প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত ও বাজেট বৃদ্ধিসহ ৩ দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালনকালে পুলিশের লাঠিপেটা, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায়৩৮ শিক্ষার্থী-সাংবাদিক আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছেন।
আজ বুধবার (১৪ মে) দুপুরে তাঁরা আহতাবস্থায় হাসপাতালে যান। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, প্রায় ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। জরুরি বিভাগে তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
আহতদের মধ্যে যাদের পরিচয় পাওয়া গেছে—রেদোয়ান (২৪), আসিফ (২০), রহমান (২২), শাকিব (২১), আরিফ (২২), রফিক (২৫), শফিক (২৪), ওমর ফারুক জীলন (২৪), মুজাহিদ বাপ্পী (২৪), মো. জিহাদ (২১), নাহিদ হাসান (২৩), মীর মো. রায়হান (২৩), জিহাদ (২১), আবু বক্কার (২১), নিউটন ইসলাম রিপন (২০), ফারুক হোসেন (২৩) ও দ্বীন মোহাম্মদ (২৩)।
আহত ছাত্ররা জানান, জবি থেকে পদযাত্রা নিয়ে কাকরাইল এলাকায় পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। এ সময় পুলিশ টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কাকরাইল মসজিদের সামনে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশ লংমার্চে অংশগ্রহণকারীদের লাঠিপেটা শুরু করে। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান ব্যবহার করে। এতে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে মৎস্য ভবন মোড়ের দিকে চলে যান।
লংমার্চে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, এই ঘটনায় তাঁদের অনেকে আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও ক্যাম্পাসের সাংবাদিকেরাও রয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় ক্যাম্পাস থেকে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি শুরু করেন জবি শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার (১৩ মে) তিন দফা দাবি আদায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জুলাই ঐক্য’ সংগঠনের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত ও বাজেট বৃদ্ধিসহ ৩ দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালনকালে পুলিশের লাঠিপেটা, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায়৩৮ শিক্ষার্থী-সাংবাদিক আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছেন।
আজ বুধবার (১৪ মে) দুপুরে তাঁরা আহতাবস্থায় হাসপাতালে যান। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, প্রায় ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। জরুরি বিভাগে তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
আহতদের মধ্যে যাদের পরিচয় পাওয়া গেছে—রেদোয়ান (২৪), আসিফ (২০), রহমান (২২), শাকিব (২১), আরিফ (২২), রফিক (২৫), শফিক (২৪), ওমর ফারুক জীলন (২৪), মুজাহিদ বাপ্পী (২৪), মো. জিহাদ (২১), নাহিদ হাসান (২৩), মীর মো. রায়হান (২৩), জিহাদ (২১), আবু বক্কার (২১), নিউটন ইসলাম রিপন (২০), ফারুক হোসেন (২৩) ও দ্বীন মোহাম্মদ (২৩)।
আহত ছাত্ররা জানান, জবি থেকে পদযাত্রা নিয়ে কাকরাইল এলাকায় পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। এ সময় পুলিশ টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কাকরাইল মসজিদের সামনে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশ লংমার্চে অংশগ্রহণকারীদের লাঠিপেটা শুরু করে। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান ব্যবহার করে। এতে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে মৎস্য ভবন মোড়ের দিকে চলে যান।
লংমার্চে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানান, এই ঘটনায় তাঁদের অনেকে আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও ক্যাম্পাসের সাংবাদিকেরাও রয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় ক্যাম্পাস থেকে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি শুরু করেন জবি শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার (১৩ মে) তিন দফা দাবি আদায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জুলাই ঐক্য’ সংগঠনের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কীভাবে ফি নেওয়া হবে—সে বিষয়ে সরকারের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই, যা থাকাটা প্রয়োজন।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক করোনা রোগী বাথরুমে পড়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের বাথরুমে পড়ে তিনি মারা যান। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হার্ট এটাকে তিনি মারা যেতে পারেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা।
১৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতার ছেলের আকিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। ওই সাতজন আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মঙ্গলবার রাতে সেখানে হাজির হন। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেলে সেখানে গিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ দিন আগেপুলিশ ও জেলা বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দুই বছর আগে বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ওই ঘটনায় নেত্রকোনা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আমলী কেশবপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে সুমন মিয়া গত ১১ মে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।
১ দিন আগে