ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মানুষের শরীরের এমন কিছু অংশ আছে যেগুলো আমরা অনেক সময় গুরুত্ব দিই না, অথচ সেগুলোই আমাদের সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। তার মধ্যে ঘাড় অন্যতম। মুখ যতই সুন্দর হোক না কেন, ঘাড়ে যদি কালো দাগ জমে যায় তাহলে সৌন্দর্য মলিন হয়ে যায়। শুধু সৌন্দর্য নয়, অনেক সময় এই দাগ শরীরের ভেতরের কিছু সমস্যারও ইঙ্গিত দেয়। তাই ঘাড়ের কালো দাগ নিয়ে সচেতন হওয়া জরুরি। এটি কেবল প্রসাধনী ব্যবহার করে ঢাকার বিষয় নয়, বরং জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস আর স্বাস্থ্য সচেতনতার সঙ্গেও জড়িয়ে আছে।
ঘাড়ের কালো দাগ অনেক সময়ই ধুলোবালি, ঘাম বা ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে দেখা দেয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে এটি হরমোনের পরিবর্তন, স্থূলতা বা ডায়াবেটিসের মতো রোগের লক্ষণও হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ঘাড়ের কালো দাগকে অনেক সময় Acanthosis Nigricans বলা হয়। এটি এমন এক অবস্থা যেখানে ঘাড়ের চামড়া মোটা ও কালচে হয়ে যায়। গবেষকেরা বলছেন, এই দাগ শুধু বাহ্যিক সমস্যা নয়, বরং ভেতরের স্বাস্থ্য সমস্যারও বার্তা হতে পারে।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিক-এর গবেষক ড. উইলিয়াম জনসন ঘাড়ের কালো দাগ সম্পর্কে বলেছিলেন—“এই সমস্যাকে অনেকেই কেবল সৌন্দর্যের সমস্যা মনে করেন, কিন্তু অনেক সময় এটি শরীরের ভেতরের জটিল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। তাই শুধু প্রসাধনী ব্যবহার না করে এর মূল কারণ খুঁজে বের করা জরুরি।” তাঁর মতে, যাদের শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে, তাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায় এই কালো দাগ।
অন্যদিকে ব্রিটিশ চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. জেনিফার হ্যারিস বলেন—“ঘাড়ের কালো দাগ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে যেমন হতে পারে, তেমনি হরমোনজনিত সমস্যার কারণেও হতে পারে। তাই রোগীকে আগে জানতে হবে কেন এটি হচ্ছে, তারপর সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে।”
তবে সাধারণ অবস্থায় ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার কিছু সহজ উপায় আছে, যেগুলো অনেকেই ঘরে বসে করতে পারেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখা। প্রতিদিন গোসলের সময় ঘাড় ভালোভাবে সাবান দিয়ে ধুতে হবে এবং ঘাম জমতে না দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। অনেক সময় কাপড়ের কলার শক্ত বা মোটা হলে ঘষা লেগেও দাগ হয়ে যায়। তাই ঢিলা ও আরামদায়ক কাপড় পরা ভালো।
খাদ্যাভ্যাসও এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে। বেশি চিনি, ভাজা-চর্বিযুক্ত খাবার খেলে শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে, যার ফলে ঘাড়ে কালো দাগ হতে পারে। তাই প্রচুর শাকসবজি, ফল আর পানি খাওয়া জরুরি। শরীর সুস্থ থাকলে বাইরের সৌন্দর্যও ধরে রাখা সহজ হয়।
ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. অমৃতা দত্ত বলেন—“শরীরের ভেতরকার ভারসাম্য ঠিক রাখলে বাইরের দাগও দূর হতে শুরু করে। যারা নিয়মিত শাকসবজি, ফল আর ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার খান, তাদের শরীরে ত্বকের সমস্যা কম হয়।” তিনি আরও বলেন, ভিটামিন-ই ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি দেয় এবং ঘাড়ের কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিক কিছু উপায়ও ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে কার্যকর। যেমন লেবুর রস, দই বা অ্যালোভেরা অনেক সময় ত্বকের দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। লেবুর রসে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান আছে, যা ধীরে ধীরে দাগ হালকা করে। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড মৃত কোষ দূর করে ত্বককে মসৃণ করে। অ্যালোভেরা ত্বক ঠান্ডা রাখে ও নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। তবে এসব ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত এবং ধৈর্য ধরে।
আমেরিকান গবেষক ড. সুসান মিলার, যিনি প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিয়ে কাজ করেন, তিনি বলেন—“প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর কাজ ধীরে হয়, কিন্তু এগুলো ত্বকের ক্ষতি করে না। নিয়মিত ব্যবহার করলে ঘাড়ের কালো দাগ অনেকটাই কমে যায়।” তবে তিনি সতর্ক করে দেন, যদি কারও দাগ দ্রুত বাড়তে থাকে বা চামড়া মোটা হয়ে যায়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঘরোয়া চিকিৎসা করা উচিত নয়।
