ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে দুই দেশের মধ্যে কোনো চুক্তি না হলে জাপান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের ওপর ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই বাণিজ্য চুক্তি করার জন্য ৯ জুলাই পর্যন্ত সময় পাবে জাপান। ট্রাম্প জানিয়েছেন, এই সময়সীমা বাড়ানো হবে না।
বিবিসির খবরে বলা হয়, গত ২ এপ্রিল ট্রাম্প তথাকথিত ‘লিবারেশন ডে’তে জাপানের ওপর যে ২৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের কথা জানিয়েছিলেন। সে তুলনায় ৩০ বা ৩৫ শতাংশ শুল্ক অনেকটাই বেশি হবে।
ওই সময় বেশির ভাগ বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক পরবর্তী ৯০ দিনের জন্য ১০ শতাংশে নামিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প। বলেছিলেন, এই ৯০ দিন এসব দেশ ওয়াশিংটনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য সময় পাবে।
টোকিওর সঙ্গে এ রকম কোনো চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব কি না, সে বিষয়ে ট্রাম্প সন্দেহ প্রকাশ করে চলেছেন। মঙ্গলবার এয়ার ফোর্স ওয়ানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা জাপানের সঙ্গে লেনদেন করেছি। আমি নিশ্চিত নই যে আমরা কোনো চুক্তি করতে যাচ্ছি। আমার সন্দেহ আছে।
ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধির হুমকির বিষয়ে জাপান কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে দেশটির ডেপুটি চিফ ক্যাবিনেট সেক্রেটারি কাজুহিকো আওকি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কী বলেছেন তা আমরা জানি। কিন্তু মার্কিন সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতিটি মন্তব্যের ওপর আমরা মন্তব্য করি না।
অন্যান্য অনেক দেশের মতো জাপানের বেশির ভাগ রপ্তানি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১০ শতাংশ শুল্কের সম্মুখীন। জাপানি যানবাহন ও যন্ত্রাংশের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি করও রয়েছে। অন্যদিকে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার জাপানের প্রধান ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে চুক্তি করার জন্য তিনি এমন কোনো ছাড় দেবেন না যা তার দেশের কৃষকদের ক্ষতি করতে পারে।
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে দুই দেশের মধ্যে কোনো চুক্তি না হলে জাপান থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পণ্যের ওপর ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই বাণিজ্য চুক্তি করার জন্য ৯ জুলাই পর্যন্ত সময় পাবে জাপান। ট্রাম্প জানিয়েছেন, এই সময়সীমা বাড়ানো হবে না।
বিবিসির খবরে বলা হয়, গত ২ এপ্রিল ট্রাম্প তথাকথিত ‘লিবারেশন ডে’তে জাপানের ওপর যে ২৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের কথা জানিয়েছিলেন। সে তুলনায় ৩০ বা ৩৫ শতাংশ শুল্ক অনেকটাই বেশি হবে।
ওই সময় বেশির ভাগ বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক পরবর্তী ৯০ দিনের জন্য ১০ শতাংশে নামিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প। বলেছিলেন, এই ৯০ দিন এসব দেশ ওয়াশিংটনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য সময় পাবে।
টোকিওর সঙ্গে এ রকম কোনো চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব কি না, সে বিষয়ে ট্রাম্প সন্দেহ প্রকাশ করে চলেছেন। মঙ্গলবার এয়ার ফোর্স ওয়ানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা জাপানের সঙ্গে লেনদেন করেছি। আমি নিশ্চিত নই যে আমরা কোনো চুক্তি করতে যাচ্ছি। আমার সন্দেহ আছে।
ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধির হুমকির বিষয়ে জাপান কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে দেশটির ডেপুটি চিফ ক্যাবিনেট সেক্রেটারি কাজুহিকো আওকি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কী বলেছেন তা আমরা জানি। কিন্তু মার্কিন সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতিটি মন্তব্যের ওপর আমরা মন্তব্য করি না।
অন্যান্য অনেক দেশের মতো জাপানের বেশির ভাগ রপ্তানি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১০ শতাংশ শুল্কের সম্মুখীন। জাপানি যানবাহন ও যন্ত্রাংশের ওপর ২৫ শতাংশ আমদানি করও রয়েছে। অন্যদিকে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার জাপানের প্রধান ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে চুক্তি করার জন্য তিনি এমন কোনো ছাড় দেবেন না যা তার দেশের কৃষকদের ক্ষতি করতে পারে।
ট্রাম্প বলেছেন, গাজা বিষয়ে ইসরায়েলি ও মার্কিন কর্মকর্তাদের দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ আলাপ হয়েছে। ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চূড়ান্ত করার সব শর্তে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল। এখন কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরার হামাসের কাছে চূড়ান্ত প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন।
১ দিন আগেএর আগে মে মাসে কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষের বিষয়ে নিজের ভূমিকার জন্য দেশের জনতার সমালোচনার মুখোমুখি হন পেতোংতান শিনাওয়াত। এর মধ্যে ১৫ জুন কম্বোডিয়ান সিনেট প্রেসিডেন্ট হুন সেনের সঙ্গে ফোনালাপের সময় শিনাওয়াত থাইল্যান্ডের এক সেনা কমান্ডারের সমালোচনা করেন।
১ দিন আগেইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনো শত্রু রাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করলে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে এ রকম নতুন একটি আইন অনুমোদন করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। পাশাপাশি স্টারলিংকসহ অননুমোদিত ইন্টারনেট ব্যবহারেও শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ব্যয় পরিকল্পনার আবারও তীব্র সমালোচনা করেছেন বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্ক।
২ দিন আগে