বিনোদন প্রতিবেদক
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী চিত্রনায়িকা ও নৃত্যশিল্পী অঞ্জনা মারা গেছেন। জ্বর থেকে রক্তে সংক্রমণ হওয়ার পর রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সবশেষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।
মৃত্যুকালে অঞ্জনার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তিনি ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রেখে গেছেন।
চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন অঞ্জনা। তার সন্তান নিশাত মনি গণমাধ্যমকে মায়ের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অঞ্জনার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। দুই মেয়ে ও এক ছেলে রেখে গেছেন তিনি। একই সঙ্গে রেখে গেছেন হাজারও ভক্ত-অনুরাগী।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহ দুয়েক সময়েও জ্বর ভালো না হওয়ায় রক্ত পরীক্ষায় সংক্রমণ পাওয়া যায়। ওই সময় তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে তার শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ইউনাইটেড হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয় তাকে। পরে ১ জানুয়ারি রাতে বিএসএমএমইউতে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। তবে দেড় মাস ধরে একাধিক হাসপাতালের কোনো চিকিৎসাই শেষ পর্যন্ত কাজে আসলো না।
অঞ্জনার অভিনয় জীবন শুরু সত্তরের দশকে। ১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন। তবে তার প্রথম মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’, সেটিও মুক্তি পায় ১৯৭৬ সালে। অভিষেকের পর থেকেই অভিনয় ও নাচ দিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নেন তিনি। একে একে অভিনয় করেন তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে।
১৯৮১ সালে ‘গাংচিল’ ও ১৯৮৬ সালে ‘পরিণীতা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন অঞ্জনা। এ ছাড়া মোহনা (১৯৮৩), পরিণীতা (১৯৮৬) ও রাম রহিম জন (১৯৮৯) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে তিনবার বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার পেয়েছেন।
অঞ্জনার জন্ম ১৯৬৫ সালের ২৭ জুন। নাচের প্রতি আগ্রহ থেকে ছোটবেলায় মা-বাবা তাকে নাচ শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের অধীনে নাচের তালিম নেন তিনি, শেখেন কত্থক। নৃত্যে তিনবার জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন তিনি। এশিয়া মহাদেশীয় নৃত্য প্রতিযোগিতা একবার প্রথম স্থানও অর্জন করেছিলেন।
নায়করাজ রাজ্জাক থেকে শুরু করে আলমগীর, জসিম, বুলবুল আহমেদ, জাফর ইকবাল, ফারুক, মিঠুন চক্রবর্তী (ভারত), ইলিয়াস কাঞ্চন, সোহেল চৌধুরী, রুবেল, মান্না, ফয়সাল, (পাকিস্তান), নাদিম, (পাকিস্তান) শীবশ্রেষ্ঠ (নেপাল), ভুবন কেসি (নেপাল) সবার সঙ্গে অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয় করেছেন বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকার চলচ্চিত্রে।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী চিত্রনায়িকা ও নৃত্যশিল্পী অঞ্জনা মারা গেছেন। জ্বর থেকে রক্তে সংক্রমণ হওয়ার পর রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সবশেষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।
মৃত্যুকালে অঞ্জনার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তিনি ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রেখে গেছেন।
চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন অঞ্জনা। তার সন্তান নিশাত মনি গণমাধ্যমকে মায়ের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অঞ্জনার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। দুই মেয়ে ও এক ছেলে রেখে গেছেন তিনি। একই সঙ্গে রেখে গেছেন হাজারও ভক্ত-অনুরাগী।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহ দুয়েক সময়েও জ্বর ভালো না হওয়ায় রক্ত পরীক্ষায় সংক্রমণ পাওয়া যায়। ওই সময় তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে তার শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ইউনাইটেড হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয় তাকে। পরে ১ জানুয়ারি রাতে বিএসএমএমইউতে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। তবে দেড় মাস ধরে একাধিক হাসপাতালের কোনো চিকিৎসাই শেষ পর্যন্ত কাজে আসলো না।
অঞ্জনার অভিনয় জীবন শুরু সত্তরের দশকে। ১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন। তবে তার প্রথম মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’, সেটিও মুক্তি পায় ১৯৭৬ সালে। অভিষেকের পর থেকেই অভিনয় ও নাচ দিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নেন তিনি। একে একে অভিনয় করেন তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে।
১৯৮১ সালে ‘গাংচিল’ ও ১৯৮৬ সালে ‘পরিণীতা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন অঞ্জনা। এ ছাড়া মোহনা (১৯৮৩), পরিণীতা (১৯৮৬) ও রাম রহিম জন (১৯৮৯) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে তিনবার বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস) পুরস্কার পেয়েছেন।
অঞ্জনার জন্ম ১৯৬৫ সালের ২৭ জুন। নাচের প্রতি আগ্রহ থেকে ছোটবেলায় মা-বাবা তাকে নাচ শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের অধীনে নাচের তালিম নেন তিনি, শেখেন কত্থক। নৃত্যে তিনবার জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন তিনি। এশিয়া মহাদেশীয় নৃত্য প্রতিযোগিতা একবার প্রথম স্থানও অর্জন করেছিলেন।
নায়করাজ রাজ্জাক থেকে শুরু করে আলমগীর, জসিম, বুলবুল আহমেদ, জাফর ইকবাল, ফারুক, মিঠুন চক্রবর্তী (ভারত), ইলিয়াস কাঞ্চন, সোহেল চৌধুরী, রুবেল, মান্না, ফয়সাল, (পাকিস্তান), নাদিম, (পাকিস্তান) শীবশ্রেষ্ঠ (নেপাল), ভুবন কেসি (নেপাল) সবার সঙ্গে অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয় করেছেন বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকার চলচ্চিত্রে।
ভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
২২ দিন আগেকবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২২ দিন আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধ
২৪ দিন আগেপ্রভাবশালী ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান তাদের বৃহস্পতিবার প্রথম পাতা সাজিয়েছে ট্রাম্পের সফর নিয়েই। সেখানে মূল সংবাদের পাশেই স্থান পেয়েছে ব্রিটিশ ‘পোয়েট লরিয়েট’ তথা রাষ্ট্রীয়ভাবে নিযুক্ত কবি ক্যারল অ্যান ডাফির কবিতা STATE/BANQUET। বিশ্বব্যবস্থা যে রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তারই এক মূর্ত
২৪ দিন আগে