খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দিনে মাঝে মাঝে বৃষ্টি বন্ধ হলেও মুহূর্তেই কালো হয়ে উঠছে আকাশ। নামে অবিরাম বর্ষণ এবং বর্ষণের সঙ্গে শুরু হয় গর্জন। ভোগান্তি আর আতঙ্ক এখন বানবাসীদের নিত্য সঙ্গী। পানিবন্দি হয়ে পড়ায় অনেকেই বাসা বাড়ি ছেড়ে ঠাঁই নিয়েছেন আশ্রয়কেন্দ্রে। নেই পর্যাপ্ত খাবার। বলা চলে, এমন সংকটে পানিবন্দি লো
আগামী ৩০ জুন থেকে সারা দেশে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সিলেটে বন্যার কারণে ওই বিভাগের পরীক্ষা স্থগিত করা হলো।
চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আকতার উদ্দিন জানান, ধলাই নদীর বাঁধ ভেঙে শ্যামেরকোনা গ্রামসহ আশেপাশের গ্রামের রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। দুপুরে পানিতে খেলতে নেমে সাঁতার না জানার কারণে দুজনই পানিতে ডুবে যায়। দুজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎস
বুধবার সকাল থেকে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় নগরীর অভিজাত এলাকা উপশহর, তালতলা, জামতলা, ছড়ারপাড়, শেখঘাট, মাছিমপুর, ঘাসিটুলা, শামীমাবাদ ও বাগবাড়িসহ বিভিন্ন নিচু এলাকা তলিয়ে যেতে শুরু করে। দুপুর ১২টার দিকে কয়েকটি এলাকায় হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি দেখা গেছে। এতে আতংকে রয়েছেন বাসিন্দারা।
কোরবানির হাটে তখন মধ্যরাতের ব্যস্ততা ফুরিয়ে আসছিল। ঘড়িতে তখন রাত ২টা। শুরু হলো তুমুল বৃষ্টি। যে যেখানে পেরেছেন আশ্রয় নিয়েছেন
সিলেটে মেজরটিলার চামেলীবাগ আবাসিক এলাকায় টিলা ধসে একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন। চাপা পড়ার ৬ ঘণ্টা পর তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হলো। নিহতরা হলেন- আগা করিম উদ্দিন (৩১), তার স্ত্রী শাম্মী আক্তার রুজি (২৫) ও ছেলে নাফজি তানিম (২)।
জানা গেছে, পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হলেও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে নৌ চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট নিশ্চিতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বোট মালিক, নৌ চালক ও মাঝিদের।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র ছয় শর্তে খুলে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (৭ জুন) সকাল থেকে পর্যটকরা সেখানে যেতে পারছেন। এর আগে, গতকাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক সুনজিত কুমার চন্দ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্
জকিগঞ্জের অমলসিদে কুশিয়ারা নদীর পানি আজ বেলা ৩টার বিপৎসীমার ২০৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার রেকর্ড অনুযায়ী নদীর পানি বিপৎসীমার ২১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রাবাহিত হচ্ছিল।
আকস্মিক বন্যায় দুর্ভোগে পড়েছে এ সব উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ। পরিবার-পরিজন, গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে খোলা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্র। পানিবন্দি মানুষ বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে উঠতে শুরু করেছে।
তবে দ্রুতই উদ্ধার অভিযান শুরু করে উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয়রা। ভোররাতে উদ্ধার হন সাজিদুর রহমান সাজনের মতো আকস্মিক বন্যায় পানিবন্দি হয়ে পড়া হাজারো মানুষ।
স্থানীয় ও আহত সূত্রে জানা যায়, বদি মিয়া ও সোহেল মিয়ার মধ্যে পূর্বশত্রুতা ও আধিপত্য নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল। আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর ২টায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার সিরিয়াল নিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে এক পক্ষের ৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন উভয়পক্ষের ৫০ জনের মতো।
বিকেলে সাড়ে ৫টায় হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রথমবার ঈদ উপহার পেয়ে নেতাকর্মীরা খুব খুশি। চুনারুঘাট উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহজাহান শামী ও সাধারণ সম্পাদক সায়েম তালুকদার এসব উপহার ইউনিয়নে ইউনিয়নে গিয়ে দলীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মাধ্যমে এসব উপহার কর্মীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন।
প্রাণ-আরএফএল কোম্পানির জনসংযোগ কর্মকর্তা তৌহিদুজ্জামান বলেন, 'আগুন লাগার পর কারখানার এক শ্রমিক নাজমা (৪০) লাফিয়ে পড়ে গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।'
আবদুল আজিজ বলেন, গুরুতর দগ্ধ সোনিয়াকে প্রথমে সিলেটের ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার শরীরের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
নিহতরা হলেন উপজেলার চিকনাগুল ইউনিয়নের পশ্চিম ঠাকুরের মাটি গ্রামের সন্তোষ পাত্রের মেয়ে মঙ্গলী পাত্র (৫০), নন্দ পাত্রের স্ত্রী সাবিতি পাত্র, সুচিতা পাত্রের শিশু মেয়ে বিজলী (৬ মাস), কৃষ্ণ পাত্রের স্ত্রী সুষ্মিতা পাত্র ও সুকেন্দু পাত্রের ছেলে ঋতু পাত্র।