাসান সোহান ৬ বলে ১২ রানে অপরাজিত ছিলেন। শেষের দিকের ব্যাটারদের কেউ খুব একটা সফল হতে না পারায় পরের ১০ ওভারে রান আসে মাত্র ৬৭। অথচ প্রথম ১০ ওভারের সমান রান হলেও দলের রান গিয়ে ঠেকত ১৭০ রানের বেশিতে। তা না হওয়ায় ১৫৪ রানেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।
৪ ওভারে মাত্র ২৩ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে আফগানদের সেরা বোলার রহস্যময় স্পিনার নূর আহমাদ। ক্যাপ্টেন রশিদ খানও ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। পঞ্চম উইকেটটি নিয়েছেন আজমাতুল্লাহ ওমরজাই।
১৫৪ রান ডিফেন্ড করতে নেমে অবশ্য প্রথম বলেই আফগান ওপেনার সেদিকুল্লাহ আটালের উইকেট তুলে নিয়েছেন নাসুম আহমেদ।

টেস্ট অধিনায়কত্বের দায়িত্বে আবারও ফিরছেন নাজমুল হোসেন শান্তই। গত জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা সিরিজের পর নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেও, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অনুরোধে অভিমান ভেঙে আবারও সাদা পোশাকের দায়িত্ব নিলেন তিনি।
৩ দিন আগে
বোলিংয়ে শুরুটা ভালোই করেছিলেন শেখ মেহেদি ও শরিফুল ইসলাম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেটের দেখা পেত বাংলাদেশ। তবে ক্যাচ মিস করেন স্লিপে থাকা সাইফ হাসান। তবে ব্রেকথ্রু পেতে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি। তৃতীয় ওভারেই আলিক আথানজেকে ফিরিয়ে দলকে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন মেহেদি।
৪ দিন আগে
এদিকে তানজিদের ৮৯ বাদ দিলে ২২ বলে ২৩ করেছেন ওপেনিং থেকে ব্যাটিং অর্ডারের চারে নেমে আসা সাইফ হাসান। দলের আর একজন ব্যাটারও দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি। উলটো শেষ ৩২ বলে একদিকে এসেছে মাত্র ৪৪ রান, অন্যদিকে উইকেটও পড়েছে ৭টি। ফলে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫১ রানেই থামতে হয়েছে বাংলাদেশকে।
৪ দিন আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে প্রথম দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হাতছাড়া হওয়ায় এখন শেষ ম্যাচে একমাত্র লক্ষ্য হোয়াইটওয়াশ এড়ানো। সে লক্ষ্য মাথায় রেখে বাংলাদেশের একাদশে এসেছে চারটি পরিবর্তন। এ ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছেন টাইগার ক্যাপ্টেন লিটন দাস।
৪ দিন আগে