আজকের দিনে অনেকেই কসমেটিক ট্রিটমেন্টের দিকে ঝুঁকছেন। লেজার থেরাপি, কেমিক্যাল পিল বা মাইক্রোডার্মাব্রেশন ব্যবহার করে ত্বকের দাগ দূর করার চেষ্টা করা হয়। তবে এগুলো বেশ ব্যয়বহুল এবং সবার জন্য উপযুক্ত নয়। ডার্মাটোলজিস্টরা সবসময়ই আগে কারণ নির্ণয় করতে বলেন, তারপর প্রয়োজন হলে এ ধরনের চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেন।
যারা স্থূলতায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। কারণ স্থূলতার কারণে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং ঘাড়ে কালো দাগ বাড়ে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শুধু শরীর ফিট থাকে না, ত্বকও সুস্থ হয়।
গবেষকরা আরও বলেছেন, অনেক সময় কিছু ওষুধ খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও ঘাড়ে কালো দাগ দেখা দিতে পারে। তাই যদি হঠাৎ কোনো ওষুধ শুরু করার পর এ সমস্যা দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
সবশেষে বলা যায়, ঘাড়ের কালো দাগ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যের ব্যাপার নয়, বরং এটি শরীরের ভেতরের স্বাস্থ্যেরও ইঙ্গিত দেয়। তাই একে হেলাফেলা করা উচিত নয়। প্রাথমিক পর্যায়ে জীবনযাত্রার পরিবর্তন, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। আর যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া দরকার।
ঘাড়ের কালো দাগ দূর করা মানে শুধু সুন্দর দেখানো নয়, বরং সুস্থ থাকারও প্রতীক। কারণ শরীর যখন ভেতর থেকে ঠিক থাকে, তখন বাইরের সৌন্দর্যও নিজে থেকেই ফুটে ওঠে। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় ছোট ছোট পরিবর্তন আনা—যেমন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা আর মানসিক চাপ কমানো। এতে শুধু ঘাড় নয়, পুরো শরীরই হয়ে উঠবে সুস্থ ও সুন্দর।
মানুষের শরীরের এমন কিছু অংশ আছে যেগুলো আমরা অনেক সময় গুরুত্ব দিই না, অথচ সেগুলোই আমাদের সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। তার মধ্যে ঘাড় অন্যতম। মুখ যতই সুন্দর হোক না কেন, ঘাড়ে যদি কালো দাগ জমে যায় তাহলে সৌন্দর্য মলিন হয়ে যায়। শুধু সৌন্দর্য নয়, অনেক সময় এই দাগ শরীরের ভেতরের কিছু সমস্যারও ইঙ্গিত দেয়। তাই ঘাড়ের কালো দাগ নিয়ে সচেতন হওয়া জরুরি। এটি কেবল প্রসাধনী ব্যবহার করে ঢাকার বিষয় নয়, বরং জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস আর স্বাস্থ্য সচেতনতার সঙ্গেও জড়িয়ে আছে।
ঘাড়ের কালো দাগ অনেক সময়ই ধুলোবালি, ঘাম বা ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে দেখা দেয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে এটি হরমোনের পরিবর্তন, স্থূলতা বা ডায়াবেটিসের মতো রোগের লক্ষণও হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ঘাড়ের কালো দাগকে অনেক সময় Acanthosis Nigricans বলা হয়। এটি এমন এক অবস্থা যেখানে ঘাড়ের চামড়া মোটা ও কালচে হয়ে যায়। গবেষকেরা বলছেন, এই দাগ শুধু বাহ্যিক সমস্যা নয়, বরং ভেতরের স্বাস্থ্য সমস্যারও বার্তা হতে পারে।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিক-এর গবেষক ড. উইলিয়াম জনসন ঘাড়ের কালো দাগ সম্পর্কে বলেছিলেন—“এই সমস্যাকে অনেকেই কেবল সৌন্দর্যের সমস্যা মনে করেন, কিন্তু অনেক সময় এটি শরীরের ভেতরের জটিল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। তাই শুধু প্রসাধনী ব্যবহার না করে এর মূল কারণ খুঁজে বের করা জরুরি।” তাঁর মতে, যাদের শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে, তাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায় এই কালো দাগ।
অন্যদিকে ব্রিটিশ চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. জেনিফার হ্যারিস বলেন—“ঘাড়ের কালো দাগ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে যেমন হতে পারে, তেমনি হরমোনজনিত সমস্যার কারণেও হতে পারে। তাই রোগীকে আগে জানতে হবে কেন এটি হচ্ছে, তারপর সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে।”
তবে সাধারণ অবস্থায় ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার কিছু সহজ উপায় আছে, যেগুলো অনেকেই ঘরে বসে করতে পারেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখা। প্রতিদিন গোসলের সময় ঘাড় ভালোভাবে সাবান দিয়ে ধুতে হবে এবং ঘাম জমতে না দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। অনেক সময় কাপড়ের কলার শক্ত বা মোটা হলে ঘষা লেগেও দাগ হয়ে যায়। তাই ঢিলা ও আরামদায়ক কাপড় পরা ভালো।
খাদ্যাভ্যাসও এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে। বেশি চিনি, ভাজা-চর্বিযুক্ত খাবার খেলে শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে, যার ফলে ঘাড়ে কালো দাগ হতে পারে। তাই প্রচুর শাকসবজি, ফল আর পানি খাওয়া জরুরি। শরীর সুস্থ থাকলে বাইরের সৌন্দর্যও ধরে রাখা সহজ হয়।
ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. অমৃতা দত্ত বলেন—“শরীরের ভেতরকার ভারসাম্য ঠিক রাখলে বাইরের দাগও দূর হতে শুরু করে। যারা নিয়মিত শাকসবজি, ফল আর ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার খান, তাদের শরীরে ত্বকের সমস্যা কম হয়।” তিনি আরও বলেন, ভিটামিন-ই ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি দেয় এবং ঘাড়ের কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিক কিছু উপায়ও ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে কার্যকর। যেমন লেবুর রস, দই বা অ্যালোভেরা অনেক সময় ত্বকের দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। লেবুর রসে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান আছে, যা ধীরে ধীরে দাগ হালকা করে। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড মৃত কোষ দূর করে ত্বককে মসৃণ করে। অ্যালোভেরা ত্বক ঠান্ডা রাখে ও নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। তবে এসব ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত এবং ধৈর্য ধরে।
আমেরিকান গবেষক ড. সুসান মিলার, যিনি প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিয়ে কাজ করেন, তিনি বলেন—“প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর কাজ ধীরে হয়, কিন্তু এগুলো ত্বকের ক্ষতি করে না। নিয়মিত ব্যবহার করলে ঘাড়ের কালো দাগ অনেকটাই কমে যায়।” তবে তিনি সতর্ক করে দেন, যদি কারও দাগ দ্রুত বাড়তে থাকে বা চামড়া মোটা হয়ে যায়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঘরোয়া চিকিৎসা করা উচিত নয়।
আজকের দিনে অনেকেই কসমেটিক ট্রিটমেন্টের দিকে ঝুঁকছেন। লেজার থেরাপি, কেমিক্যাল পিল বা মাইক্রোডার্মাব্রেশন ব্যবহার করে ত্বকের দাগ দূর করার চেষ্টা করা হয়। তবে এগুলো বেশ ব্যয়বহুল এবং সবার জন্য উপযুক্ত নয়। ডার্মাটোলজিস্টরা সবসময়ই আগে কারণ নির্ণয় করতে বলেন, তারপর প্রয়োজন হলে এ ধরনের চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেন।
যারা স্থূলতায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি। কারণ স্থূলতার কারণে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয় এবং ঘাড়ে কালো দাগ বাড়ে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শুধু শরীর ফিট থাকে না, ত্বকও সুস্থ হয়।
গবেষকরা আরও বলেছেন, অনেক সময় কিছু ওষুধ খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও ঘাড়ে কালো দাগ দেখা দিতে পারে। তাই যদি হঠাৎ কোনো ওষুধ শুরু করার পর এ সমস্যা দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
সবশেষে বলা যায়, ঘাড়ের কালো দাগ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যের ব্যাপার নয়, বরং এটি শরীরের ভেতরের স্বাস্থ্যেরও ইঙ্গিত দেয়। তাই একে হেলাফেলা করা উচিত নয়। প্রাথমিক পর্যায়ে জীবনযাত্রার পরিবর্তন, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। আর যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া দরকার।
ঘাড়ের কালো দাগ দূর করা মানে শুধু সুন্দর দেখানো নয়, বরং সুস্থ থাকারও প্রতীক। কারণ শরীর যখন ভেতর থেকে ঠিক থাকে, তখন বাইরের সৌন্দর্যও নিজে থেকেই ফুটে ওঠে। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় ছোট ছোট পরিবর্তন আনা—যেমন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা আর মানসিক চাপ কমানো। এতে শুধু ঘাড় নয়, পুরো শরীরই হয়ে উঠবে সুস্থ ও সুন্দর।
কন্নড় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির প্রখ্যাত অভিনেতা দিনেশ মাঙ্গালোর আর নেই। ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার ১’-এ ডন শেঠির ভূমিকায় অভিনয় করে যিনি দেশজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেই জনপ্রিয় অভিনেতা সোমবার (২৫ আগস্ট) ভোররাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর।
৬ ঘণ্টা আগেসময় প্রতিদিন আসে ঋণদাতার বেশে, ক্যালেন্ডারের পাতায় লিখে যায় তাগিদ: আজও বেঁচে আছ, কালও বাঁচতে হবে— কিন্তু কোথা থেকে আনবে আলো,
১ দিন আগেসোনা আসলে এক ধরনের ‘নোবেল মেটাল’। নোবেল মেটাল বলতে বোঝায় এমন ধাতু, যা সাধারণ পরিবেশে খুব সহজে অক্সিজেন, পানি বা অ্যাসিডের সঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় যায় না। সোনার বৈশিষ্ট্য হলো, এটি অত্যন্ত স্থিতিশীল। সোনার পরমাণুগুলো এমনভাবে সাজানো যে, বাইরের অক্সিজেন বা আর্দ্রতা সহজে এর সঙ্গে রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত হতে পার
১ দিন আগে