প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শীর্ষ মাদক কারবারি বুনিয়া সোহেলের আস্তানায় যৌথ অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী ও পুলিশ। অভিযানে সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা, ককটেল, বিস্ফোরক, অস্ত্র ও মাদক জব্দ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দিবাগত রাত ৩টার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করে।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, অভিযানে ওই আস্তানায় এক কোটি ১৩ লাখ টাকা, ১৩টি তাজা ককটেল, ২৫টি আধা-প্রস্তুত ককটেল, ৪০০ গ্রাম গান পাউডার, দুটি সামুরাই তলোয়ার, ১২টি হকিস্টিক, ২৯টি হেলমেট, দুটি ড্রাগন লাইট, ১১ কেজি গাঁজা, ১২ প্যাকেট হেরোইন ও টাকা গণনার মেশিন পাওয়া গেছে।
সেনাবাহিনীর ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের একজন কর্মকর্তা বলেন, বুনিয়া সোহেল জেনেভা ক্যাম্পের আস্তানায় আসবে বলে তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করতে আমরা যৌথ অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় মাদক কারবারিরা বৈদ্যুতিক লাইন বন্ধ করে দিয়ে পালিয়ে যায়। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় পুরো এলাকা অন্ধকার হয়ে যায়। এলাকাটিও অনেক সংকীর্ণ। এ কারণে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
ওই কর্মকর্তা বলেন, পরে আভিযানিক দল বুনিয়া সোহেলের আস্তানায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে নগদ টাকাসহ সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানোর কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী ও মাদক জব্দ করে।
সেনাবাহিনী সূত্র জানায়, বুনিয়া সোহেলের নামে ঢাকার বিভিন্ন থানায় হত্যা, বিস্ফোরক ও মাদকের মোট ৩৮টি মামলা রয়েছে। এ বছরের শুরুর দিকেই তাকে একবার গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। কয়েক মাস কারাবাসের পর সম্প্রতি তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন। এরপর আবার ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় মাদক কারবারসহ অপরাধ কার্যক্রম শুরু করেন।
সেনাবাহিনীর ওই কর্মকর্তা বলেন, দুদিন আগে বুনিয়া সোহেলের লোকজনই জেনেভা ক্যাম্পে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করে। ওই রাতে আমরা অভিযান চালিয়ে তার ১৩ জন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করি। বুনিয়া সোহেল তখন এলাকায় ছিলেন না। আজও তাকে ধরা সম্ভব হয়নি। তবে তাকে ও তার সহযোগী অন্য সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
টাকাসহ জব্দ করা সব অস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদক মোহাম্মদপুর থানায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শীর্ষ মাদক কারবারি বুনিয়া সোহেলের আস্তানায় যৌথ অভিযান চালিয়েছে সেনাবাহিনী ও পুলিশ। অভিযানে সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা, ককটেল, বিস্ফোরক, অস্ত্র ও মাদক জব্দ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দিবাগত রাত ৩টার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করে।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, অভিযানে ওই আস্তানায় এক কোটি ১৩ লাখ টাকা, ১৩টি তাজা ককটেল, ২৫টি আধা-প্রস্তুত ককটেল, ৪০০ গ্রাম গান পাউডার, দুটি সামুরাই তলোয়ার, ১২টি হকিস্টিক, ২৯টি হেলমেট, দুটি ড্রাগন লাইট, ১১ কেজি গাঁজা, ১২ প্যাকেট হেরোইন ও টাকা গণনার মেশিন পাওয়া গেছে।
সেনাবাহিনীর ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের একজন কর্মকর্তা বলেন, বুনিয়া সোহেল জেনেভা ক্যাম্পের আস্তানায় আসবে বলে তথ্য ছিল। সেই তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করতে আমরা যৌথ অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় মাদক কারবারিরা বৈদ্যুতিক লাইন বন্ধ করে দিয়ে পালিয়ে যায়। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় পুরো এলাকা অন্ধকার হয়ে যায়। এলাকাটিও অনেক সংকীর্ণ। এ কারণে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
ওই কর্মকর্তা বলেন, পরে আভিযানিক দল বুনিয়া সোহেলের আস্তানায় চিরুনি অভিযান চালিয়ে নগদ টাকাসহ সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানোর কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী ও মাদক জব্দ করে।
সেনাবাহিনী সূত্র জানায়, বুনিয়া সোহেলের নামে ঢাকার বিভিন্ন থানায় হত্যা, বিস্ফোরক ও মাদকের মোট ৩৮টি মামলা রয়েছে। এ বছরের শুরুর দিকেই তাকে একবার গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। কয়েক মাস কারাবাসের পর সম্প্রতি তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন। এরপর আবার ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় মাদক কারবারসহ অপরাধ কার্যক্রম শুরু করেন।
সেনাবাহিনীর ওই কর্মকর্তা বলেন, দুদিন আগে বুনিয়া সোহেলের লোকজনই জেনেভা ক্যাম্পে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করে। ওই রাতে আমরা অভিযান চালিয়ে তার ১৩ জন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করি। বুনিয়া সোহেল তখন এলাকায় ছিলেন না। আজও তাকে ধরা সম্ভব হয়নি। তবে তাকে ও তার সহযোগী অন্য সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
টাকাসহ জব্দ করা সব অস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদক মোহাম্মদপুর থানায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য হস্তান্তর করা হয়েছে।
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
২ ঘণ্টা আগে