ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সোনায় মরিচা পড়ে না—এ কথাটা আমরা ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি। আমাদের ঘরে-সংসারে, উৎসব-অনুষ্ঠানে, কিংবা প্রাচীন ঐতিহ্যে সোনার গুরুত্ব অপরিসীম। সোনা কেবল গহনা হিসেবেই নয়, মানুষের সভ্যতার ইতিহাসেও একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। কিন্তু এই ধাতুর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো—এতে কখনো মরিচা পড়ে না। লোহা বা অন্য ধাতু যেখানে বাতাসে ভিজে গেলে বা আর্দ্রতার সংস্পর্শে এসে মরিচা ধরে, সেখানে সোনা শত শত বছরেও ঠিক উজ্জ্বল রঙ ধরে রাখে। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হয়? বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এর ব্যাখ্যা খুঁজতে গেলে আমাদেরকে ধাতুর রাসায়নিক প্রকৃতির দিকে তাকাতে হবে।
সোনা আসলে এক ধরনের ‘নোবেল মেটাল’। নোবেল মেটাল বলতে বোঝায় এমন ধাতু, যা সাধারণ পরিবেশে খুব সহজে অক্সিজেন, পানি বা অ্যাসিডের সঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় যায় না। সোনার বৈশিষ্ট্য হলো, এটি অত্যন্ত স্থিতিশীল। সোনার পরমাণুগুলো এমনভাবে সাজানো যে, বাইরের অক্সিজেন বা আর্দ্রতা সহজে এর সঙ্গে রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত হতে পারে না। ফলে লোহার মতো এতে মরিচা জমে না। মরিচা আসলে লোহার ওপর অক্সিজেন ও পানির প্রভাবে তৈরি হওয়া একধরনের অক্সাইড স্তর। কিন্তু সোনা অক্সিজেনের সঙ্গে খুব কম প্রতিক্রিয়া করে, তাই এর পৃষ্ঠে কোনো অক্সাইড স্তর তৈরি হয় না।
বিখ্যাত মার্কিন রসায়নবিদ প্রফেসর ডেভিড আর. লুইস (David R. Lewis) সোনার এই বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বলেন—“সোনা একটি অভিজাত ধাতু। এর পরমাণুগুলোর শক্তি এত কম প্রতিক্রিয়াশীল যে, এটি বাতাস বা পানির আঘাতে সহজে পরিবর্তিত হয় না। এ কারণেই হাজার বছর আগের সোনার মুদ্রা আজও চকচকে অবস্থায় টিকে আছে।”
অক্সিজেন ছাড়া আরেকটি জিনিস মরিচা ধরায়, সেটা হলো আর্দ্রতা বা পানি। কিন্তু পানির সঙ্গেও সোনা কার্যত কোনো প্রতিক্রিয়ায় যায় না। এমনকি লবণাক্ত পানির মধ্যেও সোনার গহনা বা মুদ্রা বছরের পর বছর ডুবে থাকলেও মরিচা ধরে না। ইতিহাসে বহুবার দেখা গেছে, সমুদ্রের তলায় ডুবে থাকা প্রাচীন জাহাজের ভেতর থেকে যখন সোনার মুদ্রা বা গহনা উদ্ধার করা হয়েছে, তখনো তা উজ্জ্বল ছিল। এর তুলনায় লোহার তৈরি জিনিস সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।
ব্রিটিশ বিজ্ঞানী মাইকেল জর্জ (Michael George) বলেন—“যে ধাতু সমুদ্রের তলায় কয়েক শতাব্দী পড়ে থেকেও উজ্জ্বল থাকে, তাকে আমরা সাধারণ ধাতুর মতো ভাবতে পারি না। সোনা প্রকৃতির এক অনন্য উপহার, যার রাসায়নিক স্থায়িত্ব সত্যিই বিস্ময়কর।”
এবার প্রশ্ন আসতে পারে, তবে কি সোনাকে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না? বিজ্ঞানের উত্তর হলো—সোনা বেশিরভাগ জিনিসে অক্ষত থাকে, কিন্তু কিছু বিশেষ রাসায়নিক পদার্থ এর সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। যেমন, ‘অ্যাকো রেজিয়া’ (aqua regia) নামের এক মিশ্রণ—যা তৈরি হয় ঘন নাইট্রিক অ্যাসিড আর হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মিশিয়ে। এই বিশেষ তরল সোনাকেও গলিয়ে ফেলতে সক্ষম। ইতিহাসে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক বিজ্ঞানী তাঁর গবেষণার সোনার মেডেলগুলো নাৎসিদের হাত থেকে বাঁচাতে অ্যাকো রেজিয়ার মধ্যে ডুবিয়ে রেখেছিলেন। পরে যুদ্ধ শেষে সেই তরল থেকে আবার সোনা আলাদা করে বের করা হয়েছিল।
