ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বর্ষায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করে, ফলে জ্বর, সর্দি-কাশি’সহ নানা রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সাধারণত বর্ষা মৌসুমে শরীরের বাড়তি প্রোটিনের দরকার হয়। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাদ্যাভাস গুরুত্বপূর্ণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবেন-
বিটরুট: বিটরুট খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। সবজি হিসেবে এমনকি সালাদে মিশিয়েও খেতে পারেন লাল টকটকে বিরুট। আবার বিটের রস করে খেলেও উপকার পাবেন। শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়া তৈরিতে সাহায্য করে এই বিট। ফলে হজমশক্তির উন্নতি ঘটে। ফাইবার সমৃদ্ধ বিট মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কমলালেবু: রসালো টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল ছোট-বড় সবারই প্রিয়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া শ্বেত রক্তকণিতা তৈরিতে সহায়তা করে কমলালেবুর পুষ্টিগুণ।
কাঠবাদাম: কাঠবাদাম খুবই উপকারী একটি ড্রাই ফ্রুটস। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে কাঠবাদাম। এতে আছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টস। এতে মধ্যে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টসই মূলত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সকালে খালি পেটে খেতে পারেন ২-৩টি কাঠবাদাম। এজন্য আগের দিন রাতে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নিন।
ব্রোকোলি: সবুজ রঙের ফুলকপির মতো দেখতে সবজি ব্রোকোলি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি। সার্বিকভাবে এটি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। তাই ব্রকোলি খেলে শুধু যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে তাই নয়, আরও অনেক উপকার মিলবে। আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর ব্রোকোলি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
টকদই: ইমিউনিটি বাড়াতে আরও একটি খাবার সাহায্য করে, সেটি হলো টকদই। এটি একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার। টকদইয়ের মধ্যে ফল, ড্রাই ফ্রুটস, ওটস, চিয়া সিডস, কর্নফ্লেক্স মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিকস থাকার ফলে এই খাবার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। তার পাশাপাশি বাড়িয়ে দেয় শরীরের ইমিউনিটি।
আমন্ড: আমন্ড খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সুদৃঢ় হবে। আমন্ডের মধ্যে রয়েছে প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস।
আমন্ডের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসই মূলত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুদৃঢ় করে। সকালবেলায় খালি পেটে খেতে পারেন ২ থেকে ৩টি আমন্ড। আগের দিন রাতে জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নিন।
ইয়োগার্ট: আমাদের ইমিউনিটি বাড়াতে আরও একটি খাবার সাহায্য করে এবং সেটি হল ইয়োগার্ট। এটি একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার। ইয়োগার্টের মধ্যে ফল, ড্রাই ফ্রুটস, ওটস, চিয়া সিডস, কর্নফ্লেক্স- এইসব মিশিয়ে খেতে পারেন। ইয়োগার্টের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিকস থাকার ফলে এই খাবার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। তার পাশাপাশি বাড়িয়ে দেয় শরীরের ইমিউনিটি।
সূত্র: এবিপি নিউজ
বর্ষায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করে, ফলে জ্বর, সর্দি-কাশি’সহ নানা রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সাধারণত বর্ষা মৌসুমে শরীরের বাড়তি প্রোটিনের দরকার হয়। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাদ্যাভাস গুরুত্বপূর্ণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবেন-
বিটরুট: বিটরুট খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। সবজি হিসেবে এমনকি সালাদে মিশিয়েও খেতে পারেন লাল টকটকে বিরুট। আবার বিটের রস করে খেলেও উপকার পাবেন। শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়া তৈরিতে সাহায্য করে এই বিট। ফলে হজমশক্তির উন্নতি ঘটে। ফাইবার সমৃদ্ধ বিট মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কমলালেবু: রসালো টক-মিষ্টি স্বাদের এই ফল ছোট-বড় সবারই প্রিয়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া শ্বেত রক্তকণিতা তৈরিতে সহায়তা করে কমলালেবুর পুষ্টিগুণ।
কাঠবাদাম: কাঠবাদাম খুবই উপকারী একটি ড্রাই ফ্রুটস। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে কাঠবাদাম। এতে আছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টস। এতে মধ্যে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টসই মূলত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সকালে খালি পেটে খেতে পারেন ২-৩টি কাঠবাদাম। এজন্য আগের দিন রাতে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নিন।
ব্রোকোলি: সবুজ রঙের ফুলকপির মতো দেখতে সবজি ব্রোকোলি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি। সার্বিকভাবে এটি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। তাই ব্রকোলি খেলে শুধু যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে তাই নয়, আরও অনেক উপকার মিলবে। আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর ব্রোকোলি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
টকদই: ইমিউনিটি বাড়াতে আরও একটি খাবার সাহায্য করে, সেটি হলো টকদই। এটি একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার। টকদইয়ের মধ্যে ফল, ড্রাই ফ্রুটস, ওটস, চিয়া সিডস, কর্নফ্লেক্স মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিকস থাকার ফলে এই খাবার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। তার পাশাপাশি বাড়িয়ে দেয় শরীরের ইমিউনিটি।
আমন্ড: আমন্ড খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং সুদৃঢ় হবে। আমন্ডের মধ্যে রয়েছে প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস।
আমন্ডের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসই মূলত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুদৃঢ় করে। সকালবেলায় খালি পেটে খেতে পারেন ২ থেকে ৩টি আমন্ড। আগের দিন রাতে জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নিন।
ইয়োগার্ট: আমাদের ইমিউনিটি বাড়াতে আরও একটি খাবার সাহায্য করে এবং সেটি হল ইয়োগার্ট। এটি একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার। ইয়োগার্টের মধ্যে ফল, ড্রাই ফ্রুটস, ওটস, চিয়া সিডস, কর্নফ্লেক্স- এইসব মিশিয়ে খেতে পারেন। ইয়োগার্টের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিকস থাকার ফলে এই খাবার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। তার পাশাপাশি বাড়িয়ে দেয় শরীরের ইমিউনিটি।
সূত্র: এবিপি নিউজ
ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ায় সংগীত সফরে আছেন তাহসান। তিনি বলেন, ‘অভিনয় তো আগেই ইতি টেনেছি। এবার গান। কণ্ঠনালির সমস্যার পর এখন ভালোর দিকে। তবে গান ছাড়ার সিদ্ধান্তটা একান্ত ব্যক্তিগত। বলতে চাই না।’
২২ দিন আগেভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
২৩ দিন আগেকবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২৩ দিন আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধ
২৪ দিন আগে