আনন্দ আহমেদ
লাল-সবুজের জার্সি পরে তিনি যখন হাসিমুখে শুভকামনা জানালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে, মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ল সেই দৃশ্য। পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমিরের সেই ছবি ও বার্তা যেন অচেনা স্রোতের মতো উচ্ছ্বাস ছড়াল ক্রিকেটপ্রেমীদের হৃদয়ে।
পাকিস্তানি তারকা হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন জানানো— এমন ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। তাই হয়তো এই একটি দৃশ্যই যথেষ্ট ছিল হানিয়াকে হঠাৎ করেই আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসতে।
এরপর খবর এলো, তিনি ঢাকায়ও এসেছেন! সানসিল্কের আমন্ত্রণে ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে বাংলাদেশে নামেন হানিয়া। পরদিন দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজ থেকে সে সংবাদ নিশ্চিতও করেন।
ভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে কোটি তরুণের হৃদয়ে ঝড় তুলেছেন হানিয়া আমির। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
হানিয়া আমিরের গল্প শুরু হয়েছিল একেবারেই সাধারণ জায়গা থেকে। জন্ম ১৯৯৭ সালে, পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। শৈশব কাটিয়েছেন টানাপোড়েনের মধ্যে, মা-বাবার বিচ্ছেদের পর মা-ই হয়ে উঠেছিলেন তার আশ্রয়। সব প্রতিকূলতার মধ্যেও স্বপ্নের বীজ বুনেছিলেন হানিয়া।
পড়ালেখার ফাঁকে অভিনয়ের প্রতি টান ছিল সবসময়ই। একসময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বানানো ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেল, সেখান থেকেই চোখে পড়লেন প্রযোজক-পরিচালকদের। আর তারপরই বড়পর্দায় সুযোগ— ২০১৬ সালের ‘জনান’।
প্রথম ছবিতেই দর্শক খেয়াল করল এক নতুন মুখ। স্বতঃস্ফূর্ত সংলাপ, প্রাণবন্ত হাসি আর নির্ভার উপস্থিতি যেন অন্যদের থেকে আলাদা করল তাকে। এরপর আর থেমে থাকেননি। নাটক-ধারাবাহিকে হয়ে উঠলেন দর্শকের প্রিয়তমা।
‘মেরে হামসাফার’, ‘ফেইরি টেল’, ‘দিলরুবা’, ‘আনা’, ‘কাভি মে কাভি তুম’—প্রতিটি কাজই তার জনপ্রিয়তাকে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে গেছে। দক্ষিণ এশিয়ার তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন এক ধরনের অনুপ্রেরণা, যেখানে সৌন্দর্য ও প্রতিভার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে স্বাভাবিক এক ক্যারিশমা।
ঢাকা সফরে হানিয়া আমির ফটোশুট করেছেন আহসান মঞ্জিলের সামনে। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে পারিশ্রমিকও। প্রথম দিকে যেখানে প্রতি পর্বের জন্য তিন লাখ রুপি নিতেন, এখন চার লাখ রুপি তার সম্মানী। অনুমান করা হয়, তার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪৩ কোটি রুপি।
বিজ্ঞাপনের জগতেও হানিয়া সমান প্রভাবশালী। সানসিল্ক, লরিয়েল, নেসলে কিংবা দারাজ— ব্র্যান্ডগুলোর আলোচনায় হানিয়া একটি বড় নাম। তার ইনস্টাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা এক কোটি ৩৫ লাখের বেশি, যা প্রমাণ করে তিনি কেবল পাকিস্তানি তারকাই নন, বরং আন্তর্জাতিক পরিসরে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।
হানিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। প্রায়ই নিজের দৈনন্দিন জীবনের ঝলক শেয়ার করেন। তার প্রাণবন্ত আচরণ ভক্তদের কাছে তাকে আপন করে তুলেছে। গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডের চাকচিক্যের মাঝেও তার এই ‘সাধারণ’ উপস্থিতি দর্শকদের মনে প্রভাব ফেলে।
তবে হানিয়ার ভক্তদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক তার ব্যক্তিত্ব। ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন থাকলেও তিনি সবসময়ই হাসিমুখে, আত্মবিশ্বাসী ভঙ্গিতে হাজির হয়েছেন জনসম্মুখে। তরুণরা তাকে শুধু অভিনেত্রী হিসেবে নয়, ফ্যাশন আইকন হিসেবেও দেখে। তার পোশাক, স্টাইল, মেকআপ— সবকিছুই তরুণ প্রজন্মের কাছে অনুকরণের বিষয়। তবু তিনি নিজের ভেতরটা আড়াল করেন না; খোলামেলা হাসি, প্রাণোচ্ছলতা আর মুক্তচেতা ভঙ্গি তাকে আলাদা করে তোলে।
হানিয়া আমিরের ঢাকা সফর তার ভক্তদের জন্য চমক হয়ে আসে। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
ঢাকায় হানিয়ার আগমন তাই নিছক একটি করপোরেট আয়োজনের খবর হয়ে থাকেনি। বরং তা পরিণত হয়েছে বাংলাদেশি ভক্তদের সঙ্গে এক আবেগী সংযোগে। পাকিস্তানি নাটকের সুবাদে যারা আগে থেকেই তার ভক্ত ছিলেন, তারা এবার কাছ থেকে দেখার সুযোগ পান প্রিয় তারকাকে। আর লাল-সবুজের জার্সি পরে ক্রিকেটারদের জন্য শুভকামনা জানানোর সেই দৃশ্য তো নতুন করে এক সেতুবন্ধ তৈরি করেছে দুই দেশের দর্শকের মধ্যে।
হানিয়া আমির আজ কেবল একজন তারকা নন। তিনি এক প্রজন্মের প্রতীক—যেখানে বিনোদন, ফ্যাশন, সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাব, সবকিছু মিলেমিশে তৈরি হয়েছে এক বিশেষ উপস্থিতি। ঢাকায় তার আসা আর বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের প্রতি সমর্থন হয়তো তার ক্যারিয়ারের বিশাল অধ্যায় নয়, কিন্তু ভক্তদের কাছে এটি নিঃসন্দেহে একটি স্মরণীয় মুহূর্ত।
পাকিস্তানের অভিনেত্রী হয়ে বাংলাদেশের সমর্থনে দাঁড়ানো এই তরুণী হয়তো সেই ছোট্ট সারপ্রাইজের চেয়েও বড় উপহার দিয়ে গেলেন— দুই দেশের ভক্তদের মনে এক নতুন উচ্ছ্বাসের রঙ ছড়িয়ে।
লাল-সবুজের জার্সি পরে তিনি যখন হাসিমুখে শুভকামনা জানালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে, মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ল সেই দৃশ্য। পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমিরের সেই ছবি ও বার্তা যেন অচেনা স্রোতের মতো উচ্ছ্বাস ছড়াল ক্রিকেটপ্রেমীদের হৃদয়ে।
পাকিস্তানি তারকা হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন জানানো— এমন ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। তাই হয়তো এই একটি দৃশ্যই যথেষ্ট ছিল হানিয়াকে হঠাৎ করেই আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসতে।
এরপর খবর এলো, তিনি ঢাকায়ও এসেছেন! সানসিল্কের আমন্ত্রণে ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে বাংলাদেশে নামেন হানিয়া। পরদিন দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজ থেকে সে সংবাদ নিশ্চিতও করেন।
ভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে কোটি তরুণের হৃদয়ে ঝড় তুলেছেন হানিয়া আমির। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
হানিয়া আমিরের গল্প শুরু হয়েছিল একেবারেই সাধারণ জায়গা থেকে। জন্ম ১৯৯৭ সালে, পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। শৈশব কাটিয়েছেন টানাপোড়েনের মধ্যে, মা-বাবার বিচ্ছেদের পর মা-ই হয়ে উঠেছিলেন তার আশ্রয়। সব প্রতিকূলতার মধ্যেও স্বপ্নের বীজ বুনেছিলেন হানিয়া।
পড়ালেখার ফাঁকে অভিনয়ের প্রতি টান ছিল সবসময়ই। একসময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বানানো ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেল, সেখান থেকেই চোখে পড়লেন প্রযোজক-পরিচালকদের। আর তারপরই বড়পর্দায় সুযোগ— ২০১৬ সালের ‘জনান’।
প্রথম ছবিতেই দর্শক খেয়াল করল এক নতুন মুখ। স্বতঃস্ফূর্ত সংলাপ, প্রাণবন্ত হাসি আর নির্ভার উপস্থিতি যেন অন্যদের থেকে আলাদা করল তাকে। এরপর আর থেমে থাকেননি। নাটক-ধারাবাহিকে হয়ে উঠলেন দর্শকের প্রিয়তমা।
‘মেরে হামসাফার’, ‘ফেইরি টেল’, ‘দিলরুবা’, ‘আনা’, ‘কাভি মে কাভি তুম’—প্রতিটি কাজই তার জনপ্রিয়তাকে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে গেছে। দক্ষিণ এশিয়ার তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন এক ধরনের অনুপ্রেরণা, যেখানে সৌন্দর্য ও প্রতিভার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে স্বাভাবিক এক ক্যারিশমা।
ঢাকা সফরে হানিয়া আমির ফটোশুট করেছেন আহসান মঞ্জিলের সামনে। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে পারিশ্রমিকও। প্রথম দিকে যেখানে প্রতি পর্বের জন্য তিন লাখ রুপি নিতেন, এখন চার লাখ রুপি তার সম্মানী। অনুমান করা হয়, তার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪৩ কোটি রুপি।
