শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী রোববার থেকে চলবে

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালনের জন্য বন্ধ ছিল শিল্পকলা একাডেমির সব কার্যক্রম। তবে রাষ্ট্রীয় শোকপালন শেষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে পূর্বনির্ধারিত অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী আগামীকাল রোববার থেকে নিয়মিত চলবে।

আজ শনিবার শিল্পকলা একাডেমি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় গতকাল শুক্রবার থেকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে মর্মে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে পোস্ট করা হয়।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশের সব দর্শক, শুভাকাঙ্ক্ষী এবং সংবাদকর্মীদের অবগতির জন্য জানাচ্ছে যে, রাষ্ট্রীয় শোক পালন শেষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে পূর্বনির্ধারিত অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী আগামীকাল (রোববার) ২১ ডিসেম্বর থেকে নিয়মিত চলবে। একাডেমি সবার আন্তরিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, কিছু সংবাদ মাধ্যম এবং বিভিন্ন ফেসবুক পেইজে উক্ত বিষয়টি ‘অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সকল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা’ করা হয়েছে মর্মে সংবাদ প্রকাশ করে, বিষয়টি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির দৃষ্টিগোচর হয়েছে, যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত এবং দুঃখজনক বলে উল্লেখ করা হয়।

ad
ad

সাত-পাঁচ থেকে আরও পড়ুন

বিজয়ের ৪৮ ঘণ্টা আগে যেভাবে ‘মগজশূন্য’ করা হয় জাতিকে

একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।

৭ দিন আগে

ঢাকার গলায় ‘ফাঁস’, শিরোমণির ট্যাংক যুদ্ধ এবং বুদ্ধিজীবী হত্যার ছক!

১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

৭ দিন আগে

পাকিস্তানিদের শেষ ভরসা সপ্তম নৌ বহরও পরিণত মরীচিকায়

পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’

৮ দিন আগে

উত্তরে কাদেরিয়া ঝড়, দক্ষিণে সপ্তম নৌ বহর: নিয়াজির চোখে সর্ষে ফুল!

কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা প্যারাট্রুপারদের পথ দেখিয়ে পুংলি ব্রিজের দিকে নিয়ে যায় এবং ব্রিজটি দখল করে নেয়। এর ফলে ময়মনসিংহ ও জামালপুর থেকে পিছু হটা পাকিস্তানি ৯৩ ব্রিগেডের সৈন্যরা ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে আটকা পড়ে।

১০ দিন আগে