রাজশাহী ব্যুরো
মারা গেলে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) থেকে নেয়া লোনের টাকা পরিশোধ করতে হবে না- এমন ভাবনা থেকে ভায়রা ভাইকে হত্যা করেছেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাসিন্দা মো. রায়হান আলী (৪০)। রোববার বিকালে রাজশাহীর বাঘা থানার আমলী আদালতে ভায়রা ভাই আনিসুর রহমানকে হত্যার কথা স্বীকার করে তিনি ১৬৪ ধারায় এমন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন।
এর আগে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার মনিগ্রামের একটি আমবাগানে রায়হান বাকপ্রতিবন্ধী ভায়রা আনিসুর রহমানকে গলা কেটে হত্যা করেন। নিহত আনিসুর রহমান (৪২) তুলশীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
রাজশাহীর চারঘাট-বাঘা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, নিহত আনিসুর রহমানের স্ত্রী পারভীনা বেগমের ছোট বোনের স্বামী রায়হান। রায়হান রডমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। আর্থিক সম্যসায় বিভিন্ন সময় আনিসুরের কাছ থেকে টাকা ধার করতেন। চার মাস আগে রায়হান ক্ষুদ্রঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান গাক নামে একটি এনজিও থেকে আনিসুর ও তার স্ত্রী পারভীনা বেগমের নামে ৯০ হাজার টাকা ঋণ তোলেন। নিজের নামে আগে থেকেই নেয়া ঋণ ও আনিসুরের মাধ্যমে নেয়া ঋণের কিস্তি ৯ হাজার টাকা দিতে গিয়ে মানসিক চাপে ছিলেন তিনি। এরমধ্যে গত বুধবার পারভীনা বেগম ৫ হাজার টাকা ধার চান রায়হানের কাছে। এতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যন্ত হয়ে পড়েন।
এ অবস্থায় কিস্তির টাকা পরিশোধ নিয়ে বিপাকে পড়েন তিনি। পরে লোকমুখে শুনতে পান, ঋণ গ্রহীতা দুজনের মধ্যে কোন একজন মারা গেলে পুরো টাকা মওকুফ হয়ে যায়। এরপরই রায়হান তার ভায়রা আনিসুরকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
সহকারী পুলিশ সুপার আরো জানান, রায়হান বাজার থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছুরি কেনেন। শুক্রবার ফোন করে ভায়রা ভাই আনিসুরকে মনিগ্রাম বাজারে ডাকেন ৫ হাজার টাকা নেয়ার জন্য। কথামত বাজারে গেলে টাকা ধার দেয়ার নাম করে রাতে আনিসুরকে বাজারের পাশের একটি আম বাগানে নিয়ে যান রায়হান। পরে কথা বলার এক ফাঁকে রায়হান পিছন দিক থেকে আনিসুরের গলায় ছুরি চালান। এতে আনিসুর ঘটনাস্থলেই মারা যান।
জিজ্ঞাসাবাদের রায়হানের কথায় গড়মিল পাওয়া গেলে তাকে আটক করা হয়। একপর্যায়ে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেন। রোববার আদালতে হাজির করলে ১৬৪ ধারায় খুনের দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেন রায়হান। এ ঘটনায় আনিসুরের স্ত্রী পারভীনা বেগম বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
মারা গেলে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) থেকে নেয়া লোনের টাকা পরিশোধ করতে হবে না- এমন ভাবনা থেকে ভায়রা ভাইকে হত্যা করেছেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাসিন্দা মো. রায়হান আলী (৪০)। রোববার বিকালে রাজশাহীর বাঘা থানার আমলী আদালতে ভায়রা ভাই আনিসুর রহমানকে হত্যার কথা স্বীকার করে তিনি ১৬৪ ধারায় এমন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন।
এর আগে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার মনিগ্রামের একটি আমবাগানে রায়হান বাকপ্রতিবন্ধী ভায়রা আনিসুর রহমানকে গলা কেটে হত্যা করেন। নিহত আনিসুর রহমান (৪২) তুলশীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
রাজশাহীর চারঘাট-বাঘা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, নিহত আনিসুর রহমানের স্ত্রী পারভীনা বেগমের ছোট বোনের স্বামী রায়হান। রায়হান রডমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। আর্থিক সম্যসায় বিভিন্ন সময় আনিসুরের কাছ থেকে টাকা ধার করতেন। চার মাস আগে রায়হান ক্ষুদ্রঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান গাক নামে একটি এনজিও থেকে আনিসুর ও তার স্ত্রী পারভীনা বেগমের নামে ৯০ হাজার টাকা ঋণ তোলেন। নিজের নামে আগে থেকেই নেয়া ঋণ ও আনিসুরের মাধ্যমে নেয়া ঋণের কিস্তি ৯ হাজার টাকা দিতে গিয়ে মানসিক চাপে ছিলেন তিনি। এরমধ্যে গত বুধবার পারভীনা বেগম ৫ হাজার টাকা ধার চান রায়হানের কাছে। এতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যন্ত হয়ে পড়েন।
এ অবস্থায় কিস্তির টাকা পরিশোধ নিয়ে বিপাকে পড়েন তিনি। পরে লোকমুখে শুনতে পান, ঋণ গ্রহীতা দুজনের মধ্যে কোন একজন মারা গেলে পুরো টাকা মওকুফ হয়ে যায়। এরপরই রায়হান তার ভায়রা আনিসুরকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
সহকারী পুলিশ সুপার আরো জানান, রায়হান বাজার থেকে ৫০ টাকা দিয়ে একটি ছুরি কেনেন। শুক্রবার ফোন করে ভায়রা ভাই আনিসুরকে মনিগ্রাম বাজারে ডাকেন ৫ হাজার টাকা নেয়ার জন্য। কথামত বাজারে গেলে টাকা ধার দেয়ার নাম করে রাতে আনিসুরকে বাজারের পাশের একটি আম বাগানে নিয়ে যান রায়হান। পরে কথা বলার এক ফাঁকে রায়হান পিছন দিক থেকে আনিসুরের গলায় ছুরি চালান। এতে আনিসুর ঘটনাস্থলেই মারা যান।
জিজ্ঞাসাবাদের রায়হানের কথায় গড়মিল পাওয়া গেলে তাকে আটক করা হয়। একপর্যায়ে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেন। রোববার আদালতে হাজির করলে ১৬৪ ধারায় খুনের দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেন রায়হান। এ ঘটনায় আনিসুরের স্ত্রী পারভীনা বেগম বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
সংঘর্ষের কারণ না জানা গেলেও দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে দুই কলেজের ৬ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও তথ্য পাওয়া গেছে।
১ দিন আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে উপজেলায় মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তাদের নিজ ঘরেই দুজনের গলা কাটা মরদেহ পাওয়া গেছে।
১ দিন আগে