বিজ্ঞাপনের জগতেও হানিয়া সমান প্রভাবশালী। সানসিল্ক, লরিয়েল, নেসলে কিংবা দারাজ— ব্র্যান্ডগুলোর আলোচনায় হানিয়া একটি বড় নাম। তার ইনস্টাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা এক কোটি ৩৫ লাখের বেশি, যা প্রমাণ করে তিনি কেবল পাকিস্তানি তারকাই নন, বরং আন্তর্জাতিক পরিসরে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।
হানিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। প্রায়ই নিজের দৈনন্দিন জীবনের ঝলক শেয়ার করেন। তার প্রাণবন্ত আচরণ ভক্তদের কাছে তাকে আপন করে তুলেছে। গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডের চাকচিক্যের মাঝেও তার এই ‘সাধারণ’ উপস্থিতি দর্শকদের মনে প্রভাব ফেলে।
তবে হানিয়ার ভক্তদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক তার ব্যক্তিত্ব। ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন থাকলেও তিনি সবসময়ই হাসিমুখে, আত্মবিশ্বাসী ভঙ্গিতে হাজির হয়েছেন জনসম্মুখে। তরুণরা তাকে শুধু অভিনেত্রী হিসেবে নয়, ফ্যাশন আইকন হিসেবেও দেখে। তার পোশাক, স্টাইল, মেকআপ— সবকিছুই তরুণ প্রজন্মের কাছে অনুকরণের বিষয়। তবু তিনি নিজের ভেতরটা আড়াল করেন না; খোলামেলা হাসি, প্রাণোচ্ছলতা আর মুক্তচেতা ভঙ্গি তাকে আলাদা করে তোলে।
হানিয়া আমিরের ঢাকা সফর তার ভক্তদের জন্য চমক হয়ে আসে। ছবি: হানিয়া আমিরের ফেসবুক পেজ থেকে
ঢাকায় হানিয়ার আগমন তাই নিছক একটি করপোরেট আয়োজনের খবর হয়ে থাকেনি। বরং তা পরিণত হয়েছে বাংলাদেশি ভক্তদের সঙ্গে এক আবেগী সংযোগে। পাকিস্তানি নাটকের সুবাদে যারা আগে থেকেই তার ভক্ত ছিলেন, তারা এবার কাছ থেকে দেখার সুযোগ পান প্রিয় তারকাকে। আর লাল-সবুজের জার্সি পরে ক্রিকেটারদের জন্য শুভকামনা জানানোর সেই দৃশ্য তো নতুন করে এক সেতুবন্ধ তৈরি করেছে দুই দেশের দর্শকের মধ্যে।
হানিয়া আমির আজ কেবল একজন তারকা নন। তিনি এক প্রজন্মের প্রতীক—যেখানে বিনোদন, ফ্যাশন, সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাব, সবকিছু মিলেমিশে তৈরি হয়েছে এক বিশেষ উপস্থিতি। ঢাকায় তার আসা আর বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের প্রতি সমর্থন হয়তো তার ক্যারিয়ারের বিশাল অধ্যায় নয়, কিন্তু ভক্তদের কাছে এটি নিঃসন্দেহে একটি স্মরণীয় মুহূর্ত।
পাকিস্তানের অভিনেত্রী হয়ে বাংলাদেশের সমর্থনে দাঁড়ানো এই তরুণী হয়তো সেই ছোট্ট সারপ্রাইজের চেয়েও বড় উপহার দিয়ে গেলেন— দুই দেশের ভক্তদের মনে এক নতুন উচ্ছ্বাসের রঙ ছড়িয়ে।
জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ তেমনি একটি অনবদ্য সৃষ্টি। প্রচলিত লোককাহিনী ও হিন্দু পুরানকে ভিত্তি করে জহির রায়হান নির্মাণ করেছেন একটি রাজনৈতিক চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রে ফুটে উঠেছিল দেশের সমকালীন রাজনীতির চালচিত্র। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শাসন, শোষণ আর নিপীড়নের চিত্র রূপকভাবে তুল ধরেছেন তিনি।
১০ দিন আগেনখ আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যের দিকে ইঙ্গিত দেয়। নখে যদি কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে বুঝতে হবে শরীরে কিছু না কিছু সমস্যা রয়েছে। অনেকের নখ দুর্বল হয় এবং সহজেই ভেঙে যায়। এটি শরীরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
১৫ দিন আগেএলাচ যে কেবল খাবারে সুগন্ধ যোগ করে সেটা নয়। নিয়মিত এলাচ খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকার। কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ডায়েটারি ফাইবার, নিয়াসিন, পাইরিডক্সিন, রিবোফ্লোভিন, থিয়ামাইন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, কপার, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্কের চমৎকার উৎস এই মসলা। প
১৭ দিন আগেপাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি। গানগুলো হচ্ছে ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল’ ও ‘একবার যেতে দে না’।
১৭ দিন আগে