সিলেট প্রতিনিধি
পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে আকস্মিক বন্যায় বন্ধ হয়ে যাওয়া সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রায় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর শুক্রবার (৭ জুন) শর্তসাপেক্ষ খুলে দেওয়া হয়েছে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো।
বন্যার কারণে গত ৩০ মে থেকে সাদাপাথর, বিছানাকান্দি, রাতারগুল, শ্রীপুর, জাফলং পান্থুমাই, মায়াবী ঝর্ণাসহ সকল পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন।
জানা গেছে, পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হলেও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে নৌ চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট নিশ্চিতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বোট মালিক, নৌ চালক ও মাঝিদের।
জাফলংয়ের পিয়াইন নদীর পানির স্রোত ও গভীরতা বেশি থাকায় সাঁতার না জানা এবং যাদের বয়স ১২ বছরের কম তাদের নিয়ে জাফলং ট্যুরিস্ট স্পটে নৌকা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে খবর নিয়ে জানা গেছে, এখনো নদীর স্রোত বেশি। বিশেষ করে গোয়াইঘাট উপজেলার জাফলংয়ের পিয়াইন নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে এখনো অনেক বেশি। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথরের যেসব জায়গায় পর্যটকরা বিচরণ করতেন সেসব জায়গার অনেকাংশ এখনো পানির নিচে। ফলে ভরা বর্ষা মৌসুমে শিশুদের নিয়ে আসার জন্য পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করেছে প্রশাসন। যে কারণে পর্যটক উপস্থিতি এখনো তুলনামূলক কম।
গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, বন্যার কারণে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে শুক্রবার বেলা দুইটা থেকে শর্তসাপেক্ষে সেগুলো চালু করা হয়েছে।
আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ার পর পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তার পর্যাপ্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করে পর্যটনকেন্দ্রগুলো চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনজিত কুমার চন্দ বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় লাইফ জ্যাকেট ছাড়া নৌকা ঘাট থেকে ছাড়া যাবে না, পর্যটকরা পানিতে নামা থেকে বিরত থাকবেন, বাচ্চাদের সঙ্গে না আনাসহ বিভিন্ন শর্তে পর্যটনকেন্দ্রগুলো শুক্রবার খুলে দেওয়া হয়েছে।
পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে আকস্মিক বন্যায় বন্ধ হয়ে যাওয়া সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রায় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর শুক্রবার (৭ জুন) শর্তসাপেক্ষ খুলে দেওয়া হয়েছে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো।
বন্যার কারণে গত ৩০ মে থেকে সাদাপাথর, বিছানাকান্দি, রাতারগুল, শ্রীপুর, জাফলং পান্থুমাই, মায়াবী ঝর্ণাসহ সকল পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন।
জানা গেছে, পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হলেও পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে নৌ চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট নিশ্চিতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বোট মালিক, নৌ চালক ও মাঝিদের।
জাফলংয়ের পিয়াইন নদীর পানির স্রোত ও গভীরতা বেশি থাকায় সাঁতার না জানা এবং যাদের বয়স ১২ বছরের কম তাদের নিয়ে জাফলং ট্যুরিস্ট স্পটে নৌকা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে খবর নিয়ে জানা গেছে, এখনো নদীর স্রোত বেশি। বিশেষ করে গোয়াইঘাট উপজেলার জাফলংয়ের পিয়াইন নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে এখনো অনেক বেশি। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথরের যেসব জায়গায় পর্যটকরা বিচরণ করতেন সেসব জায়গার অনেকাংশ এখনো পানির নিচে। ফলে ভরা বর্ষা মৌসুমে শিশুদের নিয়ে আসার জন্য পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করেছে প্রশাসন। যে কারণে পর্যটক উপস্থিতি এখনো তুলনামূলক কম।
গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, বন্যার কারণে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে শুক্রবার বেলা দুইটা থেকে শর্তসাপেক্ষে সেগুলো চালু করা হয়েছে।
আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ার পর পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তার পর্যাপ্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করে পর্যটনকেন্দ্রগুলো চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনজিত কুমার চন্দ বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় লাইফ জ্যাকেট ছাড়া নৌকা ঘাট থেকে ছাড়া যাবে না, পর্যটকরা পানিতে নামা থেকে বিরত থাকবেন, বাচ্চাদের সঙ্গে না আনাসহ বিভিন্ন শর্তে পর্যটনকেন্দ্রগুলো শুক্রবার খুলে দেওয়া হয়েছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে