নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে এক লাখ ৯৩ হাজার ৫০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৬৫ হাজার ৮৬২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৩৭ হাজার ৮৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের রুপার ভরি চার হাজা
নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ৮৫ হাজার ৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৫৮ হাজার ৫৭২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৩১ হাজার ৬২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনা বিক্রি হবে ২ লাখ ৪ হাজার ২৮৩ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেট এক লাখ ৬৭ হাজার ১৪৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি বিক্রি হবে এক লাখ ৩৮ হাজার ৮৪২ টাকায়।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনা বিক্রি হবে ২ লাখ ৭ হাজার ৯৫৭ টাকায়, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেট এক লাখ ৭০ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি বিক্রি হবে এক লাখ ৪১ হাজার ৪৯৬ টাকায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে, অক্টোবরের প্রথম ২৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৩ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। যার মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার এবং বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মধ্যে একটির (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ডলার।
গতকাল শুক্রবার হংকংয়ে আয়োজিত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পেমেন্ট ভারসাম্যের দুর্বলতা হ্রাস করতে রিজার্ভ বৃদ্ধির লক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে গত ২০ অক্টোবর সোনার দাম বাড়ানো হয়। এতে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয় ২ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। এই রেকর্ড দামের তিন দিনের মাথায় সোনার দাম কিছুটা কমানো হলো।
বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভায় যোগ দিতে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থানরত অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘পরের কিস্তি মার্চ বা এপ্রিলে আসতে পারে। তবে এটা বাংলাদেশের জন্য কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না বরং ভালোই হবে।’
এর আগে গত ৯ অক্টোবর সোনার দাম বাড়ানো হয়। এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয় দুই লাখ ৯ হাজার ১০১ টাকা। এখন আবার দাম বাড়ানোর ফলে সেই রেকর্ড ভেঙে গেলো।
এছাড়া গত ১২ অক্টোবর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ১৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে এসেছে ৮৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশ এবং জার্মানির মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক জোরদার করতে উভয় দেশের বাণিজ্যকে বহুমুখী করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে উভয় দেশের লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
বিবিএসের তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অর্থাৎ, বছরওয়ারি হিসেবে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমলেও মাসওয়ারি ভিত্তিতে তা আবার বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের ৩য় মাস তথা সবশেষ মাস সেপ্টেম্বরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২৬৮ কোটি ৫০ লাখ (২.৬৮ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩২ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। তার আগে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় ছিল ২৪২ কোটি ২০ লাখ (২.৪২ বিলিয়ন) মার্কিন ড
তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি হয়েছে এক হাজার ২৩১ কোটি ডলারের পণ্য। গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলার।
ডিজিটাল ব্যাংকিং প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমরা যখন ডিজিটাল ব্যাংকিং ও আধুনিক প্রশাসনের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন প্রতিটি সেক্টরে পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি দেশের বেশির ভাগ ব্যাংক এখনো ভারতীয় কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের ওপর নির্ভর করছে। বাংলাদেশে এখনো নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি সম্ভব হয়নি।’
এরআগে ৩০ সেপ্টেম্বর সোনার দাম বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয় ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮৪ টাকা। এতো দিন এটাই ছিলো দেশের বাজারে সোনার সর্বোচ্চ দাম। এখন আবার দাম বাড়ানোর ফলে সেই রেকর্ড ভেঙে গেলো।
দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ফেরত আনা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।