ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারের ৬ সদস্যও রয়েছেন। এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৫০ হাজার ৮০০ ছাড়িয়ে গেছে। খবর আনাদোলু এজেন্সির।
মঙ্গলবার গাজা উপত্যকা জুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন করে বিমান হামলা চালিয়েছে, যাতে কমপক্ষে আরও ২৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
একটি মেডিকেল সূত্র আনাদোলুকে জানিয়েছে, উত্তরাঞ্চলীয় শহর বেইত লাহিয়ায় একটি বাড়িতে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান হামলায় একই পরিবারের ছয়জন নিহত হয়েছেন। ওই সূত্র আরও বলেছেন, উত্তর-পশ্চিম গাজা শহরের একটি আশ্রয় কেন্দ্রের কাছে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বিমান হামলায় আরও চারজন নিহত হয়েছেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পশ্চিম গাজা শহরের আরেকটি হামলায় সাবেক একজন ফুটবল খেলোয়াড়ও নিহত হয়েছেন।
এছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিম গাজা শহরের তাল আল-হাওয়া এলাকায় কাঠ সংগ্রহ করতে থাকা ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলায় আরও দুইজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে একটি মেডিকেল সূত্র জানিয়েছে।
দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে আরও একজন ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন। এছাড়াও, একই শহরে আগের ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিনজন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত তাঁবু লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিন শিশুসহ ছয়জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন এবং আরও ১২ জন আহত হয়েছেন।
দক্ষিণ গাজার ইউনিভার্সিটি কলেজের কাছে বাড়িগুলোতে ইসরায়েলি বাহিনীর গোলাবর্ষণে আরও একজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। গাজা শহরের উপকূলীয় অঞ্চলের দিকেও ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে, তবে আহতদের সম্পর্কে এখনও কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, মধ্য গাজার মাগাজি শরণার্থী শিবিরের পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে।
দীর্ঘ ১৫ মাস সামরিক অভিযানের পর যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল। তারপর প্রায় দু’মাস গাজায় কম-বেশি শান্তি বজায় ছিল; কিন্তু গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রশ্নে হামাসের সঙ্গে মতানৈক্যকে কেন্দ্র করে মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ফের গাজায় বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারের ৬ সদস্যও রয়েছেন। এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৫০ হাজার ৮০০ ছাড়িয়ে গেছে। খবর আনাদোলু এজেন্সির।
মঙ্গলবার গাজা উপত্যকা জুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন করে বিমান হামলা চালিয়েছে, যাতে কমপক্ষে আরও ২৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
একটি মেডিকেল সূত্র আনাদোলুকে জানিয়েছে, উত্তরাঞ্চলীয় শহর বেইত লাহিয়ায় একটি বাড়িতে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান হামলায় একই পরিবারের ছয়জন নিহত হয়েছেন। ওই সূত্র আরও বলেছেন, উত্তর-পশ্চিম গাজা শহরের একটি আশ্রয় কেন্দ্রের কাছে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বিমান হামলায় আরও চারজন নিহত হয়েছেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পশ্চিম গাজা শহরের আরেকটি হামলায় সাবেক একজন ফুটবল খেলোয়াড়ও নিহত হয়েছেন।
এছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিম গাজা শহরের তাল আল-হাওয়া এলাকায় কাঠ সংগ্রহ করতে থাকা ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলায় আরও দুইজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে একটি মেডিকেল সূত্র জানিয়েছে।
দক্ষিণ গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে আরও একজন ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন। এছাড়াও, একই শহরে আগের ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিনজন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত তাঁবু লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বিমান হামলায় তিন শিশুসহ ছয়জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন এবং আরও ১২ জন আহত হয়েছেন।
দক্ষিণ গাজার ইউনিভার্সিটি কলেজের কাছে বাড়িগুলোতে ইসরায়েলি বাহিনীর গোলাবর্ষণে আরও একজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। গাজা শহরের উপকূলীয় অঞ্চলের দিকেও ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে, তবে আহতদের সম্পর্কে এখনও কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, মধ্য গাজার মাগাজি শরণার্থী শিবিরের পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে।
দীর্ঘ ১৫ মাস সামরিক অভিযানের পর যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল। তারপর প্রায় দু’মাস গাজায় কম-বেশি শান্তি বজায় ছিল; কিন্তু গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রশ্নে হামাসের সঙ্গে মতানৈক্যকে কেন্দ্র করে মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ফের গাজায় বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল।
সিরিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর আর্থিক নিষেধাজ্ঞা বহুদিন ধরে বলবৎ ছিল। এর অনেকগুলো ২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধেরও আগে থেকে আরোপিত।
১৬ ঘণ্টা আগেসার্কের সূচনার পেছনে রয়েছে দীর্ঘ প্রস্তুতি, নানা রাজনৈতিক সমঝোতা এবং কিছু সাহসী কূটনৈতিক উদ্যোগ।
১ দিন আগেইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনোই বন্ধ হবে না বলে দাবি করেছেন জাতিসংঘে দেশটির রাষ্ট্রদূত আমির-সাঈদ ইরাভানি। তিনি বলেন, পরমাণু অস্ত্রবিস্তাররোধ চুক্তির অধীনে শান্তিপূর্ণ জ্বালানির উদ্দেশ্যে তাদের এই প্রকল্প অনুমোদিত।
১ দিন আগেবাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সার্কের বিকল্প জোট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তান ও চীন। এ বিষয়ে ইসলামাবাদ ও বেইজিংয়ের মধ্যে আলোচনা অনেকটাই এগিয়েছে। দুই পক্ষই মনে করছে, আঞ্চলিক সংহতি ও যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য এখনই একটি নতুন সংগঠন তৈরি করা জরুরি।
১ দিন আগে