ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশ, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিশ্বের ১৪টি দেশের ওপর নতুন করে আবারও শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী ১ আগস্ট থেকে এই শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। তবে ট্রাম্প জানিয়েছেন, এটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়, এ নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।
গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) ট্রাম্প জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান কিছু বাণিজ্যিক অংশীদারকে চিঠি পাঠিয়ে এপ্রিলে স্থগিত করা শুল্ক ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দেন।
ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা চিঠি অনুযায়ী, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ওপর ৩২ শতাংশ, থাইল্যান্ডের ওপর ৩৬ শতাংশ এবং বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে।
এর আগে, গত ২ এপ্রিলকে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ‘স্বাধীনতা দিবস’ ঘোষণা করে বিভিন্ন দেশের আমদানিপণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। কিন্তু বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দিলে ৯০ দিনের জন্য সেটি স্থগিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেই মেয়াদ আগামীকাল বুধবার (৯ জুলাই) শেষ হওয়ার আগেই তিনি নতুন করে এই চিঠি পাঠালেন।
তবে বাণিজ্য নিয়ে কঠোর অবস্থান নিলেও আলোচনার পথ খোলা রেখেছেন দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসা ট্রাম্প। ১ আগস্টের সময়সীমা সম্পর্কে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র সফররত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে নৈশভোজে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বলব, সময়সীমা ঠিক আছে। তবে একেবারে শতভাগ নয়।’
চিঠিতে যে শুল্ক আরোপের কথা বলা হয়েছে সেটাই শেষ কথা কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমি বলব এটাই চূড়ান্ত। তবে তারা যদি ভিন্ন কোনো প্রস্তাব নিয়ে আসে এবং তা আমার পছন্দ হয়, তাহলে আমরা সেটাই করব।'
এদিকে, ট্রাম্পের এমন দ্বিমুখী অবস্থানে আলোচনার সুযোগ তৈরি হলেও বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আবারও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তার এই নতুন হুমকির পর যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারেও দরপতন হয়েছে।
অন্যদিকে, ট্রাম্পের এই ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা এই ঘোষণাকে 'অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক' বলে মন্তব্য করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াশিংটনে তার মার্কিন প্রতিপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে 'উভয় পক্ষের জন্য লাভজনক সমাধান' খুঁজে বের করার আশা প্রকাশ করেছেন।
এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়েন্ডি কাটলার বলেছেন, 'ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ অন্যদের কাছে বিপজ্জনক বার্তা হিসেবে বিবেচিত হবে। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া উভয়ই অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং দেশ দুটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে।'
তবে মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তারা বেশ কয়েকটি ঘোষণা দেবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশ, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিশ্বের ১৪টি দেশের ওপর নতুন করে আবারও শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী ১ আগস্ট থেকে এই শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। তবে ট্রাম্প জানিয়েছেন, এটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়, এ নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।
গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) ট্রাম্প জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান কিছু বাণিজ্যিক অংশীদারকে চিঠি পাঠিয়ে এপ্রিলে স্থগিত করা শুল্ক ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দেন।
ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা চিঠি অনুযায়ী, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ার ওপর ৩২ শতাংশ, থাইল্যান্ডের ওপর ৩৬ শতাংশ এবং বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে।
এর আগে, গত ২ এপ্রিলকে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ‘স্বাধীনতা দিবস’ ঘোষণা করে বিভিন্ন দেশের আমদানিপণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। কিন্তু বিশ্ববাজারে অস্থিরতা দেখা দিলে ৯০ দিনের জন্য সেটি স্থগিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সেই মেয়াদ আগামীকাল বুধবার (৯ জুলাই) শেষ হওয়ার আগেই তিনি নতুন করে এই চিঠি পাঠালেন।
তবে বাণিজ্য নিয়ে কঠোর অবস্থান নিলেও আলোচনার পথ খোলা রেখেছেন দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসা ট্রাম্প। ১ আগস্টের সময়সীমা সম্পর্কে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র সফররত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে নৈশভোজে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি বলব, সময়সীমা ঠিক আছে। তবে একেবারে শতভাগ নয়।’
চিঠিতে যে শুল্ক আরোপের কথা বলা হয়েছে সেটাই শেষ কথা কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমি বলব এটাই চূড়ান্ত। তবে তারা যদি ভিন্ন কোনো প্রস্তাব নিয়ে আসে এবং তা আমার পছন্দ হয়, তাহলে আমরা সেটাই করব।'
এদিকে, ট্রাম্পের এমন দ্বিমুখী অবস্থানে আলোচনার সুযোগ তৈরি হলেও বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আবারও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তার এই নতুন হুমকির পর যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারেও দরপতন হয়েছে।
অন্যদিকে, ট্রাম্পের এই ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা এই ঘোষণাকে 'অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক' বলে মন্তব্য করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াশিংটনে তার মার্কিন প্রতিপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে 'উভয় পক্ষের জন্য লাভজনক সমাধান' খুঁজে বের করার আশা প্রকাশ করেছেন।
এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়েন্ডি কাটলার বলেছেন, 'ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ অন্যদের কাছে বিপজ্জনক বার্তা হিসেবে বিবেচিত হবে। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া উভয়ই অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং দেশ দুটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে।'
তবে মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তারা বেশ কয়েকটি ঘোষণা দেবেন।
সড়ক অবকাঠামো ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন জরুরি উল্লেখ করে শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় যে সংখ্যক প্রাণহানি ঘটে তা অত্যন্ত ভয়াবহ। তাই অবকাঠামো ও পরিবহন সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতা কামনা করেছি।’
৩ দিন আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, সেপ্টেম্বরের ৯ দিনে ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের (২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের ৬ দিন) একই সময়ের চেয়ে ১৮ কোটি ৫০ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল ৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
৫ দিন আগেরপ্তানি ইলিশের প্রতি কেজির ন্যূনতম মূল্য সরকার ১২.৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১,৫৫০ টাকা। অর্থাৎ এর নিচে কোনো অবস্থাতেই রপ্তানি করা যাবে না।
৭ দিন আগে