
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

কম্বোডিয়ার এক উচ্চপদস্থ রাজনীতিকের সঙ্গে ফাঁস হওয়া ফোনকলের জের ধরে প্রধানমন্ত্রী পেতোংতান শিনাওয়াতকে বরখাস্ত করেছে থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত।
এএফপি, বিবিসি ও ডয়েচে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, ৩৬ জন সিনেটর শিনাওয়াতের বিরুদ্ধে অসততা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগ তুলেছিলেন। মঙ্গলবার (১ জুলাই) সেই অভিযোগেই বিচারকরা শিনাওয়াতকে বরখাস্ত করেন।
এর আগে মে মাসে কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষের বিষয়ে নিজের ভূমিকার জন্য দেশের জনতার সমালোচনার মুখোমুখি হন পেতোংতান শিনাওয়াত। এর মধ্যে ১৫ জুন কম্বোডিয়ান সিনেট প্রেসিডেন্ট হুন সেনের সঙ্গে ফোনালাপের সময় শিনাওয়াত থাইল্যান্ডের এক সেনা কমান্ডারের সমালোচনা করেন।
পরে শিনাওয়াত ওই ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে বলেছিলেন, ওটা শুধুই কূটনৈতিক চাল ছিল। কিন্তু শনিবার তার বিরুদ্ধে ব্যাংককের রাস্তায় প্রতিবাদে জড়ো হন হাজার হাজার মানুষ। তাদের অনেকেই জাতীয়তাবাদী, রক্ষণশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তারা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন।
শিনাওয়াত বলেন, ‘ঝামেলা ও দ্বন্দ্ব এড়ানোর কথা ভেবেই আমি যা করার করেছি। সেনার যেন কোনো ক্ষতি না হয়, তা ভেবেই আমি করেছি। আমি মেনেই নিতে পারতাম না যদি এমন কিছু বলতাম, যার নেতিবাচক প্রভাব হতে পারে।
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সাংবিধানিক আদালতে শিনাওয়াতের নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে হবে। ততদিন পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় থাকবেন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী সুরিয়া জুয়ানগ্রুনগুয়াংকিট।
এদিকে ফাঁস হওয়া ফোনকলের ফলে সরকারে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারেন পেতোংতান শিনাওয়াত। এরই মধ্যে তার সরকারের জোটসঙ্গী একটি দল সরকার থেকে বেরিয়ে সংসদে আস্থা ভোটের দাবি জানিয়েছে।
এর আগেও শিনাওয়াতের বিরুদ্ধে নৈতিকতা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। আরেকটি ভিন্ন মামলায় তিনি বর্তমানে থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তাধীন।
তার আগের প্রধানমন্ত্রীকে গত বছর নৈতিকতা ভঙ্গের কারণেই পদচ্যুত করে সাংবিধানিক আদালত৷ এর আগে, শিনাওয়াতের বাবা সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন শিনাওয়াত ২০০৬ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা হারান।

কম্বোডিয়ার এক উচ্চপদস্থ রাজনীতিকের সঙ্গে ফাঁস হওয়া ফোনকলের জের ধরে প্রধানমন্ত্রী পেতোংতান শিনাওয়াতকে বরখাস্ত করেছে থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত।
এএফপি, বিবিসি ও ডয়েচে ভেলের খবরে বলা হয়েছে, ৩৬ জন সিনেটর শিনাওয়াতের বিরুদ্ধে অসততা ও নৈতিক স্খলনের অভিযোগ তুলেছিলেন। মঙ্গলবার (১ জুলাই) সেই অভিযোগেই বিচারকরা শিনাওয়াতকে বরখাস্ত করেন।
এর আগে মে মাসে কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষের বিষয়ে নিজের ভূমিকার জন্য দেশের জনতার সমালোচনার মুখোমুখি হন পেতোংতান শিনাওয়াত। এর মধ্যে ১৫ জুন কম্বোডিয়ান সিনেট প্রেসিডেন্ট হুন সেনের সঙ্গে ফোনালাপের সময় শিনাওয়াত থাইল্যান্ডের এক সেনা কমান্ডারের সমালোচনা করেন।
পরে শিনাওয়াত ওই ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে বলেছিলেন, ওটা শুধুই কূটনৈতিক চাল ছিল। কিন্তু শনিবার তার বিরুদ্ধে ব্যাংককের রাস্তায় প্রতিবাদে জড়ো হন হাজার হাজার মানুষ। তাদের অনেকেই জাতীয়তাবাদী, রক্ষণশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তারা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন।
শিনাওয়াত বলেন, ‘ঝামেলা ও দ্বন্দ্ব এড়ানোর কথা ভেবেই আমি যা করার করেছি। সেনার যেন কোনো ক্ষতি না হয়, তা ভেবেই আমি করেছি। আমি মেনেই নিতে পারতাম না যদি এমন কিছু বলতাম, যার নেতিবাচক প্রভাব হতে পারে।
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সাংবিধানিক আদালতে শিনাওয়াতের নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে হবে। ততদিন পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় থাকবেন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী সুরিয়া জুয়ানগ্রুনগুয়াংকিট।
এদিকে ফাঁস হওয়া ফোনকলের ফলে সরকারে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারেন পেতোংতান শিনাওয়াত। এরই মধ্যে তার সরকারের জোটসঙ্গী একটি দল সরকার থেকে বেরিয়ে সংসদে আস্থা ভোটের দাবি জানিয়েছে।
এর আগেও শিনাওয়াতের বিরুদ্ধে নৈতিকতা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। আরেকটি ভিন্ন মামলায় তিনি বর্তমানে থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তাধীন।
তার আগের প্রধানমন্ত্রীকে গত বছর নৈতিকতা ভঙ্গের কারণেই পদচ্যুত করে সাংবিধানিক আদালত৷ এর আগে, শিনাওয়াতের বাবা সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন শিনাওয়াত ২০০৬ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা হারান।

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
২ দিন আগে
বহুল আলোচিত রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল ১এমডিবি কেলেঙ্কারি–সংক্রান্ত আরও একটি দুর্নীতির মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় দেন।
২ দিন আগে
২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
২ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
২ দিন আগে