ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের মেয়েদের দাপুটে দাঁড়াতেই পারল না শ্রীলঙ্কা। প্রতিপক্ষকে গোলে ভাসিয়ে সাফ উইমেন্স অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করল স্বাগতিক। আজ শুক্রবার রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় উদ্বোধনী ম্যাচে আফঈদা-মৌসুমীরা ৯-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। বিরতির আগে বাংলাদেশ এগিয়েছিল ৩-০ গোলে।
বড় জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন মোসা. সাগরিকা। জোড়া গোল করেছেন মুনকি আক্তার। একটি করে গোল করেছেন স্বপ্না রানী, রূপা আক্তার, শান্তি ও শিখা।
প্রথম মিনিটেই লিড নেয় বাংলাদেশের মেয়েরা। বাম দিক থেকে নেওয়া স্বপ্না রানীর ফ্রি-কিক সরাসরি খুঁজে নেয় শ্রীলঙ্কার জাল। পাঁচ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মুনকি আক্তার।
২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর গোল করার বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক ঠেকিয়েছেন কয়েকটা, মিস করেছেন বাংলাদেশের ফরোয়ার্ডরাও।
৩৭ মিনিটে ডান দিক থেকে শিখার ক্রস শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিখা ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে না পারলে বল পেয়ে যান সাগরিকা। ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠান নাম্বার টেন।
৪৭ মিনিটে বাম দিক থেকে বদলি শান্তি মারদির ক্রসে গোল করেন মুনকি আক্তার। ৪৯ মিনিটে শিখা গোল করে ব্যবধান ৫-০ করেন। ৫৩ মিনিটে সাগরিকার গোলে ব্যবধান হয় ৬-০। ৫৮ মিনিটে পূজা দাসের ক্রসে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন সাগরিকা। এতে বাংলাদেশের ব্যবধান বেড়ে দাঁড়ায় ৭-০। ৮৫ মিনিটে রূপা আক্তারের গোলে ব্যবধান হয় ৮-০।
জাতীয় দলের চারজন আফঈদা, স্বপ্না, মুনকির ও উমেহলাকে নিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন কোচ পিটার বাটলার। বিরতির পর সবাইকে বসিয়ে নতুনদের খেলার সুযোগ দেন তিনি।
তারপরও বাংলাদেশের মেয়েরা প্রাধান্য বিস্তার করে খেলে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। যদিও শেষ মিনিটে বাংলাদেশের গোলরক্ষক আর ডিফেন্ডারদের ভুল বোঝাবুঝির সুযোগ নিয়ে শ্রীলঙ্কা ব্যবধান কমিয়ে ৮-১ করে। ইনজুরি সময়ে শান্তি মারদির গোলে আবার ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের মেয়েদের দাপুটে দাঁড়াতেই পারল না শ্রীলঙ্কা। প্রতিপক্ষকে গোলে ভাসিয়ে সাফ উইমেন্স অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করল স্বাগতিক। আজ শুক্রবার রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় উদ্বোধনী ম্যাচে আফঈদা-মৌসুমীরা ৯-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। বিরতির আগে বাংলাদেশ এগিয়েছিল ৩-০ গোলে।
বড় জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন মোসা. সাগরিকা। জোড়া গোল করেছেন মুনকি আক্তার। একটি করে গোল করেছেন স্বপ্না রানী, রূপা আক্তার, শান্তি ও শিখা।
প্রথম মিনিটেই লিড নেয় বাংলাদেশের মেয়েরা। বাম দিক থেকে নেওয়া স্বপ্না রানীর ফ্রি-কিক সরাসরি খুঁজে নেয় শ্রীলঙ্কার জাল। পাঁচ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মুনকি আক্তার।
২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর গোল করার বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক ঠেকিয়েছেন কয়েকটা, মিস করেছেন বাংলাদেশের ফরোয়ার্ডরাও।
৩৭ মিনিটে ডান দিক থেকে শিখার ক্রস শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিখা ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে না পারলে বল পেয়ে যান সাগরিকা। ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠান নাম্বার টেন।
৪৭ মিনিটে বাম দিক থেকে বদলি শান্তি মারদির ক্রসে গোল করেন মুনকি আক্তার। ৪৯ মিনিটে শিখা গোল করে ব্যবধান ৫-০ করেন। ৫৩ মিনিটে সাগরিকার গোলে ব্যবধান হয় ৬-০। ৫৮ মিনিটে পূজা দাসের ক্রসে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন সাগরিকা। এতে বাংলাদেশের ব্যবধান বেড়ে দাঁড়ায় ৭-০। ৮৫ মিনিটে রূপা আক্তারের গোলে ব্যবধান হয় ৮-০।
জাতীয় দলের চারজন আফঈদা, স্বপ্না, মুনকির ও উমেহলাকে নিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন কোচ পিটার বাটলার। বিরতির পর সবাইকে বসিয়ে নতুনদের খেলার সুযোগ দেন তিনি।
তারপরও বাংলাদেশের মেয়েরা প্রাধান্য বিস্তার করে খেলে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। যদিও শেষ মিনিটে বাংলাদেশের গোলরক্ষক আর ডিফেন্ডারদের ভুল বোঝাবুঝির সুযোগ নিয়ে শ্রীলঙ্কা ব্যবধান কমিয়ে ৮-১ করে। ইনজুরি সময়ে শান্তি মারদির গোলে আবার ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় বাংলাদেশ।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১৩ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
১৪ ঘণ্টা আগে