
ক্রীড়া ডেস্ক

তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে জিতে সিরিজ নিশ্চিত হয়েছিল আগেই। প্রশ্নটা ছিল শেষ ম্যাচে জিতে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করা সম্ভব হবে কি না। প্রথম ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচে আফগানিস্তান প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ালে তৃতীয় ম্যাচ নিয়ে তাই ভাবনাটা ছিলই। তবে এ ম্যাচে বরং আগের চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমলো। আগের দুই ম্যাচের চেয়ে বরং সহজেই ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ।
রোববার (৫ অক্টোবর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচে টসে জিতে আফগানিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ। টাইগার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৩ রানের বেশি করতে পারেনি আফগানরা। জবাবে সাইফ হাসানের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ভর করে ২ ওভার আর ৬ উইকেট হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় টাইগাররা। হোয়াইটওয়াশ হয় আফগানিস্তান।
আগে ব্যাট করতে নেমে এ ম্যাচে শুরুটা ভালো করতে পারেনি আফগানিস্তান। ৪০ রানের আগেই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে তারা। এরপর ছোট একটি জুটিতে ভালোই এগোচ্ছিল আফগানরা। তবে নাসুম-সাইফউদ্দিনের বোলিং তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩২ রান আসে দারবিশ রসুলির ব্যাট থেকে। সেদিকউল্লাহ অটল করেন ২৮ রান। শেষের দিকে স্পিনার মুজিব উর রহমান ২৩ রান করলে কোনোমতে ১৪০ রান পেরোয় আফগানিস্তান।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে ৩ ওভারে ১৫ রান খরচ করে ৩ উইকেট নিয়ে সফলতম মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। নাসুম আহমেদ ও তানজিম হাসান সাকিব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। এ ছাড়া শরিফুল ইসলাম ও রিশাদ হোসেন নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ইমনকে হারায় বাংলাদেশ। ১৬ বলে ১৪ রান করে ওমরজাইয়ের বলে আউট হন তিনি। এরপর সাইফ ও তানজিদ ৫৫ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশের জয়ের পথ সহজ করে দেয়। তানজিদ হাসান ৩৩ বলে ৩৩ রান করে ফেরেন।
এরপর অধিনায়ক জাকেরকে নিয়ে সাইফ এগিয়ে যাচ্ছিলেন ভালোই। তবে ছোট একটি হোঁচট ছিল এ ম্যাচেও। দলীয় ১০৯ রানের মাথায় টানা দুই বলে আউট হন জাকের আলী ও শামীম হোসেন। তবে বিপদ বাড়েনি। নুরুল হাসান সোহান নেমে সাইফের সঙ্গী হয়ে ম্যাচ শেষ করেন।
টি-টোয়েন্টিতে সাইফ হাসানের চতুর্থ ফিফটিতে ১২ বলে হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। সাইফ ৩৮ বলে ৬৪ রান ও নুরুল হাসান ৯ বলে ১০ রানে অপরাজিত ছিলেন।
আফগানিস্তানের হয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন মুজিব উর রহমান। একটি করে উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও আবদুল্লাহ আহমাদজাই।
অর্ধশত রানের দারুণ ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন সাইফ হাসান। তিন ম্যাচেই ধারাবাহিক ভালো বোলিং করে প্লেয়ার অব দ্য সিরিজ হয়েছেন নাসুম আহমেদ।

তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে জিতে সিরিজ নিশ্চিত হয়েছিল আগেই। প্রশ্নটা ছিল শেষ ম্যাচে জিতে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করা সম্ভব হবে কি না। প্রথম ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচে আফগানিস্তান প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ালে তৃতীয় ম্যাচ নিয়ে তাই ভাবনাটা ছিলই। তবে এ ম্যাচে বরং আগের চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমলো। আগের দুই ম্যাচের চেয়ে বরং সহজেই ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ।
রোববার (৫ অক্টোবর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচে টসে জিতে আফগানিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ। টাইগার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৩ রানের বেশি করতে পারেনি আফগানরা। জবাবে সাইফ হাসানের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ভর করে ২ ওভার আর ৬ উইকেট হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় টাইগাররা। হোয়াইটওয়াশ হয় আফগানিস্তান।
আগে ব্যাট করতে নেমে এ ম্যাচে শুরুটা ভালো করতে পারেনি আফগানিস্তান। ৪০ রানের আগেই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে তারা। এরপর ছোট একটি জুটিতে ভালোই এগোচ্ছিল আফগানরা। তবে নাসুম-সাইফউদ্দিনের বোলিং তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩২ রান আসে দারবিশ রসুলির ব্যাট থেকে। সেদিকউল্লাহ অটল করেন ২৮ রান। শেষের দিকে স্পিনার মুজিব উর রহমান ২৩ রান করলে কোনোমতে ১৪০ রান পেরোয় আফগানিস্তান।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে ৩ ওভারে ১৫ রান খরচ করে ৩ উইকেট নিয়ে সফলতম মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। নাসুম আহমেদ ও তানজিম হাসান সাকিব নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। এ ছাড়া শরিফুল ইসলাম ও রিশাদ হোসেন নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ইমনকে হারায় বাংলাদেশ। ১৬ বলে ১৪ রান করে ওমরজাইয়ের বলে আউট হন তিনি। এরপর সাইফ ও তানজিদ ৫৫ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশের জয়ের পথ সহজ করে দেয়। তানজিদ হাসান ৩৩ বলে ৩৩ রান করে ফেরেন।
এরপর অধিনায়ক জাকেরকে নিয়ে সাইফ এগিয়ে যাচ্ছিলেন ভালোই। তবে ছোট একটি হোঁচট ছিল এ ম্যাচেও। দলীয় ১০৯ রানের মাথায় টানা দুই বলে আউট হন জাকের আলী ও শামীম হোসেন। তবে বিপদ বাড়েনি। নুরুল হাসান সোহান নেমে সাইফের সঙ্গী হয়ে ম্যাচ শেষ করেন।
টি-টোয়েন্টিতে সাইফ হাসানের চতুর্থ ফিফটিতে ১২ বলে হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। সাইফ ৩৮ বলে ৬৪ রান ও নুরুল হাসান ৯ বলে ১০ রানে অপরাজিত ছিলেন।
আফগানিস্তানের হয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন মুজিব উর রহমান। একটি করে উইকেট নিয়েছেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও আবদুল্লাহ আহমাদজাই।
অর্ধশত রানের দারুণ ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন সাইফ হাসান। তিন ম্যাচেই ধারাবাহিক ভালো বোলিং করে প্লেয়ার অব দ্য সিরিজ হয়েছেন নাসুম আহমেদ।

রেকর্ডের হাতছানি নিয়েই ব্রিজবেন টেস্টে নেমেছিলেন মিচেল স্টার্ক। ৪০ তম ওভারে এসে অপেক্ষা ফুরায় তাঁর। হ্যারি ব্রুককে আউট করে ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেলে টেস্টে বাঁহাতি পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে গেছেন স্টার্ক।
৩ দিন আগে
সিলেট থেকে শুরু হওয়া বিপিএলে প্রতিদিন দু’টি করে ম্যাচ হবে। প্রথম ম্যাচটি দুপুর ১টায় এবং দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হবে। তবে প্রতি শুক্রবারের ম্যাচগুলো দুপুর ২টা এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হবে।
৫ দিন আগে
তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে সফরকারী আয়ারল্যান্ডকে ১১৭ রানে গুটিয়ে দিয়েছে টাইগাররা। ফলে সিরিজ জিততে টাইগারদের করতে হবে ১১৮ রান। রিশাদ হোসেন এবং মোস্তাফিজুর রহমান দু’জনেই তিনটি করে উইকেট নেন এদিন।
৫ দিন আগে
০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে আয়ারল্যান্ড থেমেছে ১৭০ রানে। বাংলাদেশের পক্ষে শেখ মাহেদি ৪ ওভারে ২৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
৮ দিন আগে