
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সার্কের বিকল্প জোট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তান ও চীন। এ বিষয়ে ইসলামাবাদ ও বেইজিংয়ের মধ্যে আলোচনা অনেকটাই এগিয়েছে। দুই পক্ষই মনে করছে, আঞ্চলিক সংহতি ও যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য এখনই একটি নতুন সংগঠন তৈরি করা জরুরি।
সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি চীনের কুনমিংয়ে এক বৈঠকে বসেছিলো পাকিস্তান,চীন। সেখানে বাংলাদেশও অংশগ্রহণ করে। বৈঠকের চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল সার্কের সদস্য থাকা অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোকে নতুন গ্রুপিংয়ে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো।
তিনটি দেশের সিনিয়র কূটনীতিকদের অংশগ্রহণে এই ধরনের বৈঠক প্রথম, যা ভারতের জন্য উদ্বিগ্নকর।
কারণ পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বৈরী সম্পর্কের কাছে জিম্মি থাকায় সার্ক তার ঘোষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। ১৬ সালের পর থেকে প্রায় এক দশক ধরে সার্ক কোনো সম্মেলন আয়োজন করেনি।
সূত্র অনুসারে, ভারতকে নতুন প্রস্তাবিত ফোরামে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে তাদের ভিন্ন স্বার্থের কারণে এটি ইতিবাচকভাবে সাড়া দেওয়ার সম্ভাবনা কম।
তবে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, আফগানিস্তানসহ অন্যান্য দেশগুলোর নাম উল্লেখ করে এই জোটের অংশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
নতুন এই সংস্থার মূল উদ্দেশ্য হবে বাণিজ্য ও সংযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বৃহত্তর আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা অর্জন করা।
প্রস্তাবটি বাস্তবায়িত হলে সার্কের বিলুপ্তি চূড়ান্ত হবে।
এই আঞ্চলিক সংগঠনটি শেষবার এক দশক আগে তাদের শীর্ষ সম্মেলন করেছিল। ২০১৬ সালে পাকিস্তানের এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের কথা ছিল কিন্তু ভারত ইসলামাবাদে এই সম্মেলন বয়কট করেছিল। ভারতপন্থি শেখ হাসিনা সে সময় নয়াদিল্লির সাথে এই শীর্ষ সম্মেলন থেকে দূরে থাকার জন্য যোগ দিয়েছিল।
তারপর থেকে সংগঠনটিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কোনো গুরুতর প্রচেষ্টা করা হয়নি, যদিও পাকিস্তান শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী ছিল।

বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সার্কের বিকল্প জোট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তান ও চীন। এ বিষয়ে ইসলামাবাদ ও বেইজিংয়ের মধ্যে আলোচনা অনেকটাই এগিয়েছে। দুই পক্ষই মনে করছে, আঞ্চলিক সংহতি ও যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য এখনই একটি নতুন সংগঠন তৈরি করা জরুরি।
সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি চীনের কুনমিংয়ে এক বৈঠকে বসেছিলো পাকিস্তান,চীন। সেখানে বাংলাদেশও অংশগ্রহণ করে। বৈঠকের চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল সার্কের সদস্য থাকা অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোকে নতুন গ্রুপিংয়ে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো।
তিনটি দেশের সিনিয়র কূটনীতিকদের অংশগ্রহণে এই ধরনের বৈঠক প্রথম, যা ভারতের জন্য উদ্বিগ্নকর।
কারণ পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বৈরী সম্পর্কের কাছে জিম্মি থাকায় সার্ক তার ঘোষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। ১৬ সালের পর থেকে প্রায় এক দশক ধরে সার্ক কোনো সম্মেলন আয়োজন করেনি।
সূত্র অনুসারে, ভারতকে নতুন প্রস্তাবিত ফোরামে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে তাদের ভিন্ন স্বার্থের কারণে এটি ইতিবাচকভাবে সাড়া দেওয়ার সম্ভাবনা কম।
তবে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, আফগানিস্তানসহ অন্যান্য দেশগুলোর নাম উল্লেখ করে এই জোটের অংশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
নতুন এই সংস্থার মূল উদ্দেশ্য হবে বাণিজ্য ও সংযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বৃহত্তর আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা অর্জন করা।
প্রস্তাবটি বাস্তবায়িত হলে সার্কের বিলুপ্তি চূড়ান্ত হবে।
এই আঞ্চলিক সংগঠনটি শেষবার এক দশক আগে তাদের শীর্ষ সম্মেলন করেছিল। ২০১৬ সালে পাকিস্তানের এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের কথা ছিল কিন্তু ভারত ইসলামাবাদে এই সম্মেলন বয়কট করেছিল। ভারতপন্থি শেখ হাসিনা সে সময় নয়াদিল্লির সাথে এই শীর্ষ সম্মেলন থেকে দূরে থাকার জন্য যোগ দিয়েছিল।
তারপর থেকে সংগঠনটিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কোনো গুরুতর প্রচেষ্টা করা হয়নি, যদিও পাকিস্তান শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহী ছিল।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
১ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
২ দিন আগে