তবে সাধারণ মানুষের জীবনে এমন পরিস্থিতি আসে না। আমাদের হাতের আঙুলে থাকা সোনার আংটি বা গলার চেইন বছরের পর বছর একই উজ্জ্বলতায় থাকে। এর কারণ হলো, বাতাস, পানি বা মানুষের শরীরের ঘামের মধ্যেও থাকা রাসায়নিক পদার্থ সোনার কোনো ক্ষতি করতে পারে না। এ জন্যই সোনা শুধু ধন-সম্পদের প্রতীকই নয়, স্থায়িত্ব আর অমরত্বের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।
ভারতের প্রাচীন ইতিহাসে বলা হয়েছে, সোনাকে ‘অমৃত ধাতু’ ধরা হতো। কারণ, অন্য সব জিনিস সময়ের সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেলেও সোনা অক্ষত থাকে। মিশরের ফেরাউনদের সমাধিতে পাওয়া সোনার অলংকার আজও উজ্জ্বল। হাজার বছর আগের সভ্যতার মানুষও জানত—সোনা বিশেষ কিছু। হয়তো সেই কারণেই তারা মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য সমাধিতে সোনা রেখে দিত।
আধুনিক যুগে এসে বিজ্ঞানীরা সোনার বৈশিষ্ট্য নিয়ে নানা গবেষণা করেছেন। দেখা গেছে, সোনা কেবল অলংকার বা মুদ্রার জন্যই মূল্যবান নয়, বরং চিকিৎসা আর প্রযুক্তিতেও এর বিশেষ ব্যবহার আছে। ন্যানোটেকনোলজিতে সোনার সূক্ষ্ম কণাগুলো নানা রোগ শনাক্ত আর চিকিৎসায় কাজে লাগছে। সোনার এই বৈজ্ঞানিক ব্যবহারও সম্ভব হচ্ছে এর বিশেষ রাসায়নিক স্থিতিশীলতার কারণে।
যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি (MIT)–এর গবেষক প্রফেসর এলেন জনসন (Ellen Johnson) বলেন—“সোনা শুধু অলংকারের ধাতু নয়, বরং চিকিৎসা ও প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ। যে ধাতুতে মরিচা ধরে না, তা দিয়ে এমন সব প্রযুক্তি তৈরি করা সম্ভব, যা দীর্ঘ সময় অক্ষত থেকে কাজ করবে।”
সোনার মরিচা না ধরার বিষয়টি মানুষকে সব সময় মুগ্ধ করেছে। হয়তো সেই কারণেই সোনাকে অনন্ত আর পবিত্রতার প্রতীক ভাবা হয়। গহনার বাজারে যেমন সোনা অমূল্য, তেমনি সভ্যতার ইতিহাসেও এর মূল্য অসীম। বিজ্ঞান বলছে, সোনার পরমাণুগুলো নিজের ভেতরে এতটাই শক্তিশালী আর স্থিতিশীল যে, সহজে কোনো কিছুর সঙ্গে ভেঙে পড়ে না। ফলে সময়ের স্রোত বয়ে গেলেও সোনা একই থাকে, অপরিবর্তিত, অক্ষত আর অম্লান।
আজকের পৃথিবীতে সোনার দাম যতই বাড়ুক, এর মূল আকর্ষণ এক জায়গাতেই—এতে মরিচা ধরে না। সেই অটুট স্থায়িত্বই সোনাকে করেছে মানুষের কাছে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ধাতু। হয়তো এ কারণেই যুগে যুগে সোনা শুধু সম্পদ নয়, হয়ে উঠেছে বিশ্বাস, আস্থা আর অমরত্বের প্রতীক।
সূত্র: নিউ সায়েন্টিস্ট
সোনায় মরিচা পড়ে না—এ কথাটা আমরা ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি। আমাদের ঘরে-সংসারে, উৎসব-অনুষ্ঠানে, কিংবা প্রাচীন ঐতিহ্যে সোনার গুরুত্ব অপরিসীম। সোনা কেবল গহনা হিসেবেই নয়, মানুষের সভ্যতার ইতিহাসেও একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। কিন্তু এই ধাতুর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো—এতে কখনো মরিচা পড়ে না। লোহা বা অন্য ধাতু যেখানে বাতাসে ভিজে গেলে বা আর্দ্রতার সংস্পর্শে এসে মরিচা ধরে, সেখানে সোনা শত শত বছরেও ঠিক উজ্জ্বল রঙ ধরে রাখে। প্রশ্ন হলো, কেন এমন হয়? বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এর ব্যাখ্যা খুঁজতে গেলে আমাদেরকে ধাতুর রাসায়নিক প্রকৃতির দিকে তাকাতে হবে।
সোনা আসলে এক ধরনের ‘নোবেল মেটাল’। নোবেল মেটাল বলতে বোঝায় এমন ধাতু, যা সাধারণ পরিবেশে খুব সহজে অক্সিজেন, পানি বা অ্যাসিডের সঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় যায় না। সোনার বৈশিষ্ট্য হলো, এটি অত্যন্ত স্থিতিশীল। সোনার পরমাণুগুলো এমনভাবে সাজানো যে, বাইরের অক্সিজেন বা আর্দ্রতা সহজে এর সঙ্গে রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত হতে পারে না। ফলে লোহার মতো এতে মরিচা জমে না। মরিচা আসলে লোহার ওপর অক্সিজেন ও পানির প্রভাবে তৈরি হওয়া একধরনের অক্সাইড স্তর। কিন্তু সোনা অক্সিজেনের সঙ্গে খুব কম প্রতিক্রিয়া করে, তাই এর পৃষ্ঠে কোনো অক্সাইড স্তর তৈরি হয় না।
বিখ্যাত মার্কিন রসায়নবিদ প্রফেসর ডেভিড আর. লুইস (David R. Lewis) সোনার এই বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বলেন—“সোনা একটি অভিজাত ধাতু। এর পরমাণুগুলোর শক্তি এত কম প্রতিক্রিয়াশীল যে, এটি বাতাস বা পানির আঘাতে সহজে পরিবর্তিত হয় না। এ কারণেই হাজার বছর আগের সোনার মুদ্রা আজও চকচকে অবস্থায় টিকে আছে।”
অক্সিজেন ছাড়া আরেকটি জিনিস মরিচা ধরায়, সেটা হলো আর্দ্রতা বা পানি। কিন্তু পানির সঙ্গেও সোনা কার্যত কোনো প্রতিক্রিয়ায় যায় না। এমনকি লবণাক্ত পানির মধ্যেও সোনার গহনা বা মুদ্রা বছরের পর বছর ডুবে থাকলেও মরিচা ধরে না। ইতিহাসে বহুবার দেখা গেছে, সমুদ্রের তলায় ডুবে থাকা প্রাচীন জাহাজের ভেতর থেকে যখন সোনার মুদ্রা বা গহনা উদ্ধার করা হয়েছে, তখনো তা উজ্জ্বল ছিল। এর তুলনায় লোহার তৈরি জিনিস সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।
ব্রিটিশ বিজ্ঞানী মাইকেল জর্জ (Michael George) বলেন—“যে ধাতু সমুদ্রের তলায় কয়েক শতাব্দী পড়ে থেকেও উজ্জ্বল থাকে, তাকে আমরা সাধারণ ধাতুর মতো ভাবতে পারি না। সোনা প্রকৃতির এক অনন্য উপহার, যার রাসায়নিক স্থায়িত্ব সত্যিই বিস্ময়কর।”
এবার প্রশ্ন আসতে পারে, তবে কি সোনাকে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না? বিজ্ঞানের উত্তর হলো—সোনা বেশিরভাগ জিনিসে অক্ষত থাকে, কিন্তু কিছু বিশেষ রাসায়নিক পদার্থ এর সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। যেমন, ‘অ্যাকো রেজিয়া’ (aqua regia) নামের এক মিশ্রণ—যা তৈরি হয় ঘন নাইট্রিক অ্যাসিড আর হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মিশিয়ে। এই বিশেষ তরল সোনাকেও গলিয়ে ফেলতে সক্ষম। ইতিহাসে বলা হয়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক বিজ্ঞানী তাঁর গবেষণার সোনার মেডেলগুলো নাৎসিদের হাত থেকে বাঁচাতে অ্যাকো রেজিয়ার মধ্যে ডুবিয়ে রেখেছিলেন। পরে যুদ্ধ শেষে সেই তরল থেকে আবার সোনা আলাদা করে বের করা হয়েছিল।
তবে সাধারণ মানুষের জীবনে এমন পরিস্থিতি আসে না। আমাদের হাতের আঙুলে থাকা সোনার আংটি বা গলার চেইন বছরের পর বছর একই উজ্জ্বলতায় থাকে। এর কারণ হলো, বাতাস, পানি বা মানুষের শরীরের ঘামের মধ্যেও থাকা রাসায়নিক পদার্থ সোনার কোনো ক্ষতি করতে পারে না। এ জন্যই সোনা শুধু ধন-সম্পদের প্রতীকই নয়, স্থায়িত্ব আর অমরত্বের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।
ভারতের প্রাচীন ইতিহাসে বলা হয়েছে, সোনাকে ‘অমৃত ধাতু’ ধরা হতো। কারণ, অন্য সব জিনিস সময়ের সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেলেও সোনা অক্ষত থাকে। মিশরের ফেরাউনদের সমাধিতে পাওয়া সোনার অলংকার আজও উজ্জ্বল। হাজার বছর আগের সভ্যতার মানুষও জানত—সোনা বিশেষ কিছু। হয়তো সেই কারণেই তারা মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য সমাধিতে সোনা রেখে দিত।
আধুনিক যুগে এসে বিজ্ঞানীরা সোনার বৈশিষ্ট্য নিয়ে নানা গবেষণা করেছেন। দেখা গেছে, সোনা কেবল অলংকার বা মুদ্রার জন্যই মূল্যবান নয়, বরং চিকিৎসা আর প্রযুক্তিতেও এর বিশেষ ব্যবহার আছে। ন্যানোটেকনোলজিতে সোনার সূক্ষ্ম কণাগুলো নানা রোগ শনাক্ত আর চিকিৎসায় কাজে লাগছে। সোনার এই বৈজ্ঞানিক ব্যবহারও সম্ভব হচ্ছে এর বিশেষ রাসায়নিক স্থিতিশীলতার কারণে।
যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি (MIT)–এর গবেষক প্রফেসর এলেন জনসন (Ellen Johnson) বলেন—“সোনা শুধু অলংকারের ধাতু নয়, বরং চিকিৎসা ও প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ। যে ধাতুতে মরিচা ধরে না, তা দিয়ে এমন সব প্রযুক্তি তৈরি করা সম্ভব, যা দীর্ঘ সময় অক্ষত থেকে কাজ করবে।”
সোনার মরিচা না ধরার বিষয়টি মানুষকে সব সময় মুগ্ধ করেছে। হয়তো সেই কারণেই সোনাকে অনন্ত আর পবিত্রতার প্রতীক ভাবা হয়। গহনার বাজারে যেমন সোনা অমূল্য, তেমনি সভ্যতার ইতিহাসেও এর মূল্য অসীম। বিজ্ঞান বলছে, সোনার পরমাণুগুলো নিজের ভেতরে এতটাই শক্তিশালী আর স্থিতিশীল যে, সহজে কোনো কিছুর সঙ্গে ভেঙে পড়ে না। ফলে সময়ের স্রোত বয়ে গেলেও সোনা একই থাকে, অপরিবর্তিত, অক্ষত আর অম্লান।
আজকের পৃথিবীতে সোনার দাম যতই বাড়ুক, এর মূল আকর্ষণ এক জায়গাতেই—এতে মরিচা ধরে না। সেই অটুট স্থায়িত্বই সোনাকে করেছে মানুষের কাছে সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ধাতু। হয়তো এ কারণেই যুগে যুগে সোনা শুধু সম্পদ নয়, হয়ে উঠেছে বিশ্বাস, আস্থা আর অমরত্বের প্রতীক।
সূত্র: নিউ সায়েন্টিস্ট
কন্নড় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির প্রখ্যাত অভিনেতা দিনেশ মাঙ্গালোর আর নেই। ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার ১’-এ ডন শেঠির ভূমিকায় অভিনয় করে যিনি দেশজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেই জনপ্রিয় অভিনেতা সোমবার (২৫ আগস্ট) ভোররাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর।
৬ ঘণ্টা আগেসময় প্রতিদিন আসে ঋণদাতার বেশে, ক্যালেন্ডারের পাতায় লিখে যায় তাগিদ: আজও বেঁচে আছ, কালও বাঁচতে হবে— কিন্তু কোথা থেকে আনবে আলো,
১ দিন আগেঘাড়ের কালো দাগ অনেক সময়ই ধুলোবালি, ঘাম বা ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে দেখা দেয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে এটি হরমোনের পরিবর্তন, স্থূলতা বা ডায়াবেটিসের মতো রোগের লক্ষণও হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ঘাড়ের কালো দাগকে অনেক সময় Acanthosis Nigricans বলা হয়। এটি এমন এক অবস্থা যেখানে ঘাড়ের চামড়া মোটা ও কালচ
১ দিন আগে