ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভোরেও অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়ছিল আষাঢ়ের বৃষ্টি। আকাশ ঘন মেঘে ঢাকা। এসব দেখে বৃক্ষপ্রেমীদের মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, অনুষ্ঠান হবে তো? অবশেষে প্রকৃতিই সহায় হলো। কালো মেঘ সরে গিয়ে আশার আলো জাগিয়ে তুললো সবার মনে। উদ্ভিদ, প্রকৃতি ও পরিবেশবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তরুপল্লব-এর ৩৮তম গাছ চেনানোর অনুষ্ঠানে আসা প্রকৃতিপ্রেমীরা গতকাল বৃহস্পতিবার জড়ো হয়েছিলেন ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত জাতীয় উদ্ভিদ-উদ্যানে। সবার উদ্দেশ্য একটাইÑগাছ ও ফুলের রঙ-রূপের সাথে একাত্ম হওয়া, গাছ ভালোবাসা।
‘গাছ দেখা গাছ চেনা’র এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রায় অর্ধ শতাধিক উদ্ভিদপ্রেমী। বৃষ্টি¯œাত প্রকৃতির মাধুর্যমণ্ডিত রূপ তারা প্রত্যক্ষ করেন। এ সময় উদ্যানের বিভিন্ন অংশে ঘুরে ঘুরে দর্শনার্থীদের কর্পুর, হলদু, কইনার, বৈলাম, তূণ, কুম্ভি, বুদ্ধনারকেল, কনকচূড়া, ম্যাকারাঙা, মাকড়িশাল, সুলতানচাঁপা, বান্দরহুলা, নাগলিঙ্গম, মহুয়া, গুস্তাভিয়া, বাওবাব, ছাতিম, বহেড়া, গাব, বিলেতি গাব, পবন ঝাউ, পাইন, রসকাউ, চাপালিশ, শ্বেত চন্দন, কফি, কৃষ্ণবট, সাদা করবী, অপরাজিতা, রসুন্দিলতা, লতাচালতা, নাগেশ্বর, নীলবনলতা, চিকরাশি, উদাল ও হাড়গজা-সহ আরো অনেক উদ্ভিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
গাছের সঠিক পরিচর্যা ও বাগানের প্রতিবেশগত গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন কৃষিবিদ ড. মেহেদি মাসুদ। তরুপল্লবের সাধারণ সম্পাদক নিসর্গী ও লেখক মোকারম হোসেন অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাখি বিশেষজ্ঞ ইনাম আল হক, বরেণ্য কার্টুনিস্ট এবং রম্যলেখক আহসান হাবীব, কথাসাহিত্যিক ও ভ্রমণ লেখক ফারুক মঈনউদ্দীন, উদ্ভিদবিদ শামসুল হক-সহ তরুপল্লবের সদস্যরা।
বিশেষজ্ঞরা গল্পকথায় তুলে ধরেন ফুল-পাখিদের কথা। পাশাপাশি তারা প্রকৃতি সংরক্ষণে সবাইকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
২০০৮ সালের ৫ ডিসেম্বর রমনাপার্কে গাছ চেনানোর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তরুপল্লবের যাত্রা শুরু। তরুপল্লব এ পর্যন্ত ৩৮টি গাছ চেনানোর অনুষ্ঠান, উদ্যানকর্মীদের নিয়ে কর্মশালা, বৃক্ষরোপণ ও প্রকৃতিবিষয়ক সাময়িকী প্রকৃতিপত্র প্রকাশ-সহ নানামুখী সমাজ সচেতনমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
ভোরেও অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়ছিল আষাঢ়ের বৃষ্টি। আকাশ ঘন মেঘে ঢাকা। এসব দেখে বৃক্ষপ্রেমীদের মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, অনুষ্ঠান হবে তো? অবশেষে প্রকৃতিই সহায় হলো। কালো মেঘ সরে গিয়ে আশার আলো জাগিয়ে তুললো সবার মনে। উদ্ভিদ, প্রকৃতি ও পরিবেশবিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তরুপল্লব-এর ৩৮তম গাছ চেনানোর অনুষ্ঠানে আসা প্রকৃতিপ্রেমীরা গতকাল বৃহস্পতিবার জড়ো হয়েছিলেন ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত জাতীয় উদ্ভিদ-উদ্যানে। সবার উদ্দেশ্য একটাইÑগাছ ও ফুলের রঙ-রূপের সাথে একাত্ম হওয়া, গাছ ভালোবাসা।
‘গাছ দেখা গাছ চেনা’র এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রায় অর্ধ শতাধিক উদ্ভিদপ্রেমী। বৃষ্টি¯œাত প্রকৃতির মাধুর্যমণ্ডিত রূপ তারা প্রত্যক্ষ করেন। এ সময় উদ্যানের বিভিন্ন অংশে ঘুরে ঘুরে দর্শনার্থীদের কর্পুর, হলদু, কইনার, বৈলাম, তূণ, কুম্ভি, বুদ্ধনারকেল, কনকচূড়া, ম্যাকারাঙা, মাকড়িশাল, সুলতানচাঁপা, বান্দরহুলা, নাগলিঙ্গম, মহুয়া, গুস্তাভিয়া, বাওবাব, ছাতিম, বহেড়া, গাব, বিলেতি গাব, পবন ঝাউ, পাইন, রসকাউ, চাপালিশ, শ্বেত চন্দন, কফি, কৃষ্ণবট, সাদা করবী, অপরাজিতা, রসুন্দিলতা, লতাচালতা, নাগেশ্বর, নীলবনলতা, চিকরাশি, উদাল ও হাড়গজা-সহ আরো অনেক উদ্ভিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
গাছের সঠিক পরিচর্যা ও বাগানের প্রতিবেশগত গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন কৃষিবিদ ড. মেহেদি মাসুদ। তরুপল্লবের সাধারণ সম্পাদক নিসর্গী ও লেখক মোকারম হোসেন অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাখি বিশেষজ্ঞ ইনাম আল হক, বরেণ্য কার্টুনিস্ট এবং রম্যলেখক আহসান হাবীব, কথাসাহিত্যিক ও ভ্রমণ লেখক ফারুক মঈনউদ্দীন, উদ্ভিদবিদ শামসুল হক-সহ তরুপল্লবের সদস্যরা।
বিশেষজ্ঞরা গল্পকথায় তুলে ধরেন ফুল-পাখিদের কথা। পাশাপাশি তারা প্রকৃতি সংরক্ষণে সবাইকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
২০০৮ সালের ৫ ডিসেম্বর রমনাপার্কে গাছ চেনানোর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তরুপল্লবের যাত্রা শুরু। তরুপল্লব এ পর্যন্ত ৩৮টি গাছ চেনানোর অনুষ্ঠান, উদ্যানকর্মীদের নিয়ে কর্মশালা, বৃক্ষরোপণ ও প্রকৃতিবিষয়ক সাময়িকী প্রকৃতিপত্র প্রকাশ-সহ নানামুখী সমাজ সচেতনমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১৩ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
১৪ ঘণ্টা আগে