ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করলেও ভোগান্তি বাড়ছে মানুষের।
এর আগে, ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল এবং গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে জেলার ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় মুহুরী, কুহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর কমপক্ষে ২০টি স্থানে বাঁধ ভেঙে বন্যা দেখা দেয়।
শনিবার (১২ জুলাই) সকাল থেকে এই দুই উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি কমতে শুরু করায় এখন দৃশ্যমান হচ্ছে বন্যার ক্ষতচিহ্ন।
আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরে মানুষজন কর্দমাক্ত ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করছেন।
এদিকে ফেনী থেকে ফুলগাজী পর্যন্ত যান চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। তবে এখনও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে পরশুরাম সড়কে। যেসব এলাকা থেকে পানি সরে গেছে সেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করার কাজ চলছে।
জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, মুহুরী নদীর পানি পরশুরাম পয়েন্টে বিপৎসীমার তিন মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ছাগলনাইয়া পয়েন্টে হরিপুর এলাকা হয়ে মুহুরি নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ কারণে ছাগলনাইয়া, ফেনী সদর ও দাগনভূঁইয়ার কিছু গ্রাম বেশ কয়েকটি এলাকা নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে ফেনী শহরের পেট্রোবাংলা এবং আরামবাগ এলাকা আবারও প্লাবিত হয়। তবে শনিবার সকালে পানি নেমে গেছে।
ফেনীতে ক্ষণিকের এ বন্যায় ৩৭ হাজার মানুষ পানিতে নিমজ্জিত ছিল। এখনো ৪৫০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে। আর ৫০০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরেছে। এখনো ৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। উপজেলাগুলোতে ১৬০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দুর্গতদের মধ্যে ২২০০ প্যাকেট শুকনা ও অন্যান্য খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, এবারের বন্যায় জেলাটিতে ১১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এর মধ্যে ফুলগাজীতে ৬৭, পরশুরামে ২৭, ছাগলনাইয়ায় ১৫, ফেনী সদর ও দাগনভূঞায় তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করলেও ভোগান্তি বাড়ছে মানুষের।
এর আগে, ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল এবং গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে জেলার ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় মুহুরী, কুহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর কমপক্ষে ২০টি স্থানে বাঁধ ভেঙে বন্যা দেখা দেয়।
শনিবার (১২ জুলাই) সকাল থেকে এই দুই উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি কমতে শুরু করায় এখন দৃশ্যমান হচ্ছে বন্যার ক্ষতচিহ্ন।
আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরে মানুষজন কর্দমাক্ত ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করছেন।
এদিকে ফেনী থেকে ফুলগাজী পর্যন্ত যান চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। তবে এখনও যান চলাচল বন্ধ রয়েছে পরশুরাম সড়কে। যেসব এলাকা থেকে পানি সরে গেছে সেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করার কাজ চলছে।
জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, মুহুরী নদীর পানি পরশুরাম পয়েন্টে বিপৎসীমার তিন মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ছাগলনাইয়া পয়েন্টে হরিপুর এলাকা হয়ে মুহুরি নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ কারণে ছাগলনাইয়া, ফেনী সদর ও দাগনভূঁইয়ার কিছু গ্রাম বেশ কয়েকটি এলাকা নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে ফেনী শহরের পেট্রোবাংলা এবং আরামবাগ এলাকা আবারও প্লাবিত হয়। তবে শনিবার সকালে পানি নেমে গেছে।
ফেনীতে ক্ষণিকের এ বন্যায় ৩৭ হাজার মানুষ পানিতে নিমজ্জিত ছিল। এখনো ৪৫০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে। আর ৫০০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরেছে। এখনো ৮৭টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। উপজেলাগুলোতে ১৬০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দুর্গতদের মধ্যে ২২০০ প্যাকেট শুকনা ও অন্যান্য খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, এবারের বন্যায় জেলাটিতে ১১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এর মধ্যে ফুলগাজীতে ৬৭, পরশুরামে ২৭, ছাগলনাইয়ায় ১৫, ফেনী সদর ও দাগনভূঞায় তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ছাত্র সংসদ নির্বাচন এখন রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলী। তিনি বলেন, প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেই বেরোবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া হবে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলা একাডেমির একজন কর্মকর্তা বলেন, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ফেব্রুয়ারি তো বটেই, জানুয়ারি মাসেও বইমেলা আয়োজনের অনুমতি পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। আবার রমজান শেষ হতে হতে মার্চের শেষভাগ চলে আসবে। তখন মেলা নিয়ে যেতে হবে এপ্রিলে, যখন আবার থাকবে গ্রীষ্মের তীব্র খরতাপ।
১১ ঘণ্টা আগেদেশে প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতকে। এ দুই ধরনের আদালত এখন থেকে সম্পূর্ণ আলাদাভাবে কাজ করবে। এর ফলে মামলার সময় বাঁচবে এবং নিষ্পত্তি হওয়া দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার সংখ্যাও বাড়বে বলে মনে করছে সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেসারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৬৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে