রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীর চারঘাটে ঈদ উপলক্ষে আতশবাজি নিয়ে সংঘর্ষে কলেজছাত্র আশিক ইসলাম (১৮) হত্যা মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নিহত আশিক ইসলামের বন্ধু চারঘাট উপজেলার ডালিপাড়া গ্রামের আশিক আলী, তার বাবা কালাম আলী ও বড় ভাই আরিফ আলী।
নিহত কলেজছাত্র আশিক ইসলাম চারঘাট উপজেলা সদরের এমএ হাদী ডিগ্রি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। তার বাবার নাম আসলাম আলী। বাড়ি চারঘাট পৌর এলাকার মেরামাতপুর মহল্লায়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুন্সি আবুল কালাম আজাদ জানান, ২০২১ সালের জুলাই মাসে ঈদের আগের দিন রাত ৮টার দিকে আশিক ইসলাম ও তার বন্ধুরা স্থানীয় কাঁকড়ামারী বাজার থেকে আতশবাজি (মরিচ পটকা) কিনে ফেরার পথে তাদের সঙ্গে দেখা হয় বন্ধু আশিক আলীর। মজা করতে গিয়ে আশিক আলী তাদের কাছ থেকে তিনটি আতশবাজি কেড়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে রাত ১০টার দিকে আশিক ইসলাম ও তার বন্ধুরা আতশবাজি ফেরত নিতে চন্দনশহর গ্রামে আশিক আলীর বাড়িতে যায়। সেখানেই কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ। সংঘর্ষে আশিক ইসলাম ও আশিক আলী আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আশিক ইসলামের মৃত্যু হয়।
তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর আশিক ইসলামের বাবা চারঘাট থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে সোমবার রায়ে অভিযুক্তদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের অতিরিক্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মামলার আরেক আসামি আশিক আলীর মা আরিফা বেগমকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত তিনজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
রাজশাহীর চারঘাটে ঈদ উপলক্ষে আতশবাজি নিয়ে সংঘর্ষে কলেজছাত্র আশিক ইসলাম (১৮) হত্যা মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নিহত আশিক ইসলামের বন্ধু চারঘাট উপজেলার ডালিপাড়া গ্রামের আশিক আলী, তার বাবা কালাম আলী ও বড় ভাই আরিফ আলী।
নিহত কলেজছাত্র আশিক ইসলাম চারঘাট উপজেলা সদরের এমএ হাদী ডিগ্রি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। তার বাবার নাম আসলাম আলী। বাড়ি চারঘাট পৌর এলাকার মেরামাতপুর মহল্লায়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুন্সি আবুল কালাম আজাদ জানান, ২০২১ সালের জুলাই মাসে ঈদের আগের দিন রাত ৮টার দিকে আশিক ইসলাম ও তার বন্ধুরা স্থানীয় কাঁকড়ামারী বাজার থেকে আতশবাজি (মরিচ পটকা) কিনে ফেরার পথে তাদের সঙ্গে দেখা হয় বন্ধু আশিক আলীর। মজা করতে গিয়ে আশিক আলী তাদের কাছ থেকে তিনটি আতশবাজি কেড়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে রাত ১০টার দিকে আশিক ইসলাম ও তার বন্ধুরা আতশবাজি ফেরত নিতে চন্দনশহর গ্রামে আশিক আলীর বাড়িতে যায়। সেখানেই কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ। সংঘর্ষে আশিক ইসলাম ও আশিক আলী আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আশিক ইসলামের মৃত্যু হয়।
তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর আশিক ইসলামের বাবা চারঘাট থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে সোমবার রায়ে অভিযুক্তদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের অতিরিক্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মামলার আরেক আসামি আশিক আলীর মা আরিফা বেগমকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত তিনজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
সেখানে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা তাদের বরণ করে নেন। পরে এনসিপি নেতাদের স্বাগত জানান মাদরাসার সহকারী পরিচালক মুফতি জসিম উদ্দীন। এ সময় মাদরাসার শিক্ষক আশরাফ আলী নিজামপুরী ও নিজাম সাইয়্যিদ উপস্থিত ছিলেন। এনসিপি নেতারা মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
১ দিন আগেদুর্ঘটনায় নিহত মাহমুদুল হাসান মামুন (৩২) ওই গ্রামের মো. হাইম উদ্দীনের ছেলে। তিনি স্থানীয় মারকাজুল সুন্নাহ্ মাদরাসার মুহতামিম।
১ দিন আগেগত বুধবার রাতে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে অভিযোগে খাগড়াছড়িতে মামলা হয়। এ ঘটনায় ওই দিনই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আরমান হোসেন (৩২), ইমন হোসেন (২৫), এনায়েত হোসেন (৩৫) এবং সাদ্দাম হোসেন (৩২)। মামলার অন্য দুই আসামি হলেন মুনির ইসলাম (২৯) ও সোহেল ইসলাম (২৩)। তাঁরা পলাতক
২ দিন আগে