
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এমইউ কবীর চৌধুরী সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন।এসময় বন্যাদুর্গতদের মাঝে তিনি শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করেন।
শুক্রবার (২১ জুন) সকালে তিনি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলা ও বিকেলে কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
বন্যাকবলিত মানুষের সহায়তায় রেড ক্রিসেন্ট সবসময় নিবেদিত জানিয়ে অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী বলেন, বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সরকারের সাথে একাত্ম হয়ে কাজ করছে। সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভয়াবহ এ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তা কাটিয়ে উঠতে আমাদের যুব স্বেচ্ছাসেবকরা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে নিরাপদ খাবার পানি বিতরণসহ সব ধরনের সহায়তামূলক কাজে নিয়োজিত আছে।
সফরকালে বন্যাদুর্গত এলাকাগুলোতে সোসাইটির বিশুদ্ধ পানি ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী। তিনি লাইফ জ্যাকেট পরে সুরমা নদীতে নৌকায় করে নিজ হাতে শুকনো খাবার বিতরণের জন্য দুর্গত এলাকায় যান। এসময় সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মস্তাক আহমদ পলাশ, আইএফআরসি’র হেড অব ডেলিগেশন আলবার্তো বোকানেগ্রা, সোসাইটির ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কর্মকর্তা ও যুব স্বেচ্ছাসেবকসহ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বন্যায় খাবার পানির সংকট দেখা দেওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জে ৩টি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বসানো হয়েছে। এই প্ল্যান্টের মাধ্যমে প্রতি ঘণ্টায় ১৫০০ লিটার পানি বিশুদ্ধ করা যায়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টায় এই প্ল্যান্টের দ্বারা পানি বিশুদ্ধ করে বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে পানি বিতরণ করছে সিলেট ও সুনামগঞ্জ রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের স্বেচ্ছাসেবকরা।
এছাড়াও সিলেট ও মৌলভীবাজারে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট। এরইমধ্যে শুকনো খাবার ক্রয়বাবদ সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে সোসাইটির পক্ষ থেকে বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও বন্যাদুর্গত এলাকায় চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ঔষধসহ মেডিকেল টিম প্রস্তুত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এমইউ কবীর চৌধুরী সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন।এসময় বন্যাদুর্গতদের মাঝে তিনি শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করেন।
শুক্রবার (২১ জুন) সকালে তিনি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলা ও বিকেলে কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
বন্যাকবলিত মানুষের সহায়তায় রেড ক্রিসেন্ট সবসময় নিবেদিত জানিয়ে অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী বলেন, বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সরকারের সাথে একাত্ম হয়ে কাজ করছে। সরকারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভয়াবহ এ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তা কাটিয়ে উঠতে আমাদের যুব স্বেচ্ছাসেবকরা সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে নিরাপদ খাবার পানি বিতরণসহ সব ধরনের সহায়তামূলক কাজে নিয়োজিত আছে।
সফরকালে বন্যাদুর্গত এলাকাগুলোতে সোসাইটির বিশুদ্ধ পানি ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী। তিনি লাইফ জ্যাকেট পরে সুরমা নদীতে নৌকায় করে নিজ হাতে শুকনো খাবার বিতরণের জন্য দুর্গত এলাকায় যান। এসময় সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য মস্তাক আহমদ পলাশ, আইএফআরসি’র হেড অব ডেলিগেশন আলবার্তো বোকানেগ্রা, সোসাইটির ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কর্মকর্তা ও যুব স্বেচ্ছাসেবকসহ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বন্যায় খাবার পানির সংকট দেখা দেওয়ায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জে ৩টি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট বসানো হয়েছে। এই প্ল্যান্টের মাধ্যমে প্রতি ঘণ্টায় ১৫০০ লিটার পানি বিশুদ্ধ করা যায়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টায় এই প্ল্যান্টের দ্বারা পানি বিশুদ্ধ করে বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে পানি বিতরণ করছে সিলেট ও সুনামগঞ্জ রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের স্বেচ্ছাসেবকরা।
এছাড়াও সিলেট ও মৌলভীবাজারে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট। এরইমধ্যে শুকনো খাবার ক্রয়বাবদ সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে সোসাইটির পক্ষ থেকে বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও বন্যাদুর্গত এলাকায় চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ঔষধসহ মেডিকেল টিম প্রস্তুত করা হয়েছে।

রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও দুজনকে মারধরের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটে তারা মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে এবং আন্দোলন চালান।
১ দিন আগে
হরতালের সমর্থনে আন্দোলনকারীরা রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, দোয়েল চত্বরসহ ৮ থেকে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।
১ দিন আগে
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের সব চাকরির নিয়োগে সরকার ৭ শতাংশ কোটা নির্ধারণ করে দিলেও রাঙামাটি জেলা পরিষদ সেই বিধান না মেনে নিয়োগ পরীক্ষার শুরু করেছে। ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
২ দিন